নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ডিজেলসহ অন্যান্য জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধির প্রতিবাদে রাজধানীতে চলছে পরিবহন ধর্মঘট। এতে চরম বিপাকে পড়েছে সাধারণ যাত্রীরা। গাড়ি না পেয়ে রিকশা, সিএনজি অটোরিকশা বা মোটরসাইকেলে অতিরিক্ত ভাড়া গুনতে হচ্ছে তাদের। এদিকে বাস না পেয়ে ছুটির দিনে নিজেদের গন্তব্যে পৌঁছাতে কমলাপুর রেলস্টেশনে এসে ভিড় করছে যাত্রীরা। শুক্রবার সকালে কমলাপুর স্টেশনে হাজার খানেক যাত্রীকে টিকিটের জন্য অপেক্ষা করতে দেখা গেছে।
ধানমন্ডি থেকে ৩০০ টাকা সিএনজি ভাড়া দিয়ে কমলাপুরে এসেছেন মো. ডালিম আহমেদ। জরুরি কাজে চাঁপাইনবাবগঞ্জে নিজ বাড়িতে যাবেন। ট্রেনের জন্য অপেক্ষারত এই যাত্রী আজকের পত্রিকাকে বলেন, আজ সকালে চাঁপাইগামী হানিফ পরিবহনে আমার টিকিট বুক করা ছিল। বাসা থেকে বের হয়ে কাউন্টারে ফোন দিলে তারা জানায় আজ গাড়ি যাবে না। কোনো উপায় না পেয়ে স্টেশনে এলাম। আন্তঃনগরের ট্রেন নাই, টিকিট করলাম লোকালের। এখন পাঁচ ঘণ্টার যাত্রা হবে ২৪ ঘণ্টা। তবু বাড়ি যেতে হবে।
মহিকুল ও নাসির বিক্রমপুর থেকে কমলাপুরে এসেছেন, গন্তব্য ময়মনসিংহ। বিক্রমপুর থেকে মাথাপিছু ৩০ টাকার ভাড়া ৫০ টাকা নিয়েছে বাসে। এমনটা জানিয়ে মহিকুল বলেন, `ময়মনসিংহে যাব। কোনো ট্রেনের টিকিট নাই। বাসায় পরিবার (স্ত্রী) অসুস্থ। যেভাবেই হোক যেতে হবে। কিন্তু টিকিট ছাড়া স্টেশনের ভেতরেই ঢুকতে দিচ্ছে না। ঝুলে ঝুলে বা ছাদে উঠে যে যাব, সে উপায়ও নেই।'
মঈনুদ্দিন নামের কিশোরগঞ্জগামী এক যাত্রী আক্ষেপ নিয়ে বলেন, `বাড়িতে বড় অনুষ্ঠান আজ। কথা দিয়েছি যাব, কিন্তু বাস ধর্মঘটের কারণে যেতে লেট হবে। আমি বাড়ি পৌঁছাতে পৌঁছাতে সব শেষ হয়ে যাবে। ১০ মিনিট লেট করায় ট্রেনটা মিস করেছি। এখন ট্রেন পেতে সন্ধ্যা হবে। এত সময় স্টেশনের বাইরে বসে থাকতে হবে সেটা ভাবতেই অস্থির লাগছে।
যাত্রীর ব্যাপক চাপের কথা উল্লেখ করে কমলাপুরের স্টেশন মাস্টার আফছার উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, `সকাল থেকে যাত্রীর চাপ সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছি আমরা। সকালের সুন্দরবন এক্সপ্রেসে শুধু ২ হাজারের মতো পরীক্ষার্থীই এসেছেন। আবার এদিকে প্ল্যাটফর্ম ও স্টেশনের বাইরে যারা অপেক্ষা করছে, তাদের তো হিসাবই নেই। এই চাপ আজ সারা দিনে বাড়বে ছাড়া কমবে না। দুপুরের পরের ট্রেনগুলোতে আরও খারাপ অবস্থা হবে।
সকাল থেকেই রাজধানীর মোড়ে মোড়ে যাত্রীদের বাসের অপেক্ষা করতে দেখা গেছে। বাস না থাকায় এসব যাত্রীকে ব্যাপক ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে। গুটি কয়েক বাস চললেও সেগুলোতে ১০ টাকার ভাড়া ১৫ টাকা রাখতে দেখা গেছে। অতিরিক্ত ভাড়া গুনেও নির্দিষ্ট সময়ে গন্তব্যে পৌঁছাতে পারছে না যাত্রীরা।
ডিজেলসহ অন্যান্য জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধির প্রতিবাদে রাজধানীতে চলছে পরিবহন ধর্মঘট। এতে চরম বিপাকে পড়েছে সাধারণ যাত্রীরা। গাড়ি না পেয়ে রিকশা, সিএনজি অটোরিকশা বা মোটরসাইকেলে অতিরিক্ত ভাড়া গুনতে হচ্ছে তাদের। এদিকে বাস না পেয়ে ছুটির দিনে নিজেদের গন্তব্যে পৌঁছাতে কমলাপুর রেলস্টেশনে এসে ভিড় করছে যাত্রীরা। শুক্রবার সকালে কমলাপুর স্টেশনে হাজার খানেক যাত্রীকে টিকিটের জন্য অপেক্ষা করতে দেখা গেছে।
