নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে ছাত্র-জনতা হত্যার প্রতিবাদে আয়োজিত প্রতিবাদী গানের মিছিলে বাধা দিয়েছে পুলিশ। আজ মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর গুলিস্তানের জিরো পয়েন্ট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
উদীচীসহ ৩১টি সাংস্কৃতিক ও সামাজিক সংগঠনের আয়োজনে এ প্রতিবাদী মিছিলের আয়োজন করা হয়। মিছিলটি গুলিস্তানের জিরো পয়েন্ট থেকে পুরান ঢাকার বাহাদুর শাহ পার্ক যাওয়ার কথা ছিল। পুলিশি বাধায় আগাতে না পেরে জিরো পয়েন্টেই অবস্থান নেন তাঁরা। এ সময় তাঁরা রাস্তায় বসে প্রতিবাদ জানান। পুলিশের সঙ্গে বাগ্বিতণ্ডার ঘটনাও ঘটে।
প্রতিবাদী গানের মিছিলের আয়োজকেরা বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে ছাত্র-জনতা হত্যা, নির্যাতন, গণগ্রেপ্তার ও হামলা-মামলা ইত্যাদির প্রতিবাদেই এমন আয়োজন করা হয়েছে।
উদীচীর সহসভাপতি জামশেদ আহমেদ তপন বলেন, ‘আমরা শান্তিপূর্ণভাবে প্রতিবাদ মিছিল নিয়ে বাহাদুর শাহ পার্কের দিকে যেতে চেয়েছিলাম। কিন্তু পুলিশের বাধার কারণে সেটি সম্ভব হয়নি। সে জন্য আমরা সড়কেই অবস্থান নিয়ে প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন করেছি। আমরা থেমে থাকব না। আগামী শুক্রবার বিকেল ৩টায় প্রেস ক্লাব থেকে শহীদ মিনার অভিমুখে শোক মিছিল করা হবে।’
উদীচীর সাধারণ সম্পাদক অমিত রঞ্জন দে বলেন, সারা দেশে ছাত্রদের নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে। এর প্রতিবাদে সারা দেশের মানুষ রাস্তায় নেমেছে। সরকার নানাভাবে তাঁদের দমনের চেষ্টা করছে। সরকারকে বলতে চাই, আপনারা স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করুন। না হলে জনগণ টেনেহিঁচড়ে আপনাদের ক্ষমতা থেকে নামাবে।
উল্লেখ্য, কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে সহিংসতায় নিহতদের স্মরণে আজ মঙ্গলবার এক দিনের রাষ্ট্রীয় শোক পালন করা হচ্ছে। গতকাল সোমবার মন্ত্রিসভার বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। তবে রাষ্ট্রীয় শোক প্রত্যাখ্যান করে লাল কাপড়ে মুখ ও চোখে বেঁধে ছবি তুলে, অনলাইনে প্রচারের কর্মসূচি পালন করছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন।
গতকাল সোমবার এক বিবৃতিতে বলা হয়, ‘রাষ্ট্রীয় বাহিনীর গণহত্যা ও নির্যাতনের বিচার না করে সাধারণ শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রতিদিন নির্মম উপহাস করা হচ্ছে। এর প্রতিবাদে শিক্ষার্থীদের দাবি আদায়ের লক্ষ্যে রাষ্ট্রীয় শোককে প্রত্যাখ্যান করে আগামীকাল (আজ মঙ্গলবার) লাল কাপড় মুখ ও চোখে বেঁধে ছবি তোলা এবং অনলাইনে ব্যাপক প্রচার কর্মসূচি করার জন্য অনুরোধ করছি। বাংলাদেশের সব বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ, স্কুল, মাদ্রাসাসহ সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী ও দেশের আপামর জনসাধারণের কাছে আকুল আবেদন জানাচ্ছি, একটি নিরাপদ বাংলাদেশ গড়তে আপনারা কর্মসূচি সফলে সহযোগিতা করুন।’
কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে ছাত্র-জনতা হত্যার প্রতিবাদে আয়োজিত প্রতিবাদী গানের মিছিলে বাধা দিয়েছে পুলিশ। আজ মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর গুলিস্তানের জিরো পয়েন্ট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
উদীচীসহ ৩১টি সাংস্কৃতিক ও সামাজিক সংগঠনের আয়োজনে এ প্রতিবাদী মিছিলের আয়োজন করা হয়। মিছিলটি গুলিস্তানের জিরো পয়েন্ট থেকে পুরান ঢাকার বাহাদুর শাহ পার্ক যাওয়ার কথা ছিল। পুলিশি বাধায় আগাতে না পেরে জিরো পয়েন্টেই অবস্থান নেন তাঁরা। এ সময় তাঁরা রাস্তায় বসে প্রতিবাদ জানান। পুলিশের সঙ্গে বাগ্বিতণ্ডার ঘটনাও ঘটে।
প্রতিবাদী গানের মিছিলের আয়োজকেরা বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে ছাত্র-জনতা হত্যা, নির্যাতন, গণগ্রেপ্তার ও হামলা-মামলা ইত্যাদির প্রতিবাদেই এমন আয়োজন করা হয়েছে।
উদীচীর সহসভাপতি জামশেদ আহমেদ তপন বলেন, ‘আমরা শান্তিপূর্ণভাবে প্রতিবাদ মিছিল নিয়ে বাহাদুর শাহ পার্কের দিকে যেতে চেয়েছিলাম। কিন্তু পুলিশের বাধার কারণে সেটি সম্ভব হয়নি। সে জন্য আমরা সড়কেই অবস্থান নিয়ে প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন করেছি। আমরা থেমে থাকব না। আগামী শুক্রবার বিকেল ৩টায় প্রেস ক্লাব থেকে শহীদ মিনার অভিমুখে শোক মিছিল করা হবে।’
উদীচীর সাধারণ সম্পাদক অমিত রঞ্জন দে বলেন, সারা দেশে ছাত্রদের নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে। এর প্রতিবাদে সারা দেশের মানুষ রাস্তায় নেমেছে। সরকার নানাভাবে তাঁদের দমনের চেষ্টা করছে। সরকারকে বলতে চাই, আপনারা স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করুন। না হলে জনগণ টেনেহিঁচড়ে আপনাদের ক্ষমতা থেকে নামাবে।
উল্লেখ্য, কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে সহিংসতায় নিহতদের স্মরণে আজ মঙ্গলবার এক দিনের রাষ্ট্রীয় শোক পালন করা হচ্ছে। গতকাল সোমবার মন্ত্রিসভার বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। তবে রাষ্ট্রীয় শোক প্রত্যাখ্যান করে লাল কাপড়ে মুখ ও চোখে বেঁধে ছবি তুলে, অনলাইনে প্রচারের কর্মসূচি পালন করছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন।
গতকাল সোমবার এক বিবৃতিতে বলা হয়, ‘রাষ্ট্রীয় বাহিনীর গণহত্যা ও নির্যাতনের বিচার না করে সাধারণ শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রতিদিন নির্মম উপহাস করা হচ্ছে। এর প্রতিবাদে শিক্ষার্থীদের দাবি আদায়ের লক্ষ্যে রাষ্ট্রীয় শোককে প্রত্যাখ্যান করে আগামীকাল (আজ মঙ্গলবার) লাল কাপড় মুখ ও চোখে বেঁধে ছবি তোলা এবং অনলাইনে ব্যাপক প্রচার কর্মসূচি করার জন্য অনুরোধ করছি। বাংলাদেশের সব বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ, স্কুল, মাদ্রাসাসহ সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী ও দেশের আপামর জনসাধারণের কাছে আকুল আবেদন জানাচ্ছি, একটি নিরাপদ বাংলাদেশ গড়তে আপনারা কর্মসূচি সফলে সহযোগিতা করুন।’
‘যদি টাহা দিত তাইলে আমার বাবারে গুলি কইর্যা মারত না। আমার ছাওয়ালরে আইন্না দে রে... আমি টাহা চাই না রে...।’ এসব বলতে বলতে বিলাপ করছেন লিবিয়ায় নিহত আকাশ হাওলাদার ওরফে রাসেলের মা লিপিয়া বেগম।
৬ ঘণ্টা আগেবইমেলার দ্বিতীয় দিন ছিল গতকাল। ঝকঝকে নতুন স্টল আর প্যাভিলিয়নগুলো এরই মধ্যে দর্শক-ক্রেতার পদচারণে মুখর। নতুন বইয়ের খোঁজখবর নিচ্ছেন বইপ্রেমীরা। নতুন বই অবশ্য আসা শুরু হয়েছে মাত্র। প্রকাশকদের ভাষ্য, সব বই মেলায়...
৬ ঘণ্টা আগেবিভিন্ন দাবিতে গতকাল রোববার রাজধানীর চারটি স্থানে সড়ক অবরোধ করে আন্দোলন করেছেন শিক্ষার্থী, জুলাই অভ্যুত্থানের আহত ছাত্র-জনতা এবং চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যরা। এতে মহানগরীর বড় এলাকাজুড়ে ব্যাপক যানজটের সৃষ্টি হয়।
৭ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার সামনে অবস্থান নিয়েছেন জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে আহতরা। সুচিকিৎসা, পুনর্বাসন, ক্ষতিপূরণের দাবিতে রোববার (২ ফেব্রুয়ারি) দিবাগত রাত ১২টার দিকে পুলিশের ব্যারিকেড ভেঙে যমুনার সামনে তারা অবস্থান নেন। এর কয়েক মিনিট পরই আহতদের সঙ্গে কথা বলতে সেখানে উপস্থিত হন বৈষম্যবিরোধী
৭ ঘণ্টা আগে