কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশে যারাই বিরোধী দলে থেকেছেন, তাঁরাই অভ্যন্তরীণ সমস্যা সমাধানে বিদেশিদের দাওয়াত দিয়ে এনে নালিশ করেছেন। জার্মানি-বাংলাদেশ সম্পর্কের ৫০ বছর পূর্তি বিষয়ক এক অনুষ্ঠানে দেশের অভ্যন্তরীণ সমস্যা রাজনীতিবিদদের নিজেদের বসে সমাধানের বিষয়ে মত দিয়েছেন বক্তারা।
রাজধানীর একটি হোটেলে আজ সোমবার ‘জার্মানি-বাংলাদেশ কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০ বছর পূর্তি উদ্যাপন’ শীর্ষক এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে সেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজ (সিজিএস)। এতে দুই দেশের সম্পর্ক আরও জোরদারের পাশাপাশি অভ্যন্তরীণ সংকট নিরসনে রাজনীতিকদের পরস্পরের সঙ্গে মতবিনিময়ের ওপর গুরুত্বারোপ করেন বক্তারা।
অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথি ছিলেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়-সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান ও সাবেক মন্ত্রী লে. কর্নেল (অব.) মুহাম্মদ ফারুক খান এবং বাংলাদেশে নিযুক্ত জার্মান রাষ্ট্রদূত আখিম ট্র্যোস্টার। উদ্বোধনী বক্তব্য দেন ফ্রেডরিখ অ্যাবার্ট স্টিফটাং বাংলাদেশের আবাসিক প্রতিনিধি ফেলিক্স কোলবিৎজ এবং সিজিএসের চেয়ারম্যান মনজুর আহমেদ চৌধুরী। এতে মূল বক্তব্য উপস্থাপন করেন সাবেক পররাষ্ট্রসচিব মো. তৌহিদ হোসেন।
অভ্যন্তরীণ সমস্যা সমাধানে বিদেশিদের হস্তক্ষেপ নিয়ে মো. তৌহিদ হোসেন বলেন, ‘সমস্যা সমাধান রাজনৈতিক নেতৃত্বের দায়িত্ব। এ কাজ বিদেশি রাষ্ট্রের নয়। তবে দুর্ভাগ্যবশত গত ৩০ বছর ধরে দেখছি, বাংলাদেশে যারাই বিরোধী দলে থাকেন, তাঁরাই বিদেশিদের আমন্ত্রণ দিয়ে নিয়ে আসেন। তাঁরা কখনো সমাধান করতে পারেননি, ভবিষ্যতেও পারবেন না।’
মূল আলোচনায় অংশ নেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) রাষ্ট্রদূত চার্লস হোয়াইটলি, সাবেক রাষ্ট্রদূত এবং সিজিএসের উপদেষ্টা নাসিম ফেরদৌস, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পশ্চিম ইউরোপ ও ইইউ অনুবিভাগের মহাপরিচালক ফাইয়াজ মুরশিদ কাজী, বাংলাদেশ-জার্মান চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি এবং বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ফার্মাসিউটিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজের সিনিয়র সহসভাপতি আবদুল মুক্তাদির এবং চলচ্চিত্র নির্মাতা রুবাইয়াত হোসেন।
শ্রম অধিকার, মানবাধিকারসহ বিভিন্ন বিষয়ের দিকে দৃষ্টি আকর্ষণ করে ফাইয়াজ মুরশিদ কাজী বলেন, ‘সরকারি কর্মকর্তা হিসেবে নয়, বরং আলোচনার প্যানেলিস্ট ও বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে একটি কথা বলতে চাই। সেটি হচ্ছে, আমাদের রাজনৈতিক যে নেতৃবৃন্দ রয়েছেন, যাদের অনেকে আজ এখানে উপস্থিত রয়েছেন, আপনাদের নিজেদের সমস্যাগুলো নিজেরা বসে সমাধান করুন। আমাদের সমস্যা সমাধানে বিদেশিদের ডেকে আনার দরকার নেই। আমাদের যদি কোনো কিছু ঠিক করার প্রয়োজন পড়ে, তাহলে তা আমাদের সমাজের ভেতর থেকেই হতে হবে। আমাদের বিদেশি বন্ধুদের সঙ্গে আমাদের অভিন্ন স্বার্থ নিয়ে সম্পর্ক বজায় রাখতে হবে।’
নাসিম ফেরদৌস বলেন, ‘বাংলাদেশে তথ্য-প্রযুক্তিগত শিক্ষার প্রতি জোর দিতে হবে। প্রযুক্তিগত শিক্ষার পাশাপাশি ব্যবহারিক শিক্ষার সুযোগ বৃদ্ধি করতে হবে। বিশেষত নারীদের ব্যবহারিক শিক্ষায় বেশি বেশি অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। কারণ, গণতন্ত্রের ধারাকে সচল রাখতে শাসন ব্যবস্থায় নারীর সক্রিয় অংশগ্রহণ সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।’
চার্লস হোয়াইটলি বলেন, বাংলাদেশ বর্তমানে কূটনৈতিকভাবে এতটাই শক্তিশালী যে, এখন ইউরোপীয় ইউনিয়নকে বাংলাদেশের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখার জন্য চেষ্টা করে যেতে হবে।
ইউরোপের বাজারে বাংলাদেশের ওষুধ শিল্পের বর্তমান এবং ভবিষ্যৎ নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে আবদুল মুক্তাদির বলেন, ‘বাংলাদেশ এরই মধ্যে ইউরোপের দেশগুলোতে ওষুধ রপ্তানি শুরু করেছে, যা আগামী ৫ বছরের মধ্যে বৈপ্লবিক পরিবর্তন নিয়ে আসবে।
বাংলাদেশ ও জার্মানির মধ্যকার সম্পর্ক নিয়ে বক্তব্য দেন মুহাম্মদ ফারুক খান। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ এবং জার্মানির মধ্যকার কূটনৈতিক সম্পর্ক আমাদের কাছে সব সময়ই বিশেষ গুরুত্ব বহন করে আসছে।’
একই মত দেন আখিম ট্র্যোস্টার। তিনি বলেন, ‘বিগত ৫০ বছরে বাংলাদেশ এবং জার্মানি দুটি রাষ্ট্রেরই ব্যাপক পরিবর্তন হয়েছে। বাংলাদেশ শিগগিরই মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হবে। আসন্ন দিনগুলোতে বাংলাদেশ কীভাবে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করবে, সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। জার্মানি এবং বাংলাদেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক সব সময় গুরুত্বপূর্ণ। জলবায়ু পরিবর্তনের মতো বিষয়গুলোতে জার্মানি সব সময় বাংলাদেশের পাশে থেকে কাজ করে যাবে।’
অনুষ্ঠানে মুক্ত আলোচনায় অংশ নেন সাবেক পররাষ্ট্রসচিব ও রাষ্ট্রদূত শমসের মবিন চৌধুরী, আওয়ামী লীগ দলীয় সাবেক সংসদ সদস্য নূরজাহান বেগম মুক্তা, বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ, সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী এম সারওয়ার হোসেন, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম, গার্মেন্টস শ্রমিক নেত্রী নাজমা আক্তার, মেজর (অব.) জিল্লুর রহমান এবং জাপান-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতালের চেয়ারম্যান অধ্যাপক সরদার এ নাঈম। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, ব্যবসায়ী ও নাগরিক সমাজের নেতৃবৃন্দসহ বিভিন্ন বিদেশি দূতাবাস, আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সহযোগী সংস্থার প্রতিনিধি এবং প্রাক্তন সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তারা।
বাংলাদেশে যারাই বিরোধী দলে থেকেছেন, তাঁরাই অভ্যন্তরীণ সমস্যা সমাধানে বিদেশিদের দাওয়াত দিয়ে এনে নালিশ করেছেন। জার্মানি-বাংলাদেশ সম্পর্কের ৫০ বছর পূর্তি বিষয়ক এক অনুষ্ঠানে দেশের অভ্যন্তরীণ সমস্যা রাজনীতিবিদদের নিজেদের বসে সমাধানের বিষয়ে মত দিয়েছেন বক্তারা।
