নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকায় আড়তদারেরা অন্তত সাড়ে চার লাখ পশুর চামড়া সংগ্রহ করেছেন, এর মধ্যে রাজধানীর রায়েরবাগের পোস্তায় আছে দেড় লাখ। বাংলাদেশ হাইড অ্যান্ড স্কিন মার্চেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি আফতাব খান আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন এ তথ্য।
তিনি জানান, এবারের ঈদে ঢাকায় পাঁচ লাখ পশুর চামড়া সংগ্রহের লক্ষ্য আছে তাদের। এর মধ্যে ঈদের দিন সাড়ে চার লাখ চমড়া তাঁরা সংগ্রহ করেছেন। পোস্তার বিভিন্ন আড়তে দুই লাখ চামড়া সংগ্রহ করার লক্ষ্য আছে, এর মধ্যে দেড় লাখ সংগ্রহ করা শেষ।
ঢাকায় পোস্তার বাইরে বাকি চামড়াগুলো সাভার, বেড়িবাঁধ, বেরাইদ, টঙ্গী এবং মাতুয়াইলসহ বিভিন্ন এলাকায় অস্থায়ী আড়তে লবণ লাগিয়ে সংগ্রহ করা হয়েছে। আগামীকাল শুক্রবার থেকে পর্যায়ক্রমে ট্রাকে করে সাভারের চামড়া শিল্পনগরীতে পাঠানো হবে।
চামড়ার দাম নিয়ে প্রশ্নের জবাবে আফতাব খানের দাবি, ‘এবার গত দুই বছরের তুলনায় অনেক ভালো অবস্থানে চামড়ার দাম। রক্তযুক্ত প্রতিটি গরুর চামড়া আমরা গড়ে ৫০০ থেকে ৯০০ টাকার মধ্যে কিনেছি।’
আফতাব খান আরও জানান, ‘সরকার যে দাম বেঁধে দিয়েছে তা লবণযুক্ত চামড়ার। আমরা রক্তযুক্ত চামড়া কেনার পর প্রতিটি চামড়ায় গড়ে ২৩০ টাকা খরচ হয় লবণ লাগাতে। প্রতি পিস চামড়ায় লবণ লাগাতে খরচ হয় ১৫০ টাকা। এর সঙ্গে লবণ লাগানোর পারিশ্রমিক ৬০ টাকা আর চামড়া ওঠা-নামার শ্রমিককে দিতে হয় চামড়া প্রতি ২০ টাকা। অনেকে না বুঝে রক্তযুক্ত চামড়ার দাম সরকার নির্ধারিত দামে চান। আর না পেয়ে দাম কম বলে অভিযোগ করতে থাকেন, যা ঠিক নয়। ‘
ঢাকার বাইরে চট্টগ্রামে ঈদের দিন দুই লাখ পিস চামড়া আড়তদারেরা সংগ্রহ করেছেন বলেও জানান আফতাব খান। তিনি বলেন, ‘সিলেট এবং চট্টগ্রামের চামড়া নিয়ে সব সময় বিপাকে থাকের আড়তদারেরা। সেখানকার চামড়াগুলোর গুণগত মান খারাপ। উপরন্তু ওই অঞ্চলের ট্যানারি মালিকেরা দাম কম দিতে চান। এ কারণে সিলেট আর চট্টগ্রাম অঞ্চলে চামড়া নষ্ট হয় বেশি এবং চামড়া সংগ্রহ কার্যক্রমে বিশৃঙ্খলাও বেশি হয়।’ তবুও সারা দেশের আড়তদার আর মৌসুমি ব্যবসায়ীরা মিলে অন্তত ৮০ লাখ চামড়া সংগ্রহ করেছেন বলেও জানান আফতাব খান। যেগুলো আগামী এক থেকে দেড় মাসের মধ্যে পৌঁছানো হবে ট্যানারিগুলোতে।
ঢাকায় আড়তদারেরা অন্তত সাড়ে চার লাখ পশুর চামড়া সংগ্রহ করেছেন, এর মধ্যে রাজধানীর রায়েরবাগের পোস্তায় আছে দেড় লাখ। বাংলাদেশ হাইড অ্যান্ড স্কিন মার্চেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি আফতাব খান আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন এ তথ্য।
তিনি জানান, এবারের ঈদে ঢাকায় পাঁচ লাখ পশুর চামড়া সংগ্রহের লক্ষ্য আছে তাদের। এর মধ্যে ঈদের দিন সাড়ে চার লাখ চমড়া তাঁরা সংগ্রহ করেছেন। পোস্তার বিভিন্ন আড়তে দুই লাখ চামড়া সংগ্রহ করার লক্ষ্য আছে, এর মধ্যে দেড় লাখ সংগ্রহ করা শেষ।
ঢাকায় পোস্তার বাইরে বাকি চামড়াগুলো সাভার, বেড়িবাঁধ, বেরাইদ, টঙ্গী এবং মাতুয়াইলসহ বিভিন্ন এলাকায় অস্থায়ী আড়তে লবণ লাগিয়ে সংগ্রহ করা হয়েছে। আগামীকাল শুক্রবার থেকে পর্যায়ক্রমে ট্রাকে করে সাভারের চামড়া শিল্পনগরীতে পাঠানো হবে।
চামড়ার দাম নিয়ে প্রশ্নের জবাবে আফতাব খানের দাবি, ‘এবার গত দুই বছরের তুলনায় অনেক ভালো অবস্থানে চামড়ার দাম। রক্তযুক্ত প্রতিটি গরুর চামড়া আমরা গড়ে ৫০০ থেকে ৯০০ টাকার মধ্যে কিনেছি।’
আফতাব খান আরও জানান, ‘সরকার যে দাম বেঁধে দিয়েছে তা লবণযুক্ত চামড়ার। আমরা রক্তযুক্ত চামড়া কেনার পর প্রতিটি চামড়ায় গড়ে ২৩০ টাকা খরচ হয় লবণ লাগাতে। প্রতি পিস চামড়ায় লবণ লাগাতে খরচ হয় ১৫০ টাকা। এর সঙ্গে লবণ লাগানোর পারিশ্রমিক ৬০ টাকা আর চামড়া ওঠা-নামার শ্রমিককে দিতে হয় চামড়া প্রতি ২০ টাকা। অনেকে না বুঝে রক্তযুক্ত চামড়ার দাম সরকার নির্ধারিত দামে চান। আর না পেয়ে দাম কম বলে অভিযোগ করতে থাকেন, যা ঠিক নয়। ‘
ঢাকার বাইরে চট্টগ্রামে ঈদের দিন দুই লাখ পিস চামড়া আড়তদারেরা সংগ্রহ করেছেন বলেও জানান আফতাব খান। তিনি বলেন, ‘সিলেট এবং চট্টগ্রামের চামড়া নিয়ে সব সময় বিপাকে থাকের আড়তদারেরা। সেখানকার চামড়াগুলোর গুণগত মান খারাপ। উপরন্তু ওই অঞ্চলের ট্যানারি মালিকেরা দাম কম দিতে চান। এ কারণে সিলেট আর চট্টগ্রাম অঞ্চলে চামড়া নষ্ট হয় বেশি এবং চামড়া সংগ্রহ কার্যক্রমে বিশৃঙ্খলাও বেশি হয়।’ তবুও সারা দেশের আড়তদার আর মৌসুমি ব্যবসায়ীরা মিলে অন্তত ৮০ লাখ চামড়া সংগ্রহ করেছেন বলেও জানান আফতাব খান। যেগুলো আগামী এক থেকে দেড় মাসের মধ্যে পৌঁছানো হবে ট্যানারিগুলোতে।
ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) সাবেক ডিবিপ্রধান মোহাম্মদ হারুন অর রশীদের শ্বশুর মো. সোলায়মানসহ ঘনিষ্ঠ তিনজনের বাড়ি ক্রোক ও ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন এই নির্দেশ দেন।
১ মিনিট আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) স্যার এফ রহমান হল শাখা ছাত্রদলের সাহিত্য ও প্রকাশনা সম্পাদক শাহরিয়ার আলম সাম্য হত্যার প্রতিবাদে নেত্রকোনায় অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন ছাত্রদল নেতা-কর্মীরা।
১৯ মিনিট আগেকুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে মাদক কারবারিদের বিরুদ্ধে মামলা করে গ্রামছাড়া হয়েছে সাবেক এক ইউপি সদস্যের পরিবার। আব্দুর রাজ্জাক নামের সাবেক ওই ইউপি সদস্যের বাড়ি গোলপাশা ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডে। তাঁর অভিযোগ, পাঁচ মাদক কারবারি তাঁর ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে দিয়েছিল। এ কারণে তিনি মামলা করলে আসামিরা তাঁকে মামলা তুলে নিতে
২৩ মিনিট আগে৯ মাস পর হামলা ও ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনায় সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে সাবেক সংসদ সদস্য চয়ন ইসলাম, মেরিনা জাহান কবিতাসহ আওয়ামী লীগের ৭৬ নেতা-কর্মীর নামে মামলা হয়েছে। মামলায় অজ্ঞাত আরও ১০০-১২০ জনকে আসামি করা হয়েছে।
২৮ মিনিট আগে