গাজীপুর প্রতিনিধি
পবিত্র ঈদুল ফিতরে উত্তরাঞ্চলগামী মানুষের ঈদযাত্রা সহজ ও নিরাপদ করতে গাজীপুরের জয়দেবপুর থেকে দিনাজপুরের পার্বতীপুর পর্যন্ত তিনটি স্পেশাল ট্রেন চলাচল করবে। ট্রেনটি আগামী ৭,৮ ও ৯ এপ্রিল রাত ১১টায় জয়দেবপুর থেকে ছেড়ে গিয়ে নাটোর, সান্তাহার, জয়পুরহাট, বিরামপুর, ফুলবাড়ী হয়ে দিনাজপুরের পার্বতীপুর সম্ভাব্য সময় ভোর ৫টা ৫৫ মিনিটে পৌঁছাবে।
আজ বুধবার গাজীপুর জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সহকারী কমিশনার মো. হাসিবুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আসন্ন পবিত্র ঈদুল-ফিতরে ঘরমুখী মানুষের যাতায়াত সহজ ও নিরাপদ করতে সরকার নানা পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। এরই অংশ হিসেবে গাজীপুরের বিভিন্ন শিল্প–কারখানার শ্রমিকদের কথা বিবেচনা করে জয়দেবপুর থেকে দিনাজপুরের পার্বতীপুর পর্যন্ত তিনটি স্পেশাল ট্রেন চালু করা হচ্ছে।’
মো. হাসিবুর রহমান বলেন, ‘স্পেশাল ট্রেনটি আগামী ৭,৮ ও ৯ এপ্রিল তিন দিনে মোট তিনটি স্পেশাল ট্রেন রাত ১১টায় জয়দেবপুর স্টেশন ছাড়বে। পথে ট্রেনটি নাটোর, সান্তাহার, জয়পুরহাট, বিরামপুর, ফুলবাড়ী স্টেশনে যাত্রা বিরতি করবে। সর্বশেষ ভোর ৫টা ৫৫ মিনিটে দিনাজপুরের পার্বতীপুর পৌঁছাবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘ট্রেনটিতে মোট আসনসংখ্যা থাকবে ৭১৬ টি, যার মাঝে ১ম শ্রেণির রয়েছে ২৪ টি। বরাদ্দকৃত সব টিকিট কেবলমাত্র অনলাইনে পাওয়া যাবে। আসনবিহীন টিকিট ট্রেন ছাড়ার দুই ঘন্টা পূর্বে জয়দেবপুর স্টেশন থেকে দেওয়া হবে।’
জয়দেবপুর জংশনের স্টেশন মাস্টার মো. হানিফ আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঈদের পরদিন থেকে তিন দিন ওই ট্রেনটি বিকেল ৪টা ২০ মিনিটে পার্বতীপুর থেকে গাজীপুরের উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসবে।’
পবিত্র ঈদুল ফিতরে উত্তরাঞ্চলগামী মানুষের ঈদযাত্রা সহজ ও নিরাপদ করতে গাজীপুরের জয়দেবপুর থেকে দিনাজপুরের পার্বতীপুর পর্যন্ত তিনটি স্পেশাল ট্রেন চলাচল করবে। ট্রেনটি আগামী ৭,৮ ও ৯ এপ্রিল রাত ১১টায় জয়দেবপুর থেকে ছেড়ে গিয়ে নাটোর, সান্তাহার, জয়পুরহাট, বিরামপুর, ফুলবাড়ী হয়ে দিনাজপুরের পার্বতীপুর সম্ভাব্য সময় ভোর ৫টা ৫৫ মিনিটে পৌঁছাবে।
আজ বুধবার গাজীপুর জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সহকারী কমিশনার মো. হাসিবুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আসন্ন পবিত্র ঈদুল-ফিতরে ঘরমুখী মানুষের যাতায়াত সহজ ও নিরাপদ করতে সরকার নানা পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। এরই অংশ হিসেবে গাজীপুরের বিভিন্ন শিল্প–কারখানার শ্রমিকদের কথা বিবেচনা করে জয়দেবপুর থেকে দিনাজপুরের পার্বতীপুর পর্যন্ত তিনটি স্পেশাল ট্রেন চালু করা হচ্ছে।’
মো. হাসিবুর রহমান বলেন, ‘স্পেশাল ট্রেনটি আগামী ৭,৮ ও ৯ এপ্রিল তিন দিনে মোট তিনটি স্পেশাল ট্রেন রাত ১১টায় জয়দেবপুর স্টেশন ছাড়বে। পথে ট্রেনটি নাটোর, সান্তাহার, জয়পুরহাট, বিরামপুর, ফুলবাড়ী স্টেশনে যাত্রা বিরতি করবে। সর্বশেষ ভোর ৫টা ৫৫ মিনিটে দিনাজপুরের পার্বতীপুর পৌঁছাবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘ট্রেনটিতে মোট আসনসংখ্যা থাকবে ৭১৬ টি, যার মাঝে ১ম শ্রেণির রয়েছে ২৪ টি। বরাদ্দকৃত সব টিকিট কেবলমাত্র অনলাইনে পাওয়া যাবে। আসনবিহীন টিকিট ট্রেন ছাড়ার দুই ঘন্টা পূর্বে জয়দেবপুর স্টেশন থেকে দেওয়া হবে।’
জয়দেবপুর জংশনের স্টেশন মাস্টার মো. হানিফ আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঈদের পরদিন থেকে তিন দিন ওই ট্রেনটি বিকেল ৪টা ২০ মিনিটে পার্বতীপুর থেকে গাজীপুরের উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসবে।’
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৪ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৫ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৫ ঘণ্টা আগে