গোয়ালন্দ (রাজবাড়ী) প্রতিনিধি
বাংলাদেশের ব্যস্ততম ফেরি ঘাটের মধ্যে একটি রাজবাড়ী জেলার দৌলতদিয়া ঘাট ও মানিকগঞ্জ জেলার পাটুরিয়া ঘাট। আজ বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই দৌলতদিয়া ঘাট এলাকায় যানবাহনের চাপ পড়েছে অনেক। সকাল থেকেই ঘাটে ঢাকামুখী যানবাহনসহ অন্যান্য জেলার যানবাহনের দীর্ঘ সারি দেখা গেছে।
নদী পাড়ি দিতে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল থেকে আসা ঢাকামুখী এসব গাড়িকে ফেরিতে উঠতে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে ২ থেকে ৩ দিন করে অপেক্ষা করতে হচ্ছে।
আজ সরেজমিন দেখা যায়, দৌলতদিয়া ঘাট এলাকার জিরো পয়েন্ট (৩ নং ফেরি ঘাট) থেকে গোয়ালন্দ ফায়ার সার্ভিস স্টেশন পর্যন্ত প্রায় ৬ কিলোমিটার জায়গাজুড়ে সহস্রাধিক দূরপাল্লার যাত্রীবাহী বাস ও পণ্যবাহী ট্রাকের দীর্ঘ সারি পরেছে। তবে বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে যানবাহনের চাপ আরও বাড়বে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
বিআইডাব্লিউটিসি সূত্র জানিয়েছে ২০টি ফেরির মধ্যে ১টি ফেরি দেবে গেছে এবং আরও ৫টি ফেরি ত্রুটির কারণে মেরামতের জন্য ডকইয়ার্ডে পাঠানো হয়েছে। বর্তমানে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল করছে ২০ টির মধ্য ১৪ টি। ঘাট এলাকায় গত দুদিন যানবাহনের অতিরিক্ত চাপ দেখা দিয়েছে। তবে খুব শিগগিরই এই চাপ কমবে বলে ধারণা করছেন তারা।
মানিকগঞ্জের উদ্দেশ্যে রওনা করা জোবায়ের হোসেনের সঙ্গে। তিনি বলেন, গত মঙ্গলবার গোয়ালন্দ মোড়ে এসে সিরিয়ালে আটকা পড়ি। সেখান থেকে বৃহস্পতিবার ভোর ৫টায় ছেড়ে দিলে ঘাটে দিকে আসি। এখানে এসে ৫ ঘণ্টা যাবৎ সিরিয়াল ঠেলে মডেল স্কুল পর্যন্ত আসতে পেরেছি। ফেরি পেতে এখনো আরও ৫-৬ ঘণ্টা লাগবে।
দীর্ঘ সিরিয়ালে আটকে থাকা ঢাকাগামী রোজিনা পরিবহনের এক যাত্রী আনোয়ার হোসেন বলেন, সকাল ৯টায় কুমারখালি থেকে রওনা হন ঢাকার উদ্দেশ্যে করে। কিন্তু প্রায় ৩ ঘণ্টা হয়ে গেলেও এখনো ফেরি ঘাটে যেতে পারেনি। আরও কত দেরি হতে পারে তিনি জানেন না। স্ত্রী সন্তান নিয়ে নেমে লঞ্চে পাড় হবেন তাও পারছেন না।
দৌলতদিয়া ঘাট এলাকায় ডিউটিরত ট্রাফিক ইন্সপেক্টর মিজানুর রহমান বলেন, দৌলতদিয়া ৫টি ঘাটের মধ্যে ২টি ঘাট শুধু ছোট ফেরি ভেড়ে। আর ৩টি ঘাটে (৫, ৬ এবং ৭) বড় ফেরি ভেড়ে। হঠাৎ করে ফেরি কমে যাওয়ায় ঘাটে যানজটের সৃষ্টি হয়েছে।
বাংলাদেশের ব্যস্ততম ফেরি ঘাটের মধ্যে একটি রাজবাড়ী জেলার দৌলতদিয়া ঘাট ও মানিকগঞ্জ জেলার পাটুরিয়া ঘাট। আজ বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই দৌলতদিয়া ঘাট এলাকায় যানবাহনের চাপ পড়েছে অনেক। সকাল থেকেই ঘাটে ঢাকামুখী যানবাহনসহ অন্যান্য জেলার যানবাহনের দীর্ঘ সারি দেখা গেছে।
নদী পাড়ি দিতে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল থেকে আসা ঢাকামুখী এসব গাড়িকে ফেরিতে উঠতে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে ২ থেকে ৩ দিন করে অপেক্ষা করতে হচ্ছে।
আজ সরেজমিন দেখা যায়, দৌলতদিয়া ঘাট এলাকার জিরো পয়েন্ট (৩ নং ফেরি ঘাট) থেকে গোয়ালন্দ ফায়ার সার্ভিস স্টেশন পর্যন্ত প্রায় ৬ কিলোমিটার জায়গাজুড়ে সহস্রাধিক দূরপাল্লার যাত্রীবাহী বাস ও পণ্যবাহী ট্রাকের দীর্ঘ সারি পরেছে। তবে বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে যানবাহনের চাপ আরও বাড়বে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
বিআইডাব্লিউটিসি সূত্র জানিয়েছে ২০টি ফেরির মধ্যে ১টি ফেরি দেবে গেছে এবং আরও ৫টি ফেরি ত্রুটির কারণে মেরামতের জন্য ডকইয়ার্ডে পাঠানো হয়েছে। বর্তমানে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল করছে ২০ টির মধ্য ১৪ টি। ঘাট এলাকায় গত দুদিন যানবাহনের অতিরিক্ত চাপ দেখা দিয়েছে। তবে খুব শিগগিরই এই চাপ কমবে বলে ধারণা করছেন তারা।
মানিকগঞ্জের উদ্দেশ্যে রওনা করা জোবায়ের হোসেনের সঙ্গে। তিনি বলেন, গত মঙ্গলবার গোয়ালন্দ মোড়ে এসে সিরিয়ালে আটকা পড়ি। সেখান থেকে বৃহস্পতিবার ভোর ৫টায় ছেড়ে দিলে ঘাটে দিকে আসি। এখানে এসে ৫ ঘণ্টা যাবৎ সিরিয়াল ঠেলে মডেল স্কুল পর্যন্ত আসতে পেরেছি। ফেরি পেতে এখনো আরও ৫-৬ ঘণ্টা লাগবে।
দীর্ঘ সিরিয়ালে আটকে থাকা ঢাকাগামী রোজিনা পরিবহনের এক যাত্রী আনোয়ার হোসেন বলেন, সকাল ৯টায় কুমারখালি থেকে রওনা হন ঢাকার উদ্দেশ্যে করে। কিন্তু প্রায় ৩ ঘণ্টা হয়ে গেলেও এখনো ফেরি ঘাটে যেতে পারেনি। আরও কত দেরি হতে পারে তিনি জানেন না। স্ত্রী সন্তান নিয়ে নেমে লঞ্চে পাড় হবেন তাও পারছেন না।
দৌলতদিয়া ঘাট এলাকায় ডিউটিরত ট্রাফিক ইন্সপেক্টর মিজানুর রহমান বলেন, দৌলতদিয়া ৫টি ঘাটের মধ্যে ২টি ঘাট শুধু ছোট ফেরি ভেড়ে। আর ৩টি ঘাটে (৫, ৬ এবং ৭) বড় ফেরি ভেড়ে। হঠাৎ করে ফেরি কমে যাওয়ায় ঘাটে যানজটের সৃষ্টি হয়েছে।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৩ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৩ ঘণ্টা আগে