শিবচর (মাদারীপুর) প্রতিনিধি
মাদারীপুরের শিবচরের পথ-প্রান্তর ঢাকা পড়েছে ঘন কুয়াশায়। দৃষ্টিসীমা কমে যাওয়ায় আজ রোববার সকালে সড়কে হেডলাইট জ্বালিয়ে চলাচল করেছে যানবাহন। শীত ও ঘন কুয়াশায় বাজার-ঘাটে জনসমাগম কমে গেছে। জরুরি কাজ ছাড়া ঘর থেকে বের হচ্ছেন না সাধারণ মানুষ। অনেকে গবাদিপশু নিয়ে বিপাকে পড়েছেন।
সরেজমিনে জানা গেছে, গতকাল শনিবার মেঘাচ্ছন্ন আকাশ ও গুঁড়িগুঁড়ি বৃষ্টির দেখা মেলে। আজ রোববার মধ্যরাত থেকেই পড়তে শুরু করে কুয়াশা। ভোর হওয়ার পর বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে কুয়াশার পরিমাণও যেন বাড়তে থাকে। উপজেলার সড়ক-মহাসড়কে সামান্য দূরত্ব নির্ণয় করা সম্ভব হচ্ছে না। ফলে যানবাহন চলাচলে রয়েছে ধীরগতি, চলছে হেডলাইট জ্বালিয়ে।
এক্সপ্রেসওয়েতে অন্য দিনের মতো আজ রোববার ভোরে দূরপাল্লার পরিবহন খুব একটা দেখা যায়নি। কুয়াশার কারণে সব পরিবহনই হেডলাইট জ্বালিয়ে ধীরগতিতে চলাচল করছে। এ ছাড়া শীত ও কুয়াশার কারণে সড়কে সাধারণ মানুষের উপস্থিতি কম থাকায় ছোট পরিবহনে যাত্রীর সংকট রয়েছে। আজ রোববার সকাল সাড়ে ৮টায় এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত সূর্যের দেখা মেলেনি।
ঢাকাগামী একটি ট্রাকের চালক আব্দুস সোবাহান বলেন, ‘কুয়াশার কারণে কিছুই দেখা যাচ্ছে না। পথে বেশ কিছু সময় নিরাপদ স্থানে গাড়ি থামিয়ে রেখেছিলাম। পরে ধীরে ধীরে চালিয়ে এসেছি। মহাসড়কে খুব একটা যানবাহন দেখা যাচ্ছে না।’
শীত ও কুয়াশায় শিবচরের পদ্মা ও আড়িয়াল খাঁ নদ-নদীর চরাঞ্চলে দুর্ভোগ বেড়েছে মানুষের। স্থানীয়রা জানান, নদীতীরবর্তী হওয়ায় তাঁরা গবাদিপশু নিয়ে বেশি বিপাকে পড়েছেন। কেউ কেউ পশু রাখার স্থানে আগুন জ্বেলে ও গরম কাপড় ব্যবহার করে গবাদিপশুর শীত নিবারণ করার চেষ্টা করছেন।
শিবচর হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জহুরুল ইসলাম বলেন, আজ ভোরে মহাসড়কে যানবাহন চলাচল কিছুটা কম। কুয়াশার কারণে হেডলাইট জ্বালিয়ে গতি কমিয়ে যানবাহন চলাচল করছে। হাইওয়ে পুলিশ মহাসড়কে দায়িত্ব পালন করছে।
মাদারীপুরের শিবচরের পথ-প্রান্তর ঢাকা পড়েছে ঘন কুয়াশায়। দৃষ্টিসীমা কমে যাওয়ায় আজ রোববার সকালে সড়কে হেডলাইট জ্বালিয়ে চলাচল করেছে যানবাহন। শীত ও ঘন কুয়াশায় বাজার-ঘাটে জনসমাগম কমে গেছে। জরুরি কাজ ছাড়া ঘর থেকে বের হচ্ছেন না সাধারণ মানুষ। অনেকে গবাদিপশু নিয়ে বিপাকে পড়েছেন।
সরেজমিনে জানা গেছে, গতকাল শনিবার মেঘাচ্ছন্ন আকাশ ও গুঁড়িগুঁড়ি বৃষ্টির দেখা মেলে। আজ রোববার মধ্যরাত থেকেই পড়তে শুরু করে কুয়াশা। ভোর হওয়ার পর বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে কুয়াশার পরিমাণও যেন বাড়তে থাকে। উপজেলার সড়ক-মহাসড়কে সামান্য দূরত্ব নির্ণয় করা সম্ভব হচ্ছে না। ফলে যানবাহন চলাচলে রয়েছে ধীরগতি, চলছে হেডলাইট জ্বালিয়ে।
এক্সপ্রেসওয়েতে অন্য দিনের মতো আজ রোববার ভোরে দূরপাল্লার পরিবহন খুব একটা দেখা যায়নি। কুয়াশার কারণে সব পরিবহনই হেডলাইট জ্বালিয়ে ধীরগতিতে চলাচল করছে। এ ছাড়া শীত ও কুয়াশার কারণে সড়কে সাধারণ মানুষের উপস্থিতি কম থাকায় ছোট পরিবহনে যাত্রীর সংকট রয়েছে। আজ রোববার সকাল সাড়ে ৮টায় এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত সূর্যের দেখা মেলেনি।
ঢাকাগামী একটি ট্রাকের চালক আব্দুস সোবাহান বলেন, ‘কুয়াশার কারণে কিছুই দেখা যাচ্ছে না। পথে বেশ কিছু সময় নিরাপদ স্থানে গাড়ি থামিয়ে রেখেছিলাম। পরে ধীরে ধীরে চালিয়ে এসেছি। মহাসড়কে খুব একটা যানবাহন দেখা যাচ্ছে না।’
শীত ও কুয়াশায় শিবচরের পদ্মা ও আড়িয়াল খাঁ নদ-নদীর চরাঞ্চলে দুর্ভোগ বেড়েছে মানুষের। স্থানীয়রা জানান, নদীতীরবর্তী হওয়ায় তাঁরা গবাদিপশু নিয়ে বেশি বিপাকে পড়েছেন। কেউ কেউ পশু রাখার স্থানে আগুন জ্বেলে ও গরম কাপড় ব্যবহার করে গবাদিপশুর শীত নিবারণ করার চেষ্টা করছেন।
শিবচর হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জহুরুল ইসলাম বলেন, আজ ভোরে মহাসড়কে যানবাহন চলাচল কিছুটা কম। কুয়াশার কারণে হেডলাইট জ্বালিয়ে গতি কমিয়ে যানবাহন চলাচল করছে। হাইওয়ে পুলিশ মহাসড়কে দায়িত্ব পালন করছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
১ ঘণ্টা আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে