বাসাইল (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
পরিবেশের ভারসাম্যের প্রতি হুমকি এবং মৎস্য আইনে নিষিদ্ধ চায়না জালের ব্যবহার ও বিপননের বিরুদ্ধে সাঁরাশি অভিযানে নেমেছে বাসাইল উপজেলা প্রশাসন। উপজেলা প্রশাসন ও মৎস্য অধিদপ্তরের পৃথক দুটি অভিযানে উপজেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে প্রায় লক্ষাধিক টাকার চায়না জাল ধ্বংস করা হয়েছে।
আজ সোমবার সকালে কাশিল এবং ফুলকী ইউনিয়নে অবৈধ চায়না জাল বিরোধী অভিযান পরিচালনা করা হয়।
গত ২০ সেপ্টেম্বর সকালে মৎস্য কর্মকর্তার নেতৃত্বে অভিযানে প্রায় লক্ষাধিক টাকার জাল ধ্বংস করা হয়। এ ছাড়াও জুলাই, আগস্ট মাসে উপজেলার ২৬টি বিল এবং ৬ হাজার ২০০ হেক্টর প্লাবন ভূমিতে মা এবং ছোট মাছের যথাযথ সংরক্ষণের লক্ষ্যে উপজেলা প্রশাসন এবং মৎস্য অধিদপ্তরের যৌথ অভিযানে আরও প্রায় সাড়ে চার লক্ষ টাকার জাল জব্দ করে ধ্বংস করা হয়।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার মনজুর হোসেন, সহকারী কমিশনার (ভূমি) নাহিয়ান নুরেন এবং উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা সৌরভ দে এর নেতৃত্বে পৃথক দুটি অভিযানের মাধ্যমে এ সব জাল ধ্বংস করা হয়।
অভিযানে ৪০টি চায়না জাল জব্দ করা হয়। যার আনুমানিক মূল্য প্রায় দুই লক্ষ টাকা। পরে জব্দকৃত জালগুলো বাদিয়াজান এলাকায় জনসম্মুখে পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয়। এর আগে আরও আড়াই লক্ষ টাকার জাল পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয়েছে। এসব জাল দিয়ে মাছ শিকার করায় ছোট ও ডিমওয়ালা মাছসহ পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষাকারী উপকারী জলজ প্রাণী ব্যাপকভাবে নিধন করা হচ্ছে।
উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা সৌরভ কুমার দে জানান, বিভিন্ন এলাকায় মাইকিং ছাড়াও অন্যান্য মাধ্যমে নিষিদ্ধ চায়না জাল দিয়ে মাছ না ধরার জন্য সতর্ক করা হয়। কিন্তু নিষেধ অমান্য করে অবৈধভাবে মাছ শিকার অব্যাহত রাখায় উপজেলা প্রশাসন, পুলিশ, আনসার বিভিন্ন সময় অভিযান পরিচালনা করে সাড়ে চার লক্ষ টাকার জাল জব্দ করা হয়। জব্দকৃত জালগুলো জনসম্মুখে পুড়িয়ে ফেলা হয়।
এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মনজুর হোসেন বলেন, ‘রাক্ষুসে এই জাল ব্যবহার করে দেশীয় প্রজাতির ছোটবড় সব মাছ ধ্বংস করা হচ্ছে। মাছের সঙ্গে জলজ প্রাণীও ধ্বংস হচ্ছে। এতে পরিবেশে ভারসাম্য ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। সুতরাং অবৈধ চায়না জাল কোনোভাবে ব্যবহার ও বিপণন করতে দেওয়া হবে না। আমাদের উপজেলা প্রশাসন এই বিষয়ে সদা তৎপর রয়েছে। আজকের অভিযানে ৪০টি জাল পুড়িয়ে ফেলা হয়েছে, যার আনুমানিক বাজার মূল্য দুই লক্ষ টাকা। আগামী দিনেও আমাদের অভিযান অব্যাহত থাকবে।’
পরিবেশের ভারসাম্যের প্রতি হুমকি এবং মৎস্য আইনে নিষিদ্ধ চায়না জালের ব্যবহার ও বিপননের বিরুদ্ধে সাঁরাশি অভিযানে নেমেছে বাসাইল উপজেলা প্রশাসন। উপজেলা প্রশাসন ও মৎস্য অধিদপ্তরের পৃথক দুটি অভিযানে উপজেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে প্রায় লক্ষাধিক টাকার চায়না জাল ধ্বংস করা হয়েছে।
আজ সোমবার সকালে কাশিল এবং ফুলকী ইউনিয়নে অবৈধ চায়না জাল বিরোধী অভিযান পরিচালনা করা হয়।
গত ২০ সেপ্টেম্বর সকালে মৎস্য কর্মকর্তার নেতৃত্বে অভিযানে প্রায় লক্ষাধিক টাকার জাল ধ্বংস করা হয়। এ ছাড়াও জুলাই, আগস্ট মাসে উপজেলার ২৬টি বিল এবং ৬ হাজার ২০০ হেক্টর প্লাবন ভূমিতে মা এবং ছোট মাছের যথাযথ সংরক্ষণের লক্ষ্যে উপজেলা প্রশাসন এবং মৎস্য অধিদপ্তরের যৌথ অভিযানে আরও প্রায় সাড়ে চার লক্ষ টাকার জাল জব্দ করে ধ্বংস করা হয়।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার মনজুর হোসেন, সহকারী কমিশনার (ভূমি) নাহিয়ান নুরেন এবং উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা সৌরভ দে এর নেতৃত্বে পৃথক দুটি অভিযানের মাধ্যমে এ সব জাল ধ্বংস করা হয়।
অভিযানে ৪০টি চায়না জাল জব্দ করা হয়। যার আনুমানিক মূল্য প্রায় দুই লক্ষ টাকা। পরে জব্দকৃত জালগুলো বাদিয়াজান এলাকায় জনসম্মুখে পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয়। এর আগে আরও আড়াই লক্ষ টাকার জাল পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয়েছে। এসব জাল দিয়ে মাছ শিকার করায় ছোট ও ডিমওয়ালা মাছসহ পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষাকারী উপকারী জলজ প্রাণী ব্যাপকভাবে নিধন করা হচ্ছে।
উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা সৌরভ কুমার দে জানান, বিভিন্ন এলাকায় মাইকিং ছাড়াও অন্যান্য মাধ্যমে নিষিদ্ধ চায়না জাল দিয়ে মাছ না ধরার জন্য সতর্ক করা হয়। কিন্তু নিষেধ অমান্য করে অবৈধভাবে মাছ শিকার অব্যাহত রাখায় উপজেলা প্রশাসন, পুলিশ, আনসার বিভিন্ন সময় অভিযান পরিচালনা করে সাড়ে চার লক্ষ টাকার জাল জব্দ করা হয়। জব্দকৃত জালগুলো জনসম্মুখে পুড়িয়ে ফেলা হয়।
এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মনজুর হোসেন বলেন, ‘রাক্ষুসে এই জাল ব্যবহার করে দেশীয় প্রজাতির ছোটবড় সব মাছ ধ্বংস করা হচ্ছে। মাছের সঙ্গে জলজ প্রাণীও ধ্বংস হচ্ছে। এতে পরিবেশে ভারসাম্য ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। সুতরাং অবৈধ চায়না জাল কোনোভাবে ব্যবহার ও বিপণন করতে দেওয়া হবে না। আমাদের উপজেলা প্রশাসন এই বিষয়ে সদা তৎপর রয়েছে। আজকের অভিযানে ৪০টি জাল পুড়িয়ে ফেলা হয়েছে, যার আনুমানিক বাজার মূল্য দুই লক্ষ টাকা। আগামী দিনেও আমাদের অভিযান অব্যাহত থাকবে।’
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৩ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৪ ঘণ্টা আগে