ফুয়াদ হাসান রঞ্জু, ভূঞাপুর (টাঙ্গাইল)
কোমল পানীয়, চিপস, চানাচুর খেতে পছন্দ করে রাজা আর বাদশাহ। আপেল, কমলাও আছে তাদের খাবারের মেনুতে। আশ্চর্য ব্যাপার হলো, রাজা ও বাদশা দুটি ছাগলের নাম। টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর উপজেলার সার পলশিয়া গ্রামে ছাগল দুটি দেখতে প্রতিদিন আশপাশের এলাকা থেকেও আসছে মানুষ।
ছাগল দুটির মালিক সার পলশিয়া গ্রামের আব্দুল জলিল জানান, দেড় বছর আগে স্থানীয় হাট থেকে ৩০ হাজার টাকায় ছাগল দুটি কেনেন। আদর করে একটির নাম রাখেন রাজা, আরেকটির বাদশা। শখের বসে কেনা ছাগল দুটিকে খুব যত্নের সঙ্গে লালন-পালন করে আসছেন তিনি। নাম যেমন রাজা-বাদশাহ, তেমনি ভোজনরসিক ছাগল দুটি। এদের পছন্দের খাবারের তালিকায় রয়েছে চানাচুর, চিপসসহ বিভিন্ন ধরনের ফল যেমন—আপেল, আঙুর, কলা। টাইগার, স্পিড, কোকাকোলাসহ বিভিন্ন কোমল পানীয়ও এদের প্রিয়। এ ছাড়া সাধারণ খাবার ভুসি, কাঁঠালপাতা—এসবও খাওয়ানো হয়।
জলিল আরও জানান, গোসল করানো হয় শ্যাম্পু দিয়ে। বাড়িসহ দাপিয়ে বেড়ায় পুরো এলাকা। তিনি বাজার কিংবা কাজে যেখানেই যান না কেন, পিছু নেয় রাজা-বাদশাহ। পছন্দের খাবার পেলেই শান্ত থাকে তারা।
শখের বসে লালন-পালন করলেও ভালো দাম পেলে কোরবানির ঈদে রাজা-বাদশাহকে বিক্রির চিন্তাভাবনা করছেন আব্দুল জলিল ও স্ত্রী ফিরোজা বেগম।
জলিল বলেন, প্রতিদিন বাড়িতে ছাগলের ক্রেতারা আসছেন। অনেকেই ২ লাখ টাকা দাম হাঁকান। এখানে বিক্রি করতে না পারলে কয়েক দিন পর হাটে নিয়ে যাব। দুটি ছাগলের মূল্য নির্ধারণ করেছি ৩ লাখ টাকা। দেড় বছরে খেয়েছে এক লাখেরও বেশি টাকার খাবার।
ফিরোজা বেগম বলেন, ‘আমার স্বামী আব্দুল জলিল ডাকলেই তাঁর কথা শোনে রাজা-বাদশাহ। তাদের যে কেউ সামলাতে পারে না। শক্তি দিয়ে এদের সামলানো যায় না। স্বামীর পাশাপাশি আমি যত্ন নেই। ওরা কিছুক্ষণ বাড়িতে না থাকলে কেমন যেন খালি খালি লাগে।’
ছাগল দুটির মাথা, গলায় কালোর প্রভাব বেশি, তবে শরীরের বাকি অংশ চকচকে সাদা। লোম কোঁকড়ানো। ধারালো শিং দুটোও নজর কাড়ে। আব্দুল জলিলের বাসায় গিয়ে দেখা যায়, বিশাল আকৃতির রাজা-বাদশাহকে দেখতে ভিড় করছে উৎসুক মানুষ। এদের কেউ কেউ প্রতিবেশী, কেউ আবার এসেছেন বেশ দূরে থেকে।
স্থানীয় বাসিন্দা হাসেম বলেন, ‘জলিলের নিজের পালিত ছাগল দুটির দাম চাইছেন ৩ লাখ টাকা। রাজা-বাদশাহর দাম গরুর দামের চেয়েও বেশি। তাই ছাগল দুটি দেখতে আসছি।’
আরেক এলাকাবাসী করিম বলেন, ‘আমাদের সামনেই ছাগল দুটি বড় হয়েছে। ছাগলের এমন খাবার খাওয়া আগে কখনো দেখিনি।’
পাকুল্লা থেকে দেখতে আসা মিজান বলেন, ‘লোকমুখে শুনে আমার বিশ্বাস হয়নি ছাগলে এমন খাবার খায়। তাই নিজ চোখে দেখতে এসেছি।’
স্থানীয় ফল দোকানদার রবিন ও হাসিব বলেন, রাজা-বাদশার জন্য আমাদের এখান থেকে প্রতিদিন নানা রকম ফল কিনে নেওয়া হয়। এ ছাড়া বিকেল হলেই জলিলের সঙ্গে বাজারে আসে।
কোমল পানীয়, চিপস, চানাচুর খেতে পছন্দ করে রাজা আর বাদশাহ। আপেল, কমলাও আছে তাদের খাবারের মেনুতে। আশ্চর্য ব্যাপার হলো, রাজা ও বাদশা দুটি ছাগলের নাম। টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর উপজেলার সার পলশিয়া গ্রামে ছাগল দুটি দেখতে প্রতিদিন আশপাশের এলাকা থেকেও আসছে মানুষ।
ছাগল দুটির মালিক সার পলশিয়া গ্রামের আব্দুল জলিল জানান, দেড় বছর আগে স্থানীয় হাট থেকে ৩০ হাজার টাকায় ছাগল দুটি কেনেন। আদর করে একটির নাম রাখেন রাজা, আরেকটির বাদশা। শখের বসে কেনা ছাগল দুটিকে খুব যত্নের সঙ্গে লালন-পালন করে আসছেন তিনি। নাম যেমন রাজা-বাদশাহ, তেমনি ভোজনরসিক ছাগল দুটি। এদের পছন্দের খাবারের তালিকায় রয়েছে চানাচুর, চিপসসহ বিভিন্ন ধরনের ফল যেমন—আপেল, আঙুর, কলা। টাইগার, স্পিড, কোকাকোলাসহ বিভিন্ন কোমল পানীয়ও এদের প্রিয়। এ ছাড়া সাধারণ খাবার ভুসি, কাঁঠালপাতা—এসবও খাওয়ানো হয়।
জলিল আরও জানান, গোসল করানো হয় শ্যাম্পু দিয়ে। বাড়িসহ দাপিয়ে বেড়ায় পুরো এলাকা। তিনি বাজার কিংবা কাজে যেখানেই যান না কেন, পিছু নেয় রাজা-বাদশাহ। পছন্দের খাবার পেলেই শান্ত থাকে তারা।
শখের বসে লালন-পালন করলেও ভালো দাম পেলে কোরবানির ঈদে রাজা-বাদশাহকে বিক্রির চিন্তাভাবনা করছেন আব্দুল জলিল ও স্ত্রী ফিরোজা বেগম।
জলিল বলেন, প্রতিদিন বাড়িতে ছাগলের ক্রেতারা আসছেন। অনেকেই ২ লাখ টাকা দাম হাঁকান। এখানে বিক্রি করতে না পারলে কয়েক দিন পর হাটে নিয়ে যাব। দুটি ছাগলের মূল্য নির্ধারণ করেছি ৩ লাখ টাকা। দেড় বছরে খেয়েছে এক লাখেরও বেশি টাকার খাবার।
ফিরোজা বেগম বলেন, ‘আমার স্বামী আব্দুল জলিল ডাকলেই তাঁর কথা শোনে রাজা-বাদশাহ। তাদের যে কেউ সামলাতে পারে না। শক্তি দিয়ে এদের সামলানো যায় না। স্বামীর পাশাপাশি আমি যত্ন নেই। ওরা কিছুক্ষণ বাড়িতে না থাকলে কেমন যেন খালি খালি লাগে।’
ছাগল দুটির মাথা, গলায় কালোর প্রভাব বেশি, তবে শরীরের বাকি অংশ চকচকে সাদা। লোম কোঁকড়ানো। ধারালো শিং দুটোও নজর কাড়ে। আব্দুল জলিলের বাসায় গিয়ে দেখা যায়, বিশাল আকৃতির রাজা-বাদশাহকে দেখতে ভিড় করছে উৎসুক মানুষ। এদের কেউ কেউ প্রতিবেশী, কেউ আবার এসেছেন বেশ দূরে থেকে।
স্থানীয় বাসিন্দা হাসেম বলেন, ‘জলিলের নিজের পালিত ছাগল দুটির দাম চাইছেন ৩ লাখ টাকা। রাজা-বাদশাহর দাম গরুর দামের চেয়েও বেশি। তাই ছাগল দুটি দেখতে আসছি।’
আরেক এলাকাবাসী করিম বলেন, ‘আমাদের সামনেই ছাগল দুটি বড় হয়েছে। ছাগলের এমন খাবার খাওয়া আগে কখনো দেখিনি।’
পাকুল্লা থেকে দেখতে আসা মিজান বলেন, ‘লোকমুখে শুনে আমার বিশ্বাস হয়নি ছাগলে এমন খাবার খায়। তাই নিজ চোখে দেখতে এসেছি।’
স্থানীয় ফল দোকানদার রবিন ও হাসিব বলেন, রাজা-বাদশার জন্য আমাদের এখান থেকে প্রতিদিন নানা রকম ফল কিনে নেওয়া হয়। এ ছাড়া বিকেল হলেই জলিলের সঙ্গে বাজারে আসে।
রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল ও কলেজ ক্যাম্পাসে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানটি বিধ্বস্ত হওয়ার প্রায় ১ ঘণ্টা পর উদ্ধার করা হয় এর পাইলট ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মো. তৌকির ইসলামকে। তখনো তাঁর দেহে প্রাণ ছিল। প্যারাস্যুট না খোলায় পাইলট অনিয়ন্ত্রিত গতিতে মূল দুর্ঘটনাস্থলের অদূরেই পড়ে গুরুতর আহত হন। তবে ভয়াবহ..
২ ঘণ্টা আগেঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের গৌরনদীর ভুরঘাটা বাসস্ট্যান্ড থেকে উজিরপুরের জয়শ্রী পর্যন্ত ২৩ কিলোমিটার অংশে প্রায় ৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে সংস্কারকাজ করা হচ্ছে। কিন্তু সেই কাজ শেষ না হতেই আবার অসংখ্য খানাখন্দ সৃষ্টি হয়েছে। এতে প্রতিদিনই ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে শত শত দূরপাল্লার বাস, ট্রাকসহ স্থানীয় যানবাহন।
২ ঘণ্টা আগেআসল দুধের সঙ্গে সোডা, পাম তেল, ডিটারজেন্ট, হাইড্রোজেন পার-অক্সাইডসহ বিভিন্ন উপাদান মিশিয়ে বিপুল পরিমাণ ভেজাল দুধ তৈরি করা হতো। সরবরাহ করা হতো স্থানীয় প্রাণ দুগ্ধ সংগ্রহ কেন্দ্রে। সেই দুধ চলে যেত রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে।
২ ঘণ্টা আগেগ্রামীণ এলাকায় গড়ে তোলা হয়েছে মুরগির খামার। সেই খামারের গন্ধ ছড়িয়ে পড়ছে বসতবাড়িতে। এখানেই শেষ নয়, মুরগির বিষ্ঠা ফেলা হচ্ছে গ্রামের খালে। এতে দুর্গন্ধ যেমন ছড়াচ্ছে, তেমনি নষ্ট হচ্ছে জলাধারের পরিবেশ। এলাকাবাসী অভিযোগ করলে দেওয়া হচ্ছে হুমকি। প্রশাসনের পক্ষ থেকে পদক্ষেপ নেওয়ার পরও থামছে না পরিবেশদূষণ।
৩ ঘণ্টা আগে