রাজবাড়ী প্রতিনিধি
ঘন কুয়াশায় সাড়ে ছয় ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৬টার দিকে কুয়াশা কেটে গেলে ফেরি চলাচল শুরু হয়। বিআইডব্লিউটিসি আরিচা অঞ্চলের উপ-মহাব্যবস্থাপক শাহ মো. খালেদ নেওয়াজ বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
এর আগে ঘন কুয়াশায় নৌ দুর্ঘটনা এড়াতে রাত ১২টা থেকে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়। সে সময় মাঝ নদীতে একটি ফেরি ও ঘাট এলাকায় শতাধিক যানবাহন আটকা পড়ে। এতে ভোগান্তিতে পড়েন চালক ও যাত্রীরা।
ভোরে দৌলতদিয়া ফেরিঘাটে গিয়ে দেখা যায়, ঘাটের জিরো পয়েন্ট থেকে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের দুই কিলোমিটার এলাকাজুড়ে যাত্রীবাহী পরিবহন ও পণ্যবাহী ট্রাক পারাপারের অপেক্ষায় রয়েছে। এর মধ্যে পণ্যবাহী ট্রাকের সংখ্যাই বেশি। এতে দীর্ঘ সময় অপেক্ষায় থাকতে হয় চালক ও যাত্রীদের।
ঝিনাইদহ থেকে ছেড়ে আসা ট্রাকচালক লোকমান মিয়া বলেন, রাত সাড়ে ১২টায় ফেরিঘাট এলাকায় এলে জানতে পারি ফেরি চলাচল বন্ধ। তখন থেকেই বসে আছি গাড়ির মধ্যে। মাঝেমধ্যে নেমে একটু হাঁটাহাঁটি করে আবার গাড়িতে বসে থাকি। এভাবেই রাত পার করেছি।
আরেক চালক ইমন হোসেন বলেন, ‘বেনাপোল থেকে রাত ২টার সময় ঘাটে এসেছি। তখন থেকেই দেড় কিলোমিটার দূরে সিরিয়ালে বসে আছি। কখন ফেরি চলাচল শুরু হবে আর কখন নদী পার হব জানি না।’
সুবর্ণ পরিবহনের যাত্রী করিম মোল্লা বলেন, ‘শীতে বসে থাকতে কষ্ট তো হয়ই। এখন কুয়াশায় মাঝেমধ্যেই ফেরি চলাচল বন্ধ থাকবে। এতে করে আমাদের মতো সাধারণ যাত্রীদের ভোগান্তিতে পড়তে হয়। যেহেতু কুয়াশার মধ্যে ফেরি চলাচলের ব্যবস্থা নেই, সে ক্ষেত্রে যাত্রীদের ভোগান্তি কমাতে বিকল্প কিছু চিন্তা করা উচিত। আর তা না হলে এই রুটে আরেকটি পদ্মা সেতু করা দরকার।’
বিআইডব্লিউটিসি আরিচা অঞ্চলের উপ-মহাব্যবস্থাপক শাহ মো. খালেদ নেওয়াজ বলেন, রাত ১২টায় ঘন কুয়াশায় নদীপথ অস্পষ্ট হয়ে গেলে দুর্ঘটনা এড়াতে ফেরি চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়। ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় ঘাট এলাকায় কিছু যানবাহন আটকা পড়ে। এতে করে শীতে দুর্ভোগে পড়েন চালক ও যাত্রীরা। কুয়াশা কেটে গেলে সকাল সাড়ে ৬টা থেকে ফেরি চলাচল শুরু হয়। সে সময় মাঝ নদীতে আটকে থাকা বনলতা ফেরিটি পাড়ে ফিরে আসে। এই রুটে ছোট-বড় মিলে ১৭টি ফেরি রয়েছে।
ঘন কুয়াশায় সাড়ে ছয় ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৬টার দিকে কুয়াশা কেটে গেলে ফেরি চলাচল শুরু হয়। বিআইডব্লিউটিসি আরিচা অঞ্চলের উপ-মহাব্যবস্থাপক শাহ মো. খালেদ নেওয়াজ বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
এর আগে ঘন কুয়াশায় নৌ দুর্ঘটনা এড়াতে রাত ১২টা থেকে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়। সে সময় মাঝ নদীতে একটি ফেরি ও ঘাট এলাকায় শতাধিক যানবাহন আটকা পড়ে। এতে ভোগান্তিতে পড়েন চালক ও যাত্রীরা।
ভোরে দৌলতদিয়া ফেরিঘাটে গিয়ে দেখা যায়, ঘাটের জিরো পয়েন্ট থেকে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের দুই কিলোমিটার এলাকাজুড়ে যাত্রীবাহী পরিবহন ও পণ্যবাহী ট্রাক পারাপারের অপেক্ষায় রয়েছে। এর মধ্যে পণ্যবাহী ট্রাকের সংখ্যাই বেশি। এতে দীর্ঘ সময় অপেক্ষায় থাকতে হয় চালক ও যাত্রীদের।
ঝিনাইদহ থেকে ছেড়ে আসা ট্রাকচালক লোকমান মিয়া বলেন, রাত সাড়ে ১২টায় ফেরিঘাট এলাকায় এলে জানতে পারি ফেরি চলাচল বন্ধ। তখন থেকেই বসে আছি গাড়ির মধ্যে। মাঝেমধ্যে নেমে একটু হাঁটাহাঁটি করে আবার গাড়িতে বসে থাকি। এভাবেই রাত পার করেছি।
আরেক চালক ইমন হোসেন বলেন, ‘বেনাপোল থেকে রাত ২টার সময় ঘাটে এসেছি। তখন থেকেই দেড় কিলোমিটার দূরে সিরিয়ালে বসে আছি। কখন ফেরি চলাচল শুরু হবে আর কখন নদী পার হব জানি না।’
সুবর্ণ পরিবহনের যাত্রী করিম মোল্লা বলেন, ‘শীতে বসে থাকতে কষ্ট তো হয়ই। এখন কুয়াশায় মাঝেমধ্যেই ফেরি চলাচল বন্ধ থাকবে। এতে করে আমাদের মতো সাধারণ যাত্রীদের ভোগান্তিতে পড়তে হয়। যেহেতু কুয়াশার মধ্যে ফেরি চলাচলের ব্যবস্থা নেই, সে ক্ষেত্রে যাত্রীদের ভোগান্তি কমাতে বিকল্প কিছু চিন্তা করা উচিত। আর তা না হলে এই রুটে আরেকটি পদ্মা সেতু করা দরকার।’
বিআইডব্লিউটিসি আরিচা অঞ্চলের উপ-মহাব্যবস্থাপক শাহ মো. খালেদ নেওয়াজ বলেন, রাত ১২টায় ঘন কুয়াশায় নদীপথ অস্পষ্ট হয়ে গেলে দুর্ঘটনা এড়াতে ফেরি চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়। ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় ঘাট এলাকায় কিছু যানবাহন আটকা পড়ে। এতে করে শীতে দুর্ভোগে পড়েন চালক ও যাত্রীরা। কুয়াশা কেটে গেলে সকাল সাড়ে ৬টা থেকে ফেরি চলাচল শুরু হয়। সে সময় মাঝ নদীতে আটকে থাকা বনলতা ফেরিটি পাড়ে ফিরে আসে। এই রুটে ছোট-বড় মিলে ১৭টি ফেরি রয়েছে।
রাজশাহী জেলা পুলিশ লাইনসের ব্যারাকের শৌচাগারে এক কনস্টেবলের ঝুলন্ত লাশ পাওয়া গেছে। মাসুদ রানা (৩৪) নামের ওই কনস্টেবল গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন বলে পুলিশ জানাচ্ছে। আজ রোববার সকালে ব্যারাকের শৌচাগারে তার ঝুলন্ত লাশ পাওয়া যায়। মাসুদ রানা রাজশাহীর বাগমারা থানার যোগীপাড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রে কর্মরত
৩০ মিনিট আগেরাজধানীর ওয়ারীর একটি বাসা থেকে মোহাম্মদ মুঈদ (৩২) ও স্ত্রী আইরিন আক্তার রত্না (৩৫) নামে এক দম্পতির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল শনিবার রাত ৯টার দিকে ওয়ারী থানার ওয়ার স্ট্রিটের জমজম টাওয়ারের পাঁচতলার একটি বাসা থেকে মরদেহ দুটি উদ্ধার করা হয়। পরে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে পাঠায় পুলিশ।
৩১ মিনিট আগেগত ১৮ ফেব্রুয়ারি বহিরাগত সন্ত্রাসী কর্তৃক শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা ও আহত করা, ভিসিসহ শিক্ষকদের লাঞ্ছিত ও প্রতিটি বিশৃঙ্খল ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের সুষ্ঠু বিচার নিশ্চিত না হলে শিক্ষকেরা পাঠদানে ফিরবেন না বলে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির জরুরি সাধারণ সভায় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
৪৪ মিনিট আগেঘটনাটি ঘটেছে নগরের বোয়ালিয়া থানা থেকে মাত্র প্রায় ৪০০ মিটার দূরে। মোটরসাইকেলে আসা দুই ছিনতাইকারী রিকশা থামিয়ে পরিকল্পিতভাবে এই ছিনতাই করে।
১ ঘণ্টা আগে