ধানমন্ডি থেকে ৩০০ টাকা সিএনজি ভাড়া দিয়ে কমলাপুরে এসেছেন মো. ডালিম আহমেদ। জরুরি কাজে চাঁপাইনবাবগঞ্জে নিজ বাড়িতে যাবেন। ট্রেনের জন্য অপেক্ষারত এই যাত্রী আজকের পত্রিকাকে বলেন, আজ সকালে চাঁপাইগামী হানিফ পরিবহনে আমার টিকিট বুক করা ছিল। বাসা থেকে বের হয়ে কাউন্টারে ফোন দিলে তারা জানায় আজ গাড়ি যাবে না। কোনো উপায় না পেয়ে স্টেশনে এলাম। আন্তঃনগরের ট্রেন নাই, টিকিট করলাম লোকালের। এখন পাঁচ ঘণ্টার যাত্রা হবে ২৪ ঘণ্টা। তবু বাড়ি যেতে হবে।
মহিকুল ও নাসির বিক্রমপুর থেকে কমলাপুরে এসেছেন, গন্তব্য ময়মনসিংহ। বিক্রমপুর থেকে মাথাপিছু ৩০ টাকার ভাড়া ৫০ টাকা নিয়েছে বাসে। এমনটা জানিয়ে মহিকুল বলেন, `ময়মনসিংহে যাব। কোনো ট্রেনের টিকিট নাই। বাসায় পরিবার (স্ত্রী) অসুস্থ। যেভাবেই হোক যেতে হবে। কিন্তু টিকিট ছাড়া স্টেশনের ভেতরেই ঢুকতে দিচ্ছে না। ঝুলে ঝুলে বা ছাদে উঠে যে যাব, সে উপায়ও নেই।'
মঈনুদ্দিন নামের কিশোরগঞ্জগামী এক যাত্রী আক্ষেপ নিয়ে বলেন, `বাড়িতে বড় অনুষ্ঠান আজ। কথা দিয়েছি যাব, কিন্তু বাস ধর্মঘটের কারণে যেতে লেট হবে। আমি বাড়ি পৌঁছাতে পৌঁছাতে সব শেষ হয়ে যাবে। ১০ মিনিট লেট করায় ট্রেনটা মিস করেছি। এখন ট্রেন পেতে সন্ধ্যা হবে। এত সময় স্টেশনের বাইরে বসে থাকতে হবে সেটা ভাবতেই অস্থির লাগছে।
যাত্রীর ব্যাপক চাপের কথা উল্লেখ করে কমলাপুরের স্টেশন মাস্টার আফছার উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, `সকাল থেকে যাত্রীর চাপ সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছি আমরা। সকালের সুন্দরবন এক্সপ্রেসে শুধু ২ হাজারের মতো পরীক্ষার্থীই এসেছেন। আবার এদিকে প্ল্যাটফর্ম ও স্টেশনের বাইরে যারা অপেক্ষা করছে, তাদের তো হিসাবই নেই। এই চাপ আজ সারা দিনে বাড়বে ছাড়া কমবে না। দুপুরের পরের ট্রেনগুলোতে আরও খারাপ অবস্থা হবে।
সকাল থেকেই রাজধানীর মোড়ে মোড়ে যাত্রীদের বাসের অপেক্ষা করতে দেখা গেছে। বাস না থাকায় এসব যাত্রীকে ব্যাপক ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে। গুটি কয়েক বাস চললেও সেগুলোতে ১০ টাকার ভাড়া ১৫ টাকা রাখতে দেখা গেছে। অতিরিক্ত ভাড়া গুনেও নির্দিষ্ট সময়ে গন্তব্যে পৌঁছাতে পারছে না যাত্রীরা।
ময়মনসিংহের গৌরীপুর পৌর শহরের নয়াপাড়া মহল্লার বাসিন্দা হোসনে আরা খাতুনের বাসার টেলিফোন সংযোগ ছিল একসময়। ১০ বছর আগে হঠাৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। তখন স্থানীয় বিটিসিএল কার্যালয়ে যোগাযোগ করেছেন সংযোগ সচল করতে। তারা জানিয়েছে, মাটির নিচের কেব্ল লাইন নষ্ট হয়েছে। বরাদ্দ এলে মেরামত করা হবে।
২ মিনিট আগে‘আওয়ামী লীগের দোসর লুকিয়ে আছে’—এমন গুজব ছড়িয়ে ‘মব’ সৃষ্টি করে রাজধানীর গুলশানের একটি বাড়িতে লুটপাট চালিয়েছে দুর্বৃত্তরা। গত মঙ্গলবার রাত ১২টায় তল্লাশির কথা বলে বাড়িটিতে ঢুকে স্বর্ণালংকারসহ বিভিন্ন জিনিসপত্র লুট ও ভাঙচুর করে তারা। ঘটনার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে ঘটনাস্থলে যান আইনশৃঙ্খলা
৪ মিনিট আগেরমজানে মানুষকে লোডশেডিংয়ের ভোগান্তি থেকে মুক্ত রাখার অঙ্গীকার করেছেন সরকারের বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান। লোডশেড মুক্ত রাখতে গিয়ে বিদ্যুৎকেন্দ্রে গ্যাস সরবরাহ করা হচ্ছে বেশি। এ ছাড়া শিল্প, কলকারখানায়ও গ্যাস সরবরাহ আগের তুলনায় বেড়েছে। আর এতেই টান পড়েছে বাসাবাড়ির
২৪ মিনিট আগেগাইবান্ধা জেনারেল হাসপাতালের সিন্ডিকেটের দাপটে এক যুগের বেশি সময় ধরে ন্যূনতম অ্যাম্বুলেস সেবা পাচ্ছে না এ জেলার বাসিন্দারা। জেলার ৩৫ লাখ মানুষের একমাত্র চিকিৎসাকেন্দ্র এটি। এদিকে অভিযোগ রয়েছে, সরকারি অ্যাম্বুলেন্সের সংকটের সুযোগ কাজে লাগিয়ে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করছেন প্রাইভেট অ্যাম্বুলেন্স ব্যবসায়ীরা।
২৭ মিনিট আগে