নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ইলিশ একেবারে বিলুপ্ত হওয়ার মত অবস্থা হয়ে গিয়েছিল। সবার সহযোগিতায় এখন ইলিশের উৎপাদন বেড়েছে বলে জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল মিলনায়তনে মৎস্য অধিদপ্তরের আয়োজনে ইলিশ সম্পদ উন্নয়ন বিষয়ক এক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, অবৈধ মৎস্য আহরণে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার কারণে যেসব নদীতে স্বাভাবিকভাবে ইলিশ আসার কথা নয় সেখানেও এখন ইলিশ পাওয়া যাচ্ছে। বেপরোয়া বালি উত্তোলন, নদীর গতি প্রকৃতি পরিবর্তন অথবা পানিতে তৈলাক্ত ও বিষাক্ত সামগ্রী ছাড়ার কারণে ইলিশের পরিবেশ নষ্ট হয়। ইলিশ স্পর্শকাতর মাছ। উপযোগী পরিবেশ না পেলে গভীর সমুদ্র থেকে নদীতে এসে আবার সমুদ্রে ফিরে যায়। এ জন্য ইলিশের অভয়াশ্রম সৃষ্টি করা ছাড়া ইলিশ ধরে রাখা যাবে না।
ইলিশ সুরক্ষায় সম্পৃক্তদের উদ্দেশ্যে মন্ত্রী বলেন, ইলিশ সুরক্ষায় শৈথিল্যের সুযোগ নেই। ইলিশের স্বাদ, রং, গন্ধ, প্রাকৃতিক বিচরণক্ষেত্র এসব নিয়ে আমাদের গবেষকেরা প্রচুর গবেষণা করছেন। গবেষণা থেকে অনেক তথ্য পাওয়া যাচ্ছে। আমরা এই মাছকে পুরোনো যুগের ইলিশের জায়গায় নিয়ে যেতে চাই। ইলিশ হবে সমৃদ্ধ ও সুস্বাদু। এর সুগন্ধ ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন দপ্তর-সংস্থা ও বিজ্ঞানীরা কাজ করছে। তাঁরা কাজ করতে গিয়ে অনেক সময় প্রতিকূলতার মুখোমুখি হচ্ছেন। যতই প্রতিকূল পরিবেশ আসুক সেটা মোকাবিলা করতে হবে।
কর্মশালায় জানানো হয়, ইলিশ সম্পদ উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনা প্রকল্পের আওতায় ৩০ হাজার ইলিশ আহরণকারী জেলে পরিবারকে বিকল্প কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে উপকরণ সহায়তা প্রদান করা হবে। এ প্রকল্প ইলিশের স্থায়িত্বশীল উৎপাদন বৃদ্ধির পাশাপাশি জাটকা ও ইলিশ জেলেদের আর্থসামাজিক অবস্থার উন্নয়নে অবদান রাখবে। প্রকল্প সমাপ্তির পর ইলিশের উৎপাদন ১৬ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে এবং পদ্মা নদীসহ অন্যান্য নদীতে ইলিশের প্রাপ্যতা বৃদ্ধি পাবে।
মৎস্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক খ. মাহবুবুল হকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মুহাম্মদ ইয়ামিন চৌধুরী। অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন করপোরেশনের চেয়ারম্যান মো. হেমায়েৎ হুসেন, নৌপুলিশের অতিরিক্ত আইজি মো. শফিকুল ইসলাম। স্বাগত বক্তব্য ও প্রকল্প নিয়ে উপস্থাপন করেন প্রকল্প পরিচালক জিয়া হায়দার চৌধুরী।
ইলিশ একেবারে বিলুপ্ত হওয়ার মত অবস্থা হয়ে গিয়েছিল। সবার সহযোগিতায় এখন ইলিশের উৎপাদন বেড়েছে বলে জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল মিলনায়তনে মৎস্য অধিদপ্তরের আয়োজনে ইলিশ সম্পদ উন্নয়ন বিষয়ক এক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, অবৈধ মৎস্য আহরণে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার কারণে যেসব নদীতে স্বাভাবিকভাবে ইলিশ আসার কথা নয় সেখানেও এখন ইলিশ পাওয়া যাচ্ছে। বেপরোয়া বালি উত্তোলন, নদীর গতি প্রকৃতি পরিবর্তন অথবা পানিতে তৈলাক্ত ও বিষাক্ত সামগ্রী ছাড়ার কারণে ইলিশের পরিবেশ নষ্ট হয়। ইলিশ স্পর্শকাতর মাছ। উপযোগী পরিবেশ না পেলে গভীর সমুদ্র থেকে নদীতে এসে আবার সমুদ্রে ফিরে যায়। এ জন্য ইলিশের অভয়াশ্রম সৃষ্টি করা ছাড়া ইলিশ ধরে রাখা যাবে না।
ইলিশ সুরক্ষায় সম্পৃক্তদের উদ্দেশ্যে মন্ত্রী বলেন, ইলিশ সুরক্ষায় শৈথিল্যের সুযোগ নেই। ইলিশের স্বাদ, রং, গন্ধ, প্রাকৃতিক বিচরণক্ষেত্র এসব নিয়ে আমাদের গবেষকেরা প্রচুর গবেষণা করছেন। গবেষণা থেকে অনেক তথ্য পাওয়া যাচ্ছে। আমরা এই মাছকে পুরোনো যুগের ইলিশের জায়গায় নিয়ে যেতে চাই। ইলিশ হবে সমৃদ্ধ ও সুস্বাদু। এর সুগন্ধ ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন দপ্তর-সংস্থা ও বিজ্ঞানীরা কাজ করছে। তাঁরা কাজ করতে গিয়ে অনেক সময় প্রতিকূলতার মুখোমুখি হচ্ছেন। যতই প্রতিকূল পরিবেশ আসুক সেটা মোকাবিলা করতে হবে।
কর্মশালায় জানানো হয়, ইলিশ সম্পদ উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনা প্রকল্পের আওতায় ৩০ হাজার ইলিশ আহরণকারী জেলে পরিবারকে বিকল্প কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে উপকরণ সহায়তা প্রদান করা হবে। এ প্রকল্প ইলিশের স্থায়িত্বশীল উৎপাদন বৃদ্ধির পাশাপাশি জাটকা ও ইলিশ জেলেদের আর্থসামাজিক অবস্থার উন্নয়নে অবদান রাখবে। প্রকল্প সমাপ্তির পর ইলিশের উৎপাদন ১৬ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে এবং পদ্মা নদীসহ অন্যান্য নদীতে ইলিশের প্রাপ্যতা বৃদ্ধি পাবে।
মৎস্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক খ. মাহবুবুল হকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মুহাম্মদ ইয়ামিন চৌধুরী। অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন করপোরেশনের চেয়ারম্যান মো. হেমায়েৎ হুসেন, নৌপুলিশের অতিরিক্ত আইজি মো. শফিকুল ইসলাম। স্বাগত বক্তব্য ও প্রকল্প নিয়ে উপস্থাপন করেন প্রকল্প পরিচালক জিয়া হায়দার চৌধুরী।
ঘন কুয়াশার কারণে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত ১২টা থেকে এই পথে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়। আজ শনিবার সকাল ৯টায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ফেরি চলাচল বন্ধ ছিল।
১২ মিনিট আগেমাদারীপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে পাঁচজন আহত হয়েছেন। এ সময় বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার রাস্তি ইউনিয়নের পূর্ব রাস্তি এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৮ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৮ ঘণ্টা আগে