সিরাজদিখান (মুন্সিগঞ্জ) প্রতিনিধি
মুন্সিগঞ্জের টঙ্গিবাড়ী উপজেলার পদ্মার শাখা নদীতে ট্রলারডুবির ঘটনায় নিখোঁজ দুজনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ভোরে দুর্ঘটনাস্থলের কাছেই নদীতে ভাসমান অবস্থায় তাঁদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
নিহতরা হলেন জেলার সিরাজদীখান উপজেলার মালখানগর ইউনিয়ন পরিষদের ৫ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য মো. হারুন অর রশিদ (৫৫) ও রাজধানীর ধানমন্ডি এলাকার বাসিন্দা লতিফুর রহমানের ছেলে মাহফুজুর রহমান (৩৫)। এ নিয়ে দুর্ঘটনায় নিহতের সংখ্যা দাঁড়াল চারজনে।
এদিকে আজ মঙ্গলবার বেলা ২টার দিকে তালতলা বাজার জামে মসজিদ মাঠে জানাজা হয় হারুন অর রশিদের। এরপর গোড়াপীপাড়া কবরস্থানে তাঁর দাফন সম্পন্ন হয়।
উপজেলার মালখানগর ইউনিয়নের ফুরশাইল গ্রামে তাঁর বাড়িতে গেলে স্বজনদের আহাজারি করতে দেখা যায়। এ সময় হারুন অর রশিদের স্বজনেরা বলেন, প্রতিনিয়তই বাল্কহেডের কারণে মুন্সিগঞ্জসহ অনেক স্থানে অকালে মানুষের প্রাণ ঝরে যাচ্ছে। এরপরও বাল্কহেড অবাধে চলাচল বন্ধ করতে পারছে না প্রশাসন। এ দুর্ঘটনার সঙ্গে যারা জড়িত আছে তাদেরকে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
সদরের চর আব্দুল্লাহ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির পরিদর্শক মো. হাসনাত জামান বলেন, ভোরে ডুবে যাওয়া ট্রলারের অল্প দূরেই নিখোঁজ দুই ব্যক্তির মৃতদেহ ভেসে উঠলে এলাকাবাসী খবর দেন। পরে ঘটনাস্থল থেকে নৌ-পুলিশ মৃতদেহ দুটি উদ্ধার এবং স্বজনদের কাছে লাশ হস্তান্তর করে।
প্রসঙ্গত, গত শনিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে টঙ্গীবাড়ি উপজেলার হাসাইলসংলগ্ন পদ্মার শাখা নদীতে বাল্কহেডের ধাক্কায় অন্তত ৪০ যাত্রী নিয়ে পারাপারের ট্রলার ডুবে যায়। দুর্ঘটনার পর অধিকাংশরাই সাঁতরে নদীর তীরে উঠতে পারলেও ঘটনাস্থল থেকে ফাইজা আক্তার (৬) ও শিফা (১৫) নামের দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার করা হয়। নিখোঁজ ছিলেন দুজন। এদিকে ঘটনার পরদিন নদীর ৩০ ফুট নিচ থেকে ট্রলার উদ্ধার হয়। দুর্ঘটনার পর জব্দ করা হয় বাল্কহেড, আটক করা হয়েছে তিনজনকে।
মুন্সিগঞ্জের টঙ্গিবাড়ী উপজেলার পদ্মার শাখা নদীতে ট্রলারডুবির ঘটনায় নিখোঁজ দুজনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ভোরে দুর্ঘটনাস্থলের কাছেই নদীতে ভাসমান অবস্থায় তাঁদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
নিহতরা হলেন জেলার সিরাজদীখান উপজেলার মালখানগর ইউনিয়ন পরিষদের ৫ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য মো. হারুন অর রশিদ (৫৫) ও রাজধানীর ধানমন্ডি এলাকার বাসিন্দা লতিফুর রহমানের ছেলে মাহফুজুর রহমান (৩৫)। এ নিয়ে দুর্ঘটনায় নিহতের সংখ্যা দাঁড়াল চারজনে।
এদিকে আজ মঙ্গলবার বেলা ২টার দিকে তালতলা বাজার জামে মসজিদ মাঠে জানাজা হয় হারুন অর রশিদের। এরপর গোড়াপীপাড়া কবরস্থানে তাঁর দাফন সম্পন্ন হয়।
উপজেলার মালখানগর ইউনিয়নের ফুরশাইল গ্রামে তাঁর বাড়িতে গেলে স্বজনদের আহাজারি করতে দেখা যায়। এ সময় হারুন অর রশিদের স্বজনেরা বলেন, প্রতিনিয়তই বাল্কহেডের কারণে মুন্সিগঞ্জসহ অনেক স্থানে অকালে মানুষের প্রাণ ঝরে যাচ্ছে। এরপরও বাল্কহেড অবাধে চলাচল বন্ধ করতে পারছে না প্রশাসন। এ দুর্ঘটনার সঙ্গে যারা জড়িত আছে তাদেরকে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
সদরের চর আব্দুল্লাহ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির পরিদর্শক মো. হাসনাত জামান বলেন, ভোরে ডুবে যাওয়া ট্রলারের অল্প দূরেই নিখোঁজ দুই ব্যক্তির মৃতদেহ ভেসে উঠলে এলাকাবাসী খবর দেন। পরে ঘটনাস্থল থেকে নৌ-পুলিশ মৃতদেহ দুটি উদ্ধার এবং স্বজনদের কাছে লাশ হস্তান্তর করে।
প্রসঙ্গত, গত শনিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে টঙ্গীবাড়ি উপজেলার হাসাইলসংলগ্ন পদ্মার শাখা নদীতে বাল্কহেডের ধাক্কায় অন্তত ৪০ যাত্রী নিয়ে পারাপারের ট্রলার ডুবে যায়। দুর্ঘটনার পর অধিকাংশরাই সাঁতরে নদীর তীরে উঠতে পারলেও ঘটনাস্থল থেকে ফাইজা আক্তার (৬) ও শিফা (১৫) নামের দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার করা হয়। নিখোঁজ ছিলেন দুজন। এদিকে ঘটনার পরদিন নদীর ৩০ ফুট নিচ থেকে ট্রলার উদ্ধার হয়। দুর্ঘটনার পর জব্দ করা হয় বাল্কহেড, আটক করা হয়েছে তিনজনকে।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
১ ঘণ্টা আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে