কাপাসিয়া (গাজীপুর) প্রতিনিধি
গাজীপুরে কাপাসিয়ায় আসাদ উল্যা (৪০) নামের এক ব্যক্তিকে হত্যার মামলায় তাঁর স্ত্রীসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার রাতে গ্রেপ্তারের পর আজ শনিবার দুপুরে আদালতে সোপর্দ করে তাঁদের রিমান্ড চাওয়া হয়। আসাদ উপজেলার দেওনা গ্রামের মৃত আহমদ আলী ভূঁইয়ার ছেলে।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন, আসাদের স্ত্রী মোছা. তানিয়া আক্তার (২৮), তানিয়ার ভাই মো. সাদ্দাম (৩০) ও তাঁদের বাবা মো. আবদুল বাতেন (৬০)। তাঁরা উপজেলার দরদরিয়া গ্রামের বাসিন্দা।
মামলার বাদী ও নিহতের ভাগনে অহিদুল ইসলাম শ্যামল বলেন, ‘আমার একমাত্র মামা আসাদ উল্যা সিঙ্গাপুরপ্রবাসী ছিলেন। তাঁর সঙ্গে নয় বছর আগে তানিয়া আক্তারের বিয়ে হয়। তাঁদের সাত ও চার বছরের দুই সন্তান রয়েছে। মামা বিদেশে থাকার সময় তাঁর স্ত্রী পরকীয়ায় জড়িয়ে পড়েন। এ খবর মামা জানতে পারেন। এ নিয়ে তাঁদের মধ্যে ফোনে ঝগড়া হয়। পরে দুই সন্তানসহ ঘরে থাকা জিনিসপত্র, নগদ টাকা ও দুই ভরি স্বর্ণালংকার নিয়ে মামার বাড়ি থেকে চলে যান।’
অহিদুল ইসলাম আরও বলেন, ‘এই খবর পেয়ে গত ১৮ এপ্রিল দুই মাসের ছুটি নিয়ে দেশে আসেন মামা। বিষয়টি নিষ্পত্তির জন্য মামির বাড়িতে সালিস হয়। কিন্তু সালিসে কোনো সমাধান না হওয়ায় মামা বাড়ি চলে আসেন। কিছুদিন পর গত ৭ মে রাতে মামাকে ফোন করে মামি তাঁদের বাড়ি যেতে বলেন। বিষয়টি মেম্বার আবু সায়েমকে জানালে তিনি যেতে বলেন। পরে মামা তাঁর শ্বশুরবাড়ি যান। রাত সাড়ে ১২টার দিকে মামি আমাকে ফোন করে বলেন যে, মামা গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। মামিকে বলি, মামাকে দ্রুত উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যেতে। সেখানে নিয়ে এলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মামাকে মৃত ঘোষণা করেন।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কাপাসিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবু বকর মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, আসাদের লাশের ময়নাতদন্ত প্রতিবেদনে হত্যার আলামত পাওয়া গেছে। তাই অপমৃত্যু মামলাটি হত্যা মামলা হয়েছে। নিহতের ভাগনে ছয়জনের নাম উল্লেখসহ মামলাটি করেছেন। ইতিমধ্যে তিনজনকে গ্রেপ্তারের পর আদালতে সোপর্দ করে রিমান্ড চাওয়া হয়েছে। বাকি আসামিদেরও গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
গাজীপুরে কাপাসিয়ায় আসাদ উল্যা (৪০) নামের এক ব্যক্তিকে হত্যার মামলায় তাঁর স্ত্রীসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার রাতে গ্রেপ্তারের পর আজ শনিবার দুপুরে আদালতে সোপর্দ করে তাঁদের রিমান্ড চাওয়া হয়। আসাদ উপজেলার দেওনা গ্রামের মৃত আহমদ আলী ভূঁইয়ার ছেলে।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন, আসাদের স্ত্রী মোছা. তানিয়া আক্তার (২৮), তানিয়ার ভাই মো. সাদ্দাম (৩০) ও তাঁদের বাবা মো. আবদুল বাতেন (৬০)। তাঁরা উপজেলার দরদরিয়া গ্রামের বাসিন্দা।
মামলার বাদী ও নিহতের ভাগনে অহিদুল ইসলাম শ্যামল বলেন, ‘আমার একমাত্র মামা আসাদ উল্যা সিঙ্গাপুরপ্রবাসী ছিলেন। তাঁর সঙ্গে নয় বছর আগে তানিয়া আক্তারের বিয়ে হয়। তাঁদের সাত ও চার বছরের দুই সন্তান রয়েছে। মামা বিদেশে থাকার সময় তাঁর স্ত্রী পরকীয়ায় জড়িয়ে পড়েন। এ খবর মামা জানতে পারেন। এ নিয়ে তাঁদের মধ্যে ফোনে ঝগড়া হয়। পরে দুই সন্তানসহ ঘরে থাকা জিনিসপত্র, নগদ টাকা ও দুই ভরি স্বর্ণালংকার নিয়ে মামার বাড়ি থেকে চলে যান।’
অহিদুল ইসলাম আরও বলেন, ‘এই খবর পেয়ে গত ১৮ এপ্রিল দুই মাসের ছুটি নিয়ে দেশে আসেন মামা। বিষয়টি নিষ্পত্তির জন্য মামির বাড়িতে সালিস হয়। কিন্তু সালিসে কোনো সমাধান না হওয়ায় মামা বাড়ি চলে আসেন। কিছুদিন পর গত ৭ মে রাতে মামাকে ফোন করে মামি তাঁদের বাড়ি যেতে বলেন। বিষয়টি মেম্বার আবু সায়েমকে জানালে তিনি যেতে বলেন। পরে মামা তাঁর শ্বশুরবাড়ি যান। রাত সাড়ে ১২টার দিকে মামি আমাকে ফোন করে বলেন যে, মামা গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। মামিকে বলি, মামাকে দ্রুত উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যেতে। সেখানে নিয়ে এলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মামাকে মৃত ঘোষণা করেন।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কাপাসিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবু বকর মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, আসাদের লাশের ময়নাতদন্ত প্রতিবেদনে হত্যার আলামত পাওয়া গেছে। তাই অপমৃত্যু মামলাটি হত্যা মামলা হয়েছে। নিহতের ভাগনে ছয়জনের নাম উল্লেখসহ মামলাটি করেছেন। ইতিমধ্যে তিনজনকে গ্রেপ্তারের পর আদালতে সোপর্দ করে রিমান্ড চাওয়া হয়েছে। বাকি আসামিদেরও গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
বগুড়ায় আদালতে সঠিক সাক্ষ্য না দেওয়া, সাক্ষ্য দিতে হাজির না হওয়া এবং সরকারি আইন কর্মকর্তাদের দুর্বলতার কারণে গত এক বছরে ৬ শতাধিক মাদক মামলায় প্রায় ১ হাজার আসামি খালাস পেয়েছেন। এর মধ্যে ২২টি মামলায় ৪৪ জন পুলিশ ও র্যাব কর্মকর্তা আদালতে সাক্ষ্য দিতে হাজির হননি। এ কারণে ৪৪ পুলিশ কর্মকর্তার ...
৩ ঘণ্টা আগেদিনাজপুরের দুলাল হোসেন পেশায় রংমিস্ত্রি। কাজের সন্ধানে তিনি ঢাকায় গিয়েছিলেন। জুটেছিল কাজও। তবে গত বছরের জুলাই আন্দোলনে জড়িয়ে পড়েন তিনি। গত ৫ আগস্ট সরকার পতনের দিন রাজধানীর উত্তরায় মিছিলে অংশ নিয়ে গুলিবিদ্ধ হন তিনি। এখন ক্রাচে ভর দিয়ে হাঁটেন। তবে যে স্বপ্ন নিয়ে ঢাকা এসেছিলেন, তা এখন ফিকে...
৩ ঘণ্টা আগে২০২০ সালে রাজশাহী-১ (গোদাগাড়ী-তানোর) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য এবং প্রতিমন্ত্রী ওমর ফারুক চৌধুরীর হাত ধরে রাজনীতিতে আসেন আবুল বাশার সুজন। এর আগে ছিলেন পশুর হাটের ইজারাদার। অল্প সময়ের মধ্যেই ফারুকের ডান হাত হন। কিছুদিন পর তানোর পৌরসভার মেয়র হওয়ারও স্বপ্ন দেখতে শুরু করেন সুজন। সেখানে বাড়ি করেন...
৩ ঘণ্টা আগেদরিদ্র পরিবারের সন্তান নুর আলী (৪৭)। করতেন রাজমিস্ত্রির কাজ। জমিজমা তেমন ছিল না, বাবাও ছিলেন দিনমজুর। বাড়ি বলতে ছিল আধা পাকা টিনের ঘর। অথচ ১০ বছরের ব্যবধানে সেই ব্যক্তি কোটিপতি বনে গেছেন। শুধু তা-ই নয়। আধা পাকা টিনের ঘরের জায়গায় এখন বিশাল তিনতলা আলিশান বাড়ি। যার মূল্য কোটি টাকা।
৩ ঘণ্টা আগে