ঢাবি প্রতিনিধি
‘প্রোডাক্টিভ রমাদান’ শীর্ষক আলোচনা সভার অনুমতি না দিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সব অনুষদের ডিন, হলের প্রভোস্ট, বিভাগের চেয়ারম্যান এবং ইনস্টিটিউটের পরিচালককে চিঠি দিয়েছেন প্রক্টর অধ্যাপক ড. মো. মাকসুদুর রহমান।
চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সম্প্রতি আইন বিভাগের কিছুসংখ্যক শিক্ষার্থী পূর্ব অনুমতি না নিয়ে প্রোডাক্টিভ রমাদান শিরোনামে একটি সেমিনার আয়োজনের উদ্দেশ্যে বিশ্ববিদ্যালয়স্থ বঙ্গবন্ধু টাওয়ার ভবনে জমায়েত করে। ফলে সেখানে একটি অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটে এবং আইন অনুষদের কয়েকজন শিক্ষার্থী আহত হয়। বিষয়টি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ রাষ্ট্রীয় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে অবহিত করেছে। পরবর্তীতে কিছু রাজনৈতিক সংগঠন ও রাজনৈতিকভাবে পরিচিত ব্যক্তি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস অস্থিতিশীল করার লক্ষ্যে বিষয়টিকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করার অপচেষ্টায় লিপ্ত রয়েছে।’
চিঠিতে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য একটি কমিটি গঠন করেছে। কমিটি তদন্ত করে এ বিষয়ে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের লক্ষ্যে কাজ করছে। এ অবস্থায় শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ও অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা এড়ানোর জন্য এ ধরনের কোনো কর্মকাণ্ড পরিচালনার অনুমতি না দেওয়ার অনুরোধ জানানো যাচ্ছে।’
উল্লেখ্য, ১৩ মার্চ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) আইন বিভাগের শিক্ষার্থীদের রমজান নিয়ে এক আলোচনা সভায় হামলা করে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা। বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গবন্ধু টাওয়ারে সামনে এ হামলার ঘটনা ঘটে। প্রোডাক্টিভ রামাদান শীর্ষক আলোচনা সভায় অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীদের শিবির আখ্যা দিয়ে মারধর করা হয়। এতে বেশ কয়েকজন আহত হন। এর প্রতিবাদে মানববন্ধন ও বিচারের দাবিতে উপাচার্য বরাবর স্মারকলিপি দেওয়া হয়।
‘প্রোডাক্টিভ রমাদান’ শীর্ষক আলোচনা সভার অনুমতি না দিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সব অনুষদের ডিন, হলের প্রভোস্ট, বিভাগের চেয়ারম্যান এবং ইনস্টিটিউটের পরিচালককে চিঠি দিয়েছেন প্রক্টর অধ্যাপক ড. মো. মাকসুদুর রহমান।
চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সম্প্রতি আইন বিভাগের কিছুসংখ্যক শিক্ষার্থী পূর্ব অনুমতি না নিয়ে প্রোডাক্টিভ রমাদান শিরোনামে একটি সেমিনার আয়োজনের উদ্দেশ্যে বিশ্ববিদ্যালয়স্থ বঙ্গবন্ধু টাওয়ার ভবনে জমায়েত করে। ফলে সেখানে একটি অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটে এবং আইন অনুষদের কয়েকজন শিক্ষার্থী আহত হয়। বিষয়টি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ রাষ্ট্রীয় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে অবহিত করেছে। পরবর্তীতে কিছু রাজনৈতিক সংগঠন ও রাজনৈতিকভাবে পরিচিত ব্যক্তি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস অস্থিতিশীল করার লক্ষ্যে বিষয়টিকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করার অপচেষ্টায় লিপ্ত রয়েছে।’
চিঠিতে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য একটি কমিটি গঠন করেছে। কমিটি তদন্ত করে এ বিষয়ে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের লক্ষ্যে কাজ করছে। এ অবস্থায় শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ও অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা এড়ানোর জন্য এ ধরনের কোনো কর্মকাণ্ড পরিচালনার অনুমতি না দেওয়ার অনুরোধ জানানো যাচ্ছে।’
উল্লেখ্য, ১৩ মার্চ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) আইন বিভাগের শিক্ষার্থীদের রমজান নিয়ে এক আলোচনা সভায় হামলা করে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা। বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গবন্ধু টাওয়ারে সামনে এ হামলার ঘটনা ঘটে। প্রোডাক্টিভ রামাদান শীর্ষক আলোচনা সভায় অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীদের শিবির আখ্যা দিয়ে মারধর করা হয়। এতে বেশ কয়েকজন আহত হন। এর প্রতিবাদে মানববন্ধন ও বিচারের দাবিতে উপাচার্য বরাবর স্মারকলিপি দেওয়া হয়।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৪ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৪ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৫ ঘণ্টা আগে