ফরিদপুর প্রতিনিধি
ফরিদপুরের মধুখালীতে দুই ভাইকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় ফরিদপুর-খুলনা মহাসড়ক অবরোধ করা হয়েছে। এ সময় রাস্তায় গাছের গুঁড়ি ও ইট ফেলে ব্যারিকেড সৃষ্টি করা হয়। তাতে আজ মঙ্গলবার সকাল ১০টা থেকে প্রায় ১০ কিলোমিটারজুড়ে যানজটের সৃষ্টি হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ টিয়ার শেল ও ফাঁকা গুলি ছোড়ে।
দুই ভাইকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনা ভিন্ন খাতে নেওয়ার দাবি তুলে এর প্রতিবাদে আজ মঙ্গলবার সকাল ৯টায় সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষায় সর্বস্তরের জনগণের ব্যানারে মধুখালী রেলগেটে মানববন্ধনের ডাক দেওয়া হয়। কর্মসূচি পালনে সেখানে সমবেত জনতা মহাসড়ক অবরোধের চেষ্টা করে। এ সময় পুলিশ তাদের হটিয়ে দেয়। পরে বিক্ষুব্ধ লোকজন একাধিক ভাগে বিভক্ত হয়ে মালেকা চক্ষু হাসপাতালের সামনে, কামারখালী ব্রিজের অদূরে মাঝিবাড়ি, বাগাটের ঘোপঘাটসহ বিভিন্ন স্থানে অবস্থান নেয়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, লোকজন মহাসড়কে অবস্থান নিতে চাইলে পুলিশ বাধা দেয়। এ সময় পুলিশ তাদের ছত্রভঙ্গ করতে টিয়ার গ্যাস ও শটগানের গুলি ছোড়ে। তাতে জনতা বিক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে। এরপর বিভিন্ন স্থানে গাছের গুঁড়ি ফেলে মহাসড়ক অবরোধ করে তারা। পরিস্থিতি মোকাবিলায় পুলিশ রায়ট কার মোতায়েন করে। তবে হাজারো বিক্ষুব্ধ জনতাকে নিয়ন্ত্রণে হিমশিম খাচ্ছে পুলিশ।
এ বিষয়ে মধুখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিরাজ হোসেন বলেন, দুই ভাইকে হত্যার ঘটনাকে কেন্দ্র করে মধুখালী উপজেলার পাইলট স্কুল থেকে নওয়াপাড়া পর্যন্ত বেশ কয়েকটি স্থানে বিক্ষিপ্তভাবে মহাসড়ক অবরোধের চেষ্টা করা হয়। কোথাও বুঝিয়ে শুনিয়ে, কোথাও টিয়ার গ্যাস ও ফাঁকা গুলি ছুড়ে তাদের নিবৃত্ত করার চেষ্টা চালায় পুলিশ। এ কারণে মহাসড়কে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়। