ভৈরব (কিশোরগঞ্জ) প্রতিনিধি
কিশোরগঞ্জের ভৈরবে নিজ উদ্যোগে বিদ্যুতের খুঁটি সরাতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে তিনজন নিহত হয়েছেন। এ সময় আহত হয়েছেন আরও তিনজন। আজ শুক্রবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ভৈরব রেলওয়ে পাওয়ার হাউজ এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন-হরিজন কলোনির বাসিন্দা গণেশ লাল হরিজনের ছেলে মিলন লাল হরিজন (৩৫), জনি লাল হরিজনের ছেলে সুদর্শ কুমার দেবু (১৬) ও সুনামগঞ্জ জেলার তাহেরপুর উপজেলার তাজুল ইসলামের ছেলে মো. মোবারক (২২)।
প্রত্যক্ষদর্শী, পুলিশ ও নিহতের পরিবার সূত্রে জানা যায়, স্থানীয় এক কাউন্সিলের বড় ভাই আব্দুল্লাহ মিয়া সড়কের পাশ থেকে সৌর বিদ্যুতের একটি খুঁটি তুলে নিয়ে তাঁর খামারের সামনে বসাতে হরিজন কলোনির বাসা থেকে নিহত দেবু ও মিলনকে ডেকে নিয়ে যায়। পরে কয়েকজন মিলে খুঁটিটি তুলে নিয়ে খামারের সামনে বসানোর সময় রেলওয়ে বিদ্যুতের ১১ হাজার ভোল্টেজের তারে হেলে পড়ে যায়। ফলে মুহূর্তের মধ্যে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে পড়েন তারা। পরে গুরুতর আহত অবস্থায় ছয়জনকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তিনজনকে মৃত ঘোষণা করেন। আহতরা হলেন-ভৈরবপুর উত্তরপাড়ার মোক্তার হোসেনের ছেলে আব্দুল্লাহ মিয়া (৩৫), হরিজন পল্লির রিকু রায়ের ছেলে সানি রায় (১৪) ও চন্দন রায়ের ছেলে সকাল রায় (১৩)।
প্রত্যক্ষদর্শী আজাদ লাল হরিজন বলেন, ‘রাস্তার পাশ থেকে সৌর বিদ্যুতের খুঁটি সরিয়ে নিয়ে খামারের সামনে বসাতে গেলে খুঁটিটি হেলে বিদ্যুতের মেইন তারে পড়ে যায়। ফলে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে পড়েন তারা। পরে তাঁদেরকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে তিনজনকে মৃত বলে ঘোষণা করেন চিকিৎসকেরা।’
নিহত মিলন লালের স্ত্রী বলেন, তাঁর স্বামীকে বাসা থেকে ডেকে না নিয়ে গেলে এমন মৃত্যু হতো না।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে ভৈরব থানার ওসি মো. গোলাম মোস্তফা বলেন, ‘খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় পুলিশ। বিদ্যুতের খুঁটি সরাতে গিয়ে এই হতাহতের ঘটনা ঘটেছে। বিষয়টি তদন্ত করা হচ্ছে। তদন্ত শেষে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
এ ব্যাপারে ভৈরব উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ সাদিকুর রহমান সবুজ বলেন, ‘বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। বিষয়টি খুবই মর্মান্তিক। সরকারিভাবে নিহতদের পরিবারকে আর্থিক সহযোগিতা দেওয়া হবে। তাছাড়া এ ঘটনায় যদি কারও দোষ বা ত্রুটি পাওয়া যায়, তাহলে অবশ্যই তাঁদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
কিশোরগঞ্জের ভৈরবে নিজ উদ্যোগে বিদ্যুতের খুঁটি সরাতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে তিনজন নিহত হয়েছেন। এ সময় আহত হয়েছেন আরও তিনজন। আজ শুক্রবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ভৈরব রেলওয়ে পাওয়ার হাউজ এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন-হরিজন কলোনির বাসিন্দা গণেশ লাল হরিজনের ছেলে মিলন লাল হরিজন (৩৫), জনি লাল হরিজনের ছেলে সুদর্শ কুমার দেবু (১৬) ও সুনামগঞ্জ জেলার তাহেরপুর উপজেলার তাজুল ইসলামের ছেলে মো. মোবারক (২২)।
প্রত্যক্ষদর্শী, পুলিশ ও নিহতের পরিবার সূত্রে জানা যায়, স্থানীয় এক কাউন্সিলের বড় ভাই আব্দুল্লাহ মিয়া সড়কের পাশ থেকে সৌর বিদ্যুতের একটি খুঁটি তুলে নিয়ে তাঁর খামারের সামনে বসাতে হরিজন কলোনির বাসা থেকে নিহত দেবু ও মিলনকে ডেকে নিয়ে যায়। পরে কয়েকজন মিলে খুঁটিটি তুলে নিয়ে খামারের সামনে বসানোর সময় রেলওয়ে বিদ্যুতের ১১ হাজার ভোল্টেজের তারে হেলে পড়ে যায়। ফলে মুহূর্তের মধ্যে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে পড়েন তারা। পরে গুরুতর আহত অবস্থায় ছয়জনকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তিনজনকে মৃত ঘোষণা করেন। আহতরা হলেন-ভৈরবপুর উত্তরপাড়ার মোক্তার হোসেনের ছেলে আব্দুল্লাহ মিয়া (৩৫), হরিজন পল্লির রিকু রায়ের ছেলে সানি রায় (১৪) ও চন্দন রায়ের ছেলে সকাল রায় (১৩)।
প্রত্যক্ষদর্শী আজাদ লাল হরিজন বলেন, ‘রাস্তার পাশ থেকে সৌর বিদ্যুতের খুঁটি সরিয়ে নিয়ে খামারের সামনে বসাতে গেলে খুঁটিটি হেলে বিদ্যুতের মেইন তারে পড়ে যায়। ফলে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে পড়েন তারা। পরে তাঁদেরকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে তিনজনকে মৃত বলে ঘোষণা করেন চিকিৎসকেরা।’
নিহত মিলন লালের স্ত্রী বলেন, তাঁর স্বামীকে বাসা থেকে ডেকে না নিয়ে গেলে এমন মৃত্যু হতো না।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে ভৈরব থানার ওসি মো. গোলাম মোস্তফা বলেন, ‘খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় পুলিশ। বিদ্যুতের খুঁটি সরাতে গিয়ে এই হতাহতের ঘটনা ঘটেছে। বিষয়টি তদন্ত করা হচ্ছে। তদন্ত শেষে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
এ ব্যাপারে ভৈরব উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ সাদিকুর রহমান সবুজ বলেন, ‘বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। বিষয়টি খুবই মর্মান্তিক। সরকারিভাবে নিহতদের পরিবারকে আর্থিক সহযোগিতা দেওয়া হবে। তাছাড়া এ ঘটনায় যদি কারও দোষ বা ত্রুটি পাওয়া যায়, তাহলে অবশ্যই তাঁদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
আসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
৭ মিনিট আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
১ ঘণ্টা আগেপ্রায় ২৫ বছর আগে প্রতারণার ফাঁদে পড়ে ভারতে পাচার হন খুলনার রূপসা উপজেলার কিলো গ্রামের আনোয়ারা গাজী (৪৫)। বয়স তখন মাত্র ২০ বছর। অবশেষে ২৫ বছর পর তিনি ফিরলেন নিজ মাতৃভূমিতে।
২ ঘণ্টা আগে