নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নাশকতার অভিযোগে রাজধানীর বিভিন্ন থানায় দায়ের করা পুরোনো মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনের শতাধিক নেতা-কর্মীকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট পৃথক আদেশে এসব নেতা-কর্মীকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
বিভিন্ন থানা এলাকা থেকে গ্রেপ্তারকৃত নেতা-কর্মীদের বিকেল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত আদালতে হাজির করে বিভিন্ন থানা-পুলিশ। মামলাগুলোর তদন্ত কর্মকর্তারা গ্রেপ্তারকৃতদের মামলার তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত কারাগারে আটক রাখার আবেদন জানান।
অন্যদিকে বেশ কিছু মামলায় আইনজীবীরা জামিনের আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, চকবাজার থানার ২৮ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সদস্যসচিব হাজি মো. মনিউর রহমান, একই থানার ২৯ নম্বর ওয়ার্ড যুবদলের আহ্বায়ক মো. নাসির উল্লাহকে চকবাজার থানার পৃথক দুটি মামলায় আদালতে হাজির করা হয়। আদালত তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
চকবাজার থানার ২৮ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুর ও বংশাল থানার ৩৫ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক মো. আলমকে কোতোয়ালি থানার একটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানো হয়।
ওয়ারী থানার ২টি মামলায় বিএনপির কর্মী রজ্জব আলী, মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর হোসেন, মো. সুলতান, মোহাম্মদ আরিফ, জাকির হোসেন ও সুলতানকে কারাগারে পাঠানো হয়।
সূত্রাপুর থানার দুটি মামলায় নিখিল চন্দ্র, মো. সাদিক, হানিফ, শফিক শেখ, মো. সিরাজ ও মো. সাজ্জাদকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানো হয়।
কদমতলী থানার মামলায় মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম ও আব্দুর রহমান; নিউমার্কেট থানার মামলায় ১৮ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সদস্য মো. হাশেম, বাহার উদ্দিন, মফিজুল ইসলাম ও শাহাদত হোসেন; রামপুরা থানার মামলায় ঝন্টু খান, মতিউর রহমান ও আবুল হোসেন; রমনা থানার একটি মামলায় লাবলু মিয়া; শাহবাগ থানার একটি মামলায় মো. আলম এবং ৩৫ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপি মোগলটুলী ইউনিটের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ জসিম।
শাহজাহানপুর থানার একটি মামলায় ঈমান আলী, মো. মামুন, শাহীন মিয়া ও শাহাদাত হোসেন এবং বংশাল থানার একটি মামলায় ৩৫ নম্বর ওয়ার্ড ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক সাব্বির রহমান, ৩৩ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপি মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক সম্পাদক আহমেদ আলী, বিএনপির কর্মী মো. কামাল ও মো. জসিমকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানো হয়।
এ ছাড়া পল্লবীতে ১৫ জন, রামপুরা ৩, ক্যান্টনমেন্ট ৯, দারুস সালাম ৫, আলী ৫, মিরপুর ৭, শ্যামপুর ৪, তুরাগ ৩, উত্তরা ১, উত্তরখান ১, হাজারীবাগ ৮, ধানমন্ডি ১, ডেমরা ৫, যাত্রাবাড়ী ৭, মুগদা ৩ জনকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানো হয়।
এর আগে গতকাল বুধবার দিবাগত রাত এবং বৃহস্পতিবার সকালে রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে আসামিদের গ্রেপ্তার করা হয়। বিএনপি থেকে অভিযোগ করা হচ্ছে, ২৮ অক্টোবর বিএনপির মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে পুলিশ ধরপাকড় চালাচ্ছে। অবশ্য পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, যাদের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগে মামলা রয়েছে এবং যাদের বিরুদ্ধে পরোয়ানা রয়েছে তাদের গ্রেপ্তার করা হচ্ছে।
নাশকতার অভিযোগে রাজধানীর বিভিন্ন থানায় দায়ের করা পুরোনো মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনের শতাধিক নেতা-কর্মীকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট পৃথক আদেশে এসব নেতা-কর্মীকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
বিভিন্ন থানা এলাকা থেকে গ্রেপ্তারকৃত নেতা-কর্মীদের বিকেল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত আদালতে হাজির করে বিভিন্ন থানা-পুলিশ। মামলাগুলোর তদন্ত কর্মকর্তারা গ্রেপ্তারকৃতদের মামলার তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত কারাগারে আটক রাখার আবেদন জানান।
অন্যদিকে বেশ কিছু মামলায় আইনজীবীরা জামিনের আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, চকবাজার থানার ২৮ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সদস্যসচিব হাজি মো. মনিউর রহমান, একই থানার ২৯ নম্বর ওয়ার্ড যুবদলের আহ্বায়ক মো. নাসির উল্লাহকে চকবাজার থানার পৃথক দুটি মামলায় আদালতে হাজির করা হয়। আদালত তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
চকবাজার থানার ২৮ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুর ও বংশাল থানার ৩৫ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক মো. আলমকে কোতোয়ালি থানার একটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানো হয়।
ওয়ারী থানার ২টি মামলায় বিএনপির কর্মী রজ্জব আলী, মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর হোসেন, মো. সুলতান, মোহাম্মদ আরিফ, জাকির হোসেন ও সুলতানকে কারাগারে পাঠানো হয়।
সূত্রাপুর থানার দুটি মামলায় নিখিল চন্দ্র, মো. সাদিক, হানিফ, শফিক শেখ, মো. সিরাজ ও মো. সাজ্জাদকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানো হয়।
কদমতলী থানার মামলায় মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম ও আব্দুর রহমান; নিউমার্কেট থানার মামলায় ১৮ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সদস্য মো. হাশেম, বাহার উদ্দিন, মফিজুল ইসলাম ও শাহাদত হোসেন; রামপুরা থানার মামলায় ঝন্টু খান, মতিউর রহমান ও আবুল হোসেন; রমনা থানার একটি মামলায় লাবলু মিয়া; শাহবাগ থানার একটি মামলায় মো. আলম এবং ৩৫ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপি মোগলটুলী ইউনিটের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ জসিম।
শাহজাহানপুর থানার একটি মামলায় ঈমান আলী, মো. মামুন, শাহীন মিয়া ও শাহাদাত হোসেন এবং বংশাল থানার একটি মামলায় ৩৫ নম্বর ওয়ার্ড ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক সাব্বির রহমান, ৩৩ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপি মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক সম্পাদক আহমেদ আলী, বিএনপির কর্মী মো. কামাল ও মো. জসিমকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানো হয়।
এ ছাড়া পল্লবীতে ১৫ জন, রামপুরা ৩, ক্যান্টনমেন্ট ৯, দারুস সালাম ৫, আলী ৫, মিরপুর ৭, শ্যামপুর ৪, তুরাগ ৩, উত্তরা ১, উত্তরখান ১, হাজারীবাগ ৮, ধানমন্ডি ১, ডেমরা ৫, যাত্রাবাড়ী ৭, মুগদা ৩ জনকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানো হয়।
এর আগে গতকাল বুধবার দিবাগত রাত এবং বৃহস্পতিবার সকালে রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে আসামিদের গ্রেপ্তার করা হয়। বিএনপি থেকে অভিযোগ করা হচ্ছে, ২৮ অক্টোবর বিএনপির মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে পুলিশ ধরপাকড় চালাচ্ছে। অবশ্য পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, যাদের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগে মামলা রয়েছে এবং যাদের বিরুদ্ধে পরোয়ানা রয়েছে তাদের গ্রেপ্তার করা হচ্ছে।
উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমানবাহিনীর একটি যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় হতাহতের বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহে কমিটি গঠন করেছে প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষ। আহত, নিহত, নিখোঁজ শিক্ষার্থী ও অন্যদের প্রকৃত সংখ্যা নির্ণয় করে নাম-ঠিকানাসহ তালিকা তৈরি করবে ছয় সদস্যের এই কমিটি।
১১ মিনিট আগেআফসানার দেবর হাসিবুল হাসান বলেন, ‘দুর্ঘটনার খবর পাওয়ার পর থেকে আমরা আমাদের ভাবি ও তার সন্তান ওহীকে খোঁজাখুঁজি শুরু করি। অনেক খোঁজাখুঁজির পর ওহিকে পাওয়া যায় স্কুলের একটি কক্ষে। আল্লাহর রহমতে ওহি অক্ষত ও ভালো আছে। কিন্তু তার মা আফসানা প্রিয়াকে কোথাও পাওয়া যায়নি।’
১৭ মিনিট আগেঝিনাইদহের কালীগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে আমচি (৫৫) নামে এক নারী এবং আলাদা স্থানে সড়ক দুর্ঘটনায় রুহুল আমিন (৪০) নামে এক নির্মাণ শ্রমিক নিহত হয়েছেন। নিহত আমচি কালীগঞ্জ পৌরসভাধীন ঈশ্বরবা গ্রামের বাসিন্দা। তিনি একজন প্রতিবন্ধি ছিলেন। অন্যদিকে নিহত রুহুল আমিন কোটচাঁদপুর উপজেলার শিশারকুন্ডু গ্রামের...
২৩ মিনিট আগেভারতে ঢোকার সময় বেনাপোল ইমিগ্রেশনে ৭ মামলার পলাতক আসামি মৌলভীবাজার জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি আব্দুস ছামাদ আযাদকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। বুধবার (২৩ জুলাই) সকাল ১০ টার দিকে ভারতে ঢোকার উদ্দেশ্যে বেনাপোল ইমিগ্রেশনে প্রবেশের পর তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
৪২ মিনিট আগে