রাজধানীর একটি হোটেলে আজ সোমবার ‘জার্মানি-বাংলাদেশ কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০ বছর পূর্তি উদ্যাপন’ শীর্ষক এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে সেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজ (সিজিএস)। এতে দুই দেশের সম্পর্ক আরও জোরদারের পাশাপাশি অভ্যন্তরীণ সংকট নিরসনে রাজনীতিকদের পরস্পরের সঙ্গে মতবিনিময়ের ওপর গুরুত্বারোপ করেন বক্তারা।
অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথি ছিলেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়-সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান ও সাবেক মন্ত্রী লে. কর্নেল (অব.) মুহাম্মদ ফারুক খান এবং বাংলাদেশে নিযুক্ত জার্মান রাষ্ট্রদূত আখিম ট্র্যোস্টার। উদ্বোধনী বক্তব্য দেন ফ্রেডরিখ অ্যাবার্ট স্টিফটাং বাংলাদেশের আবাসিক প্রতিনিধি ফেলিক্স কোলবিৎজ এবং সিজিএসের চেয়ারম্যান মনজুর আহমেদ চৌধুরী। এতে মূল বক্তব্য উপস্থাপন করেন সাবেক পররাষ্ট্রসচিব মো. তৌহিদ হোসেন।
অভ্যন্তরীণ সমস্যা সমাধানে বিদেশিদের হস্তক্ষেপ নিয়ে মো. তৌহিদ হোসেন বলেন, ‘সমস্যা সমাধান রাজনৈতিক নেতৃত্বের দায়িত্ব। এ কাজ বিদেশি রাষ্ট্রের নয়। তবে দুর্ভাগ্যবশত গত ৩০ বছর ধরে দেখছি, বাংলাদেশে যারাই বিরোধী দলে থাকেন, তাঁরাই বিদেশিদের আমন্ত্রণ দিয়ে নিয়ে আসেন। তাঁরা কখনো সমাধান করতে পারেননি, ভবিষ্যতেও পারবেন না।’
মূল আলোচনায় অংশ নেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) রাষ্ট্রদূত চার্লস হোয়াইটলি, সাবেক রাষ্ট্রদূত এবং সিজিএসের উপদেষ্টা নাসিম ফেরদৌস, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পশ্চিম ইউরোপ ও ইইউ অনুবিভাগের মহাপরিচালক ফাইয়াজ মুরশিদ কাজী, বাংলাদেশ-জার্মান চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি এবং বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ফার্মাসিউটিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজের সিনিয়র সহসভাপতি আবদুল মুক্তাদির এবং চলচ্চিত্র নির্মাতা রুবাইয়াত হোসেন।
শ্রম অধিকার, মানবাধিকারসহ বিভিন্ন বিষয়ের দিকে দৃষ্টি আকর্ষণ করে ফাইয়াজ মুরশিদ কাজী বলেন, ‘সরকারি কর্মকর্তা হিসেবে নয়, বরং আলোচনার প্যানেলিস্ট ও বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে একটি কথা বলতে চাই। সেটি হচ্ছে, আমাদের রাজনৈতিক যে নেতৃবৃন্দ রয়েছেন, যাদের অনেকে আজ এখানে উপস্থিত রয়েছেন, আপনাদের নিজেদের সমস্যাগুলো নিজেরা বসে সমাধান করুন। আমাদের সমস্যা সমাধানে বিদেশিদের ডেকে আনার দরকার নেই। আমাদের যদি কোনো কিছু ঠিক করার প্রয়োজন পড়ে, তাহলে তা আমাদের সমাজের ভেতর থেকেই হতে হবে। আমাদের বিদেশি বন্ধুদের সঙ্গে আমাদের অভিন্ন স্বার্থ নিয়ে সম্পর্ক বজায় রাখতে হবে।’
নাসিম ফেরদৌস বলেন, ‘বাংলাদেশে তথ্য-প্রযুক্তিগত শিক্ষার প্রতি জোর দিতে হবে। প্রযুক্তিগত শিক্ষার পাশাপাশি ব্যবহারিক শিক্ষার সুযোগ বৃদ্ধি করতে হবে। বিশেষত নারীদের ব্যবহারিক শিক্ষায় বেশি বেশি অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। কারণ, গণতন্ত্রের ধারাকে সচল রাখতে শাসন ব্যবস্থায় নারীর সক্রিয় অংশগ্রহণ সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।’
চার্লস হোয়াইটলি বলেন, বাংলাদেশ বর্তমানে কূটনৈতিকভাবে এতটাই শক্তিশালী যে, এখন ইউরোপীয় ইউনিয়নকে বাংলাদেশের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখার জন্য চেষ্টা করে যেতে হবে।
