নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নতুন বছরে ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির পাঠ্যপুস্তক থেকে বিবর্তনবাদ বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ-সমাবেশ করেছে ইসলামী ঐক্যজোট। বর্তমান সিলেবাসকে ইসলাম ধর্মবিরোধী আখ্যা দিয়ে তা বাতিলের দাবি জানিয়েছে রাজনৈতিক দলটি। তা না করলে কঠোর কর্মসূচির হুমকি দিয়েছেন দলের চেয়ারম্যান আবুল হাসানাত আমিনী।
আজ শনিবার দুপুরে রাজধানীর বাইতুল মোকাররম মসজিদের উত্তর গেটে আয়োজিত এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিলের আগে বক্তব্যে দলটির চেয়ারম্যান এ কথা বলেন।
আবুল হাসানাত আমিনী বলেন, ‘বিতর্কিত শিক্ষা সিলেবাসের মাধ্যমে নতুন প্রজন্মকে নাস্তিক এ পৌরাণিক বানানোর ষড়যন্ত্র চলছে। পাঠ্যবইয়ে নগ্ন ছবি, পর্দা, দাড়ির বিরোধিতা, মূর্তিসহ ডারউইনের বিবর্তনবাদ ও হিন্দুত্ববাদ সংযোজন করে মুসলিম শিক্ষার্থীদের ইমান হারা করার পাঁয়তারা চলছে। স্পষ্ট করে বলছি, দেশের ৯২ ভাগ মুসলমান পাঠ্যপুস্তকে ডারউইনের মতবাদ দেখতে চায় না। তারা বইয়ের পৃষ্ঠায় হিন্দুত্ববাদ ও মন্দিরের ছবিও দেখতে চায় না। ইসলামবিরোধী কোনো কিছুই দেখতে চান না। অবিলম্বে এই সিলেবাস বাতিল না করলে সারা দেশে ইসলামী ঐক্যজোটের নেতা-কর্মী ও সমর্থকদের নিয়ে কঠোর আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।’
সমাবেশে দলের মহাসচিব মুফতি ফয়জুল্যাহ বলেন, ‘মুসলমানের সন্তানদের ইমান-আকিদা ও দেশপ্রেম ধ্বংসের জন্য শিক্ষানীতি প্রণয়নের দায়িত্ব ইসলামবিরোধী শক্তির হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। বিবর্তনবাদের মতো কুফরি আকিদাহকে শিক্ষা কারিকুলামের অন্তর্ভুক্ত করে আমাদের আগামী প্রজন্মকে নাস্তিক্যবাদী রূপে গড়ে তুলতে ষড়যন্ত্র করা হয়েছে।’
ইসলামী ঐক্যজোটের এই প্রতিবাদ সভাকে কেন্দ্র করে কোনো ধরনের সহিংসতার ঘটনা যেন না ঘটে, এ জন্য সতর্ক অবস্থানে ছিল ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। এ বিষয়ে ডিএমপির মতিঝিল বিভাগের অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার (এডিসি) এনামুল হক মিঠু বলেন, বিতর্কিত পাঠ্যসূচি নিয়ে ইসলামী ঐক্যজোট প্রতিবাদ সভা করে। এই প্রতিবাদ সভাকে কেন্দ্র করে কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে বায়তুল মোকাররম এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন দলটির ঢাকা মহানগর শাখার বিভিন্ন স্তরের নেতারা। তাঁরা নতুন পাঠ্যপুস্তকের সিলেবাস বাতিল না করলে পরবর্তী সময় শিক্ষামন্ত্রীর পদত্যাগ চাইবেন বলে বক্তব্যে বলেন। প্রতিবাদ সমাবেশ শেষে ইসলামী ঐক্যজোটের নেতা-কর্মীরা বাইতুল মোকাররমের উত্তর গেট থেকে মিছিল নিয়ে পুরানা পল্টন মোড় হয়ে আবার বাইতুল মোকাররমের উত্তর গেটে যান।
নতুন বছরে ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির পাঠ্যপুস্তক থেকে বিবর্তনবাদ বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ-সমাবেশ করেছে ইসলামী ঐক্যজোট। বর্তমান সিলেবাসকে ইসলাম ধর্মবিরোধী আখ্যা দিয়ে তা বাতিলের দাবি জানিয়েছে রাজনৈতিক দলটি। তা না করলে কঠোর কর্মসূচির হুমকি দিয়েছেন দলের চেয়ারম্যান আবুল হাসানাত আমিনী।
আজ শনিবার দুপুরে রাজধানীর বাইতুল মোকাররম মসজিদের উত্তর গেটে আয়োজিত এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিলের আগে বক্তব্যে দলটির চেয়ারম্যান এ কথা বলেন।
আবুল হাসানাত আমিনী বলেন, ‘বিতর্কিত শিক্ষা সিলেবাসের মাধ্যমে নতুন প্রজন্মকে নাস্তিক এ পৌরাণিক বানানোর ষড়যন্ত্র চলছে। পাঠ্যবইয়ে নগ্ন ছবি, পর্দা, দাড়ির বিরোধিতা, মূর্তিসহ ডারউইনের বিবর্তনবাদ ও হিন্দুত্ববাদ সংযোজন করে মুসলিম শিক্ষার্থীদের ইমান হারা করার পাঁয়তারা চলছে। স্পষ্ট করে বলছি, দেশের ৯২ ভাগ মুসলমান পাঠ্যপুস্তকে ডারউইনের মতবাদ দেখতে চায় না। তারা বইয়ের পৃষ্ঠায় হিন্দুত্ববাদ ও মন্দিরের ছবিও দেখতে চায় না। ইসলামবিরোধী কোনো কিছুই দেখতে চান না। অবিলম্বে এই সিলেবাস বাতিল না করলে সারা দেশে ইসলামী ঐক্যজোটের নেতা-কর্মী ও সমর্থকদের নিয়ে কঠোর আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।’
সমাবেশে দলের মহাসচিব মুফতি ফয়জুল্যাহ বলেন, ‘মুসলমানের সন্তানদের ইমান-আকিদা ও দেশপ্রেম ধ্বংসের জন্য শিক্ষানীতি প্রণয়নের দায়িত্ব ইসলামবিরোধী শক্তির হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। বিবর্তনবাদের মতো কুফরি আকিদাহকে শিক্ষা কারিকুলামের অন্তর্ভুক্ত করে আমাদের আগামী প্রজন্মকে নাস্তিক্যবাদী রূপে গড়ে তুলতে ষড়যন্ত্র করা হয়েছে।’
ইসলামী ঐক্যজোটের এই প্রতিবাদ সভাকে কেন্দ্র করে কোনো ধরনের সহিংসতার ঘটনা যেন না ঘটে, এ জন্য সতর্ক অবস্থানে ছিল ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। এ বিষয়ে ডিএমপির মতিঝিল বিভাগের অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার (এডিসি) এনামুল হক মিঠু বলেন, বিতর্কিত পাঠ্যসূচি নিয়ে ইসলামী ঐক্যজোট প্রতিবাদ সভা করে। এই প্রতিবাদ সভাকে কেন্দ্র করে কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে বায়তুল মোকাররম এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন দলটির ঢাকা মহানগর শাখার বিভিন্ন স্তরের নেতারা। তাঁরা নতুন পাঠ্যপুস্তকের সিলেবাস বাতিল না করলে পরবর্তী সময় শিক্ষামন্ত্রীর পদত্যাগ চাইবেন বলে বক্তব্যে বলেন। প্রতিবাদ সমাবেশ শেষে ইসলামী ঐক্যজোটের নেতা-কর্মীরা বাইতুল মোকাররমের উত্তর গেট থেকে মিছিল নিয়ে পুরানা পল্টন মোড় হয়ে আবার বাইতুল মোকাররমের উত্তর গেটে যান।
রংপুর বিভাগের আট জেলার ২ কোটি মানুষের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে সরকারি হাসপাতাল রয়েছে ৬৫টি। এসব হাসপাতালে চিকিৎসকের মোট পদ ১ হাজার ২১৪টি। কিন্তু বর্তমানে কর্মরত ৫৩১ জন, পদ শূন্য ৬৮৩টি। চাহিদার অর্ধেকেরও কম জনবল থাকায় হাসপাতালগুলোয় চিকিৎসা কার্যক্রম চরমভাবে বিঘ্নিত হচ্ছে। সেবাপ্রার্থীদের বাধ্য...
৫ ঘণ্টা আগেঠাকুরগাঁও ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে জলাতঙ্ক প্রতিরোধী টিকার সংকট দেখা দিয়েছে। এতে চরম বিপাকে পড়েছেন রোগীরা। নিরুপায় হয়ে কেউ কেউ চড়া দামে বাইরে থেকে কিনছেন, কেউ আবার টিকা না পাওয়ার ভুগছেন দুশ্চিন্তায়।
৫ ঘণ্টা আগেঐতিহাসিক ফারাক্কা লংমার্চ দিবস আজ শুক্রবার। পদ্মার উজানে ভারতের ফারাক্কা ব্যারাজ তৈরি করে পানি প্রত্যাহারের প্রতিবাদে ১৯৭৬ সালের এই দিনে মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর নেতৃত্বে বাংলাদেশের লক্ষাধিক মানুষ রাজশাহীর ঐতিহাসিক মাদ্রাসা ময়দানে জমায়েত হয়েছিলেন। এখান থেকেই সেদিন মরণ বাঁধ ফারাক্কা অভিমুখে...
৫ ঘণ্টা আগে