নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জনস্বাস্থ্য, পরিবেশ সুরক্ষা ও সার্বিক উন্নয়নে তামাককে বড় হুমকি বলে মত দিয়েছেন বিশিষ্টজনেরা। তাঁরা বলেছেন, দেশের অধিকাংশ পরিবারের কেউ না কেউ তামাক ব্যবহারের সঙ্গে জড়িত। ক্ষতিকারক এই নেশা থেকে মুক্তি সরকারের একার পক্ষে সম্ভব নয়। এ ক্ষেত্রে গণমাধ্যম বরাবরই বড় ভূমিকা পালন করে আসছে। তামাকবিরোধী প্রচারণায় গণমাধ্যমকে আরও সক্রিয় হওয়ার আহ্বান জানান তাঁরা।
আজ শনিবার রাজধানীর বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমএ) ভবনে গণমাধ্যমকর্মীদের নিয়ে আয়োজিত এক কর্মশালায় এসব কথা বলেন বক্তারা। মাদকদ্রব্য ও নেশা নিরোধ সংস্থা (মানস) এ কর্মসূচির আয়োজন করে।
মানসের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপক ড. অরূপরতন চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানের উদ্বোধনী পর্বে প্রধান অতিথি ছিলেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব কাজী জেবুন্নেসা বেগম। অনুষ্ঠানের সমাপনী পর্বে প্রধান অতিথি ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভাইস চ্যান্সেলর ও বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) চেয়ারম্যান অধ্যাপক আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক।
এ সময় কাজী জেবুন্নেসা বেগম বলেন, ‘তামাকের মতো ক্ষতিকর নেশা নিয়ন্ত্রণ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের একার পক্ষে সম্ভব নয়। এখানে বিভিন্ন স্টেকহোল্ডারের সংশ্লিষ্টতা রয়েছে। সুতরাং তামাকের বিরুদ্ধে সবাইকে সমন্বিতভাবে কাজ করতে হবে। এ ক্ষেত্রে গণমাধ্যমের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তামাকবিরোধী প্রচারণায় নৈতিক দায়িত্ববোধ থেকে গণমাধ্যমগুলোর আরও সক্রিয় হওয়া উচিত।’
অধ্যাপক ড. অরূপরতন চৌধুরী বলেন, ‘ধূমপানবিরোধী আন্দোলনের শুরু থেকেই গণমাধ্যম অত্যন্ত সক্রিয়। তাদের সহায়তায় তামাকবিরোধী আন্দোলন আশাব্যঞ্জক অবস্থানে এসেছে।’
অধ্যাপক আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক বলেন, ‘তামাক স্বাস্থ্য খাতসহ সার্বিকভাবে আমাদের ক্ষতিগ্রস্ত করছে বিধায় প্রধানমন্ত্রী ২০৪০ সালের মধ্যে তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার ঘোষণা দিয়েছেন। তিনি পদ্মা সেতু নির্মাণে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ ছিলেন, এ জন্যই আমরা স্বপ্ন বাস্তবে রূপান্তরিত করতে পেরেছি। সুতরাং আমরা তাঁর নেতৃত্বে গণমাধ্যমকে সঙ্গে নিয়ে দেশ থেকে তামাক নির্মূল করতে পারব বলে আশাবাদী।’
অনুষ্ঠানে ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার (নিয়ন্ত্রণ) আইন ও সংশ্লিষ্ট বিধি বিষয়ে প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন জাতীয় তামাক নিয়ন্ত্রণ সেলের প্রোগ্রাম অফিসার আমিনুল ইসলাম সুজন। তামাক কোম্পানির কূটকৌশল ও তামাক নিয়ন্ত্রণে প্রতিবন্ধকতা বিষয়ে প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন একাত্তর টেলিভিশনের বিশেষ প্রতিনিধি সুশান্ত সিনহা।
জনস্বাস্থ্য, পরিবেশ সুরক্ষা ও সার্বিক উন্নয়নে তামাককে বড় হুমকি বলে মত দিয়েছেন বিশিষ্টজনেরা। তাঁরা বলেছেন, দেশের অধিকাংশ পরিবারের কেউ না কেউ তামাক ব্যবহারের সঙ্গে জড়িত। ক্ষতিকারক এই নেশা থেকে মুক্তি সরকারের একার পক্ষে সম্ভব নয়। এ ক্ষেত্রে গণমাধ্যম বরাবরই বড় ভূমিকা পালন করে আসছে। তামাকবিরোধী প্রচারণায় গণমাধ্যমকে আরও সক্রিয় হওয়ার আহ্বান জানান তাঁরা।
আজ শনিবার রাজধানীর বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমএ) ভবনে গণমাধ্যমকর্মীদের নিয়ে আয়োজিত এক কর্মশালায় এসব কথা বলেন বক্তারা। মাদকদ্রব্য ও নেশা নিরোধ সংস্থা (মানস) এ কর্মসূচির আয়োজন করে।
মানসের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপক ড. অরূপরতন চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানের উদ্বোধনী পর্বে প্রধান অতিথি ছিলেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব কাজী জেবুন্নেসা বেগম। অনুষ্ঠানের সমাপনী পর্বে প্রধান অতিথি ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভাইস চ্যান্সেলর ও বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) চেয়ারম্যান অধ্যাপক আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক।
এ সময় কাজী জেবুন্নেসা বেগম বলেন, ‘তামাকের মতো ক্ষতিকর নেশা নিয়ন্ত্রণ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের একার পক্ষে সম্ভব নয়। এখানে বিভিন্ন স্টেকহোল্ডারের সংশ্লিষ্টতা রয়েছে। সুতরাং তামাকের বিরুদ্ধে সবাইকে সমন্বিতভাবে কাজ করতে হবে। এ ক্ষেত্রে গণমাধ্যমের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তামাকবিরোধী প্রচারণায় নৈতিক দায়িত্ববোধ থেকে গণমাধ্যমগুলোর আরও সক্রিয় হওয়া উচিত।’
অধ্যাপক ড. অরূপরতন চৌধুরী বলেন, ‘ধূমপানবিরোধী আন্দোলনের শুরু থেকেই গণমাধ্যম অত্যন্ত সক্রিয়। তাদের সহায়তায় তামাকবিরোধী আন্দোলন আশাব্যঞ্জক অবস্থানে এসেছে।’
অধ্যাপক আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক বলেন, ‘তামাক স্বাস্থ্য খাতসহ সার্বিকভাবে আমাদের ক্ষতিগ্রস্ত করছে বিধায় প্রধানমন্ত্রী ২০৪০ সালের মধ্যে তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার ঘোষণা দিয়েছেন। তিনি পদ্মা সেতু নির্মাণে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ ছিলেন, এ জন্যই আমরা স্বপ্ন বাস্তবে রূপান্তরিত করতে পেরেছি। সুতরাং আমরা তাঁর নেতৃত্বে গণমাধ্যমকে সঙ্গে নিয়ে দেশ থেকে তামাক নির্মূল করতে পারব বলে আশাবাদী।’
অনুষ্ঠানে ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার (নিয়ন্ত্রণ) আইন ও সংশ্লিষ্ট বিধি বিষয়ে প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন জাতীয় তামাক নিয়ন্ত্রণ সেলের প্রোগ্রাম অফিসার আমিনুল ইসলাম সুজন। তামাক কোম্পানির কূটকৌশল ও তামাক নিয়ন্ত্রণে প্রতিবন্ধকতা বিষয়ে প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন একাত্তর টেলিভিশনের বিশেষ প্রতিনিধি সুশান্ত সিনহা।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৩ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৩ ঘণ্টা আগে