ইউরোপের বাজারে বাংলাদেশের ওষুধ শিল্পের বর্তমান এবং ভবিষ্যৎ নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে আবদুল মুক্তাদির বলেন, ‘বাংলাদেশ এরই মধ্যে ইউরোপের দেশগুলোতে ওষুধ রপ্তানি শুরু করেছে, যা আগামী ৫ বছরের মধ্যে বৈপ্লবিক পরিবর্তন নিয়ে আসবে।
বাংলাদেশ ও জার্মানির মধ্যকার সম্পর্ক নিয়ে বক্তব্য দেন মুহাম্মদ ফারুক খান। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ এবং জার্মানির মধ্যকার কূটনৈতিক সম্পর্ক আমাদের কাছে সব সময়ই বিশেষ গুরুত্ব বহন করে আসছে।’
একই মত দেন আখিম ট্র্যোস্টার। তিনি বলেন, ‘বিগত ৫০ বছরে বাংলাদেশ এবং জার্মানি দুটি রাষ্ট্রেরই ব্যাপক পরিবর্তন হয়েছে। বাংলাদেশ শিগগিরই মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হবে। আসন্ন দিনগুলোতে বাংলাদেশ কীভাবে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করবে, সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। জার্মানি এবং বাংলাদেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক সব সময় গুরুত্বপূর্ণ। জলবায়ু পরিবর্তনের মতো বিষয়গুলোতে জার্মানি সব সময় বাংলাদেশের পাশে থেকে কাজ করে যাবে।’
অনুষ্ঠানে মুক্ত আলোচনায় অংশ নেন সাবেক পররাষ্ট্রসচিব ও রাষ্ট্রদূত শমসের মবিন চৌধুরী, আওয়ামী লীগ দলীয় সাবেক সংসদ সদস্য নূরজাহান বেগম মুক্তা, বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ, সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী এম সারওয়ার হোসেন, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম, গার্মেন্টস শ্রমিক নেত্রী নাজমা আক্তার, মেজর (অব.) জিল্লুর রহমান এবং জাপান-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতালের চেয়ারম্যান অধ্যাপক সরদার এ নাঈম। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, ব্যবসায়ী ও নাগরিক সমাজের নেতৃবৃন্দসহ বিভিন্ন বিদেশি দূতাবাস, আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সহযোগী সংস্থার প্রতিনিধি এবং প্রাক্তন সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তারা।
রংপুর বিভাগের আট জেলার ২ কোটি মানুষের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে সরকারি হাসপাতাল রয়েছে ৬৫টি। এসব হাসপাতালে চিকিৎসকের মোট পদ ১ হাজার ২১৪টি। কিন্তু বর্তমানে কর্মরত ৫৩১ জন, পদ শূন্য ৬৮৩টি। চাহিদার অর্ধেকেরও কম জনবল থাকায় হাসপাতালগুলোয় চিকিৎসা কার্যক্রম চরমভাবে বিঘ্নিত হচ্ছে। সেবাপ্রার্থীদের বাধ্য...
৫ ঘণ্টা আগেঠাকুরগাঁও ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে জলাতঙ্ক প্রতিরোধী টিকার সংকট দেখা দিয়েছে। এতে চরম বিপাকে পড়েছেন রোগীরা। নিরুপায় হয়ে কেউ কেউ চড়া দামে বাইরে থেকে কিনছেন, কেউ আবার টিকা না পাওয়ার ভুগছেন দুশ্চিন্তায়।
৫ ঘণ্টা আগেঐতিহাসিক ফারাক্কা লংমার্চ দিবস আজ শুক্রবার। পদ্মার উজানে ভারতের ফারাক্কা ব্যারাজ তৈরি করে পানি প্রত্যাহারের প্রতিবাদে ১৯৭৬ সালের এই দিনে মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর নেতৃত্বে বাংলাদেশের লক্ষাধিক মানুষ রাজশাহীর ঐতিহাসিক মাদ্রাসা ময়দানে জমায়েত হয়েছিলেন। এখান থেকেই সেদিন মরণ বাঁধ ফারাক্কা অভিমুখে...
৫ ঘণ্টা আগে