সখীপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
টাঙ্গাইলের সখীপুরে বহেড়াতৈল গণ উচ্চবিদ্যালয়ের সামনের খেলার মাঠটি পুনরায় দখলে নিয়েছে এলাকাবাসী ও শিক্ষার্থীরা। আজ সোমবার দুপুরে বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা মাঠের চারদিকে কাঁটাতারের বেড়া, স্থাপনা ও গাছের চারা উচ্ছেদ করে মাঠটি দখলে নেয়। এ সময় উভয় পক্ষের অন্তত ১৬ জন আহত হয়েছে বলে থানায় পাল্টাপাল্টি অভিযোগ করা হয়েছে।
সোমবার দুপুরে সরেজমিনে দেখা গেছে, মাঠে শতাধিক ছাত্র-ছাত্রী ফুটবল নিয়ে খেলা করছে। কেউ কেউ মাঠ থেকে উচ্ছেদ করা ঘরের মাটি পরিষ্কার করছেন।
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ১৯৮৫ সাল থেকে উপজেলার বহেড়াতৈল গণ উচ্চবিদ্যালয় সংলগ্ন খেলার মাঠ ও বন বিভাগের বহেড়াতৈল রেঞ্জ কর্মকর্তার কার্যালয়ের ৩৬৮ শতাংশ জমি নিয়ে আদালতে মামলা চলছিল। স্থানীয় নূরুল ইসলাম ওই জমি নিজের দাবি করে আদালতে মামলা করেন। সম্প্রতি ওই মামলায় হাইকোর্ট নূরুল ইসলামের পক্ষে রায় দেন। গত ২৪ জুলাই আদালত বিদ্যালয়ের মাঠ ও বন বিভাগের বহেড়াতৈল বিট কার্যালয় উচ্ছেদ করে নূরুল ইসলামকে জমি বুঝিয়ে দেন। কিন্তু খেলার মাঠ হাতছাড়া হওয়ায় বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বিপাকে পড়ে। তারা মাঠ ফিরে পেতে মানববন্ধনসহ বিভিন্ন কর্মসূচিও পালন করে।
স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা নজরুল ইসলাম নবু বলেন, সোমবার সকালে শিক্ষার্থীরা মাঠ উদ্ধারের দাবিতে মানববন্ধন করতে চাইলে নুরুল ইসলামের লোকজন হামলা চালায়। এতে বিদ্যালয় পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি ও শিক্ষার্থীসহ চারজন আহত হয়েছেন।
জমির মালিক নুরুল ইসলাম বলেন, ‘মাঠের জমি নিয়ে বেশ কয়েকবার বৈঠক হয়েছে। তাঁরা ৮৭ শতাংশ চায়; আমি ৬০ শতাংশ দিতে চেয়েছি। কিন্তু সোমবার স্থানীয় কয়েকজন লোক শিক্ষার্থীদের সঙ্গে নিয়ে মাঠে নির্মাণ করা আমার দুটি বাড়ি ভেঙে সব মালামাল ট্রাক দিয়ে লুট করে নিয়ে গেছে। এ সময় ওই বাড়িতে বসবাস করা ১২ জন লোক আহত হয়েছেন।’
এ বিষয়ে সখীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রেজাউল করিম বলেন, ‘দুপক্ষই থানায় অভিযোগ দিয়েছে। তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
টাঙ্গাইলের সখীপুরে বহেড়াতৈল গণ উচ্চবিদ্যালয়ের সামনের খেলার মাঠটি পুনরায় দখলে নিয়েছে এলাকাবাসী ও শিক্ষার্থীরা। আজ সোমবার দুপুরে বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা মাঠের চারদিকে কাঁটাতারের বেড়া, স্থাপনা ও গাছের চারা উচ্ছেদ করে মাঠটি দখলে নেয়। এ সময় উভয় পক্ষের অন্তত ১৬ জন আহত হয়েছে বলে থানায় পাল্টাপাল্টি অভিযোগ করা হয়েছে।
সোমবার দুপুরে সরেজমিনে দেখা গেছে, মাঠে শতাধিক ছাত্র-ছাত্রী ফুটবল নিয়ে খেলা করছে। কেউ কেউ মাঠ থেকে উচ্ছেদ করা ঘরের মাটি পরিষ্কার করছেন।
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ১৯৮৫ সাল থেকে উপজেলার বহেড়াতৈল গণ উচ্চবিদ্যালয় সংলগ্ন খেলার মাঠ ও বন বিভাগের বহেড়াতৈল রেঞ্জ কর্মকর্তার কার্যালয়ের ৩৬৮ শতাংশ জমি নিয়ে আদালতে মামলা চলছিল। স্থানীয় নূরুল ইসলাম ওই জমি নিজের দাবি করে আদালতে মামলা করেন। সম্প্রতি ওই মামলায় হাইকোর্ট নূরুল ইসলামের পক্ষে রায় দেন। গত ২৪ জুলাই আদালত বিদ্যালয়ের মাঠ ও বন বিভাগের বহেড়াতৈল বিট কার্যালয় উচ্ছেদ করে নূরুল ইসলামকে জমি বুঝিয়ে দেন। কিন্তু খেলার মাঠ হাতছাড়া হওয়ায় বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বিপাকে পড়ে। তারা মাঠ ফিরে পেতে মানববন্ধনসহ বিভিন্ন কর্মসূচিও পালন করে।
স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা নজরুল ইসলাম নবু বলেন, সোমবার সকালে শিক্ষার্থীরা মাঠ উদ্ধারের দাবিতে মানববন্ধন করতে চাইলে নুরুল ইসলামের লোকজন হামলা চালায়। এতে বিদ্যালয় পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি ও শিক্ষার্থীসহ চারজন আহত হয়েছেন।
জমির মালিক নুরুল ইসলাম বলেন, ‘মাঠের জমি নিয়ে বেশ কয়েকবার বৈঠক হয়েছে। তাঁরা ৮৭ শতাংশ চায়; আমি ৬০ শতাংশ দিতে চেয়েছি। কিন্তু সোমবার স্থানীয় কয়েকজন লোক শিক্ষার্থীদের সঙ্গে নিয়ে মাঠে নির্মাণ করা আমার দুটি বাড়ি ভেঙে সব মালামাল ট্রাক দিয়ে লুট করে নিয়ে গেছে। এ সময় ওই বাড়িতে বসবাস করা ১২ জন লোক আহত হয়েছেন।’
এ বিষয়ে সখীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রেজাউল করিম বলেন, ‘দুপক্ষই থানায় অভিযোগ দিয়েছে। তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৪ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৪ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৪ ঘণ্টা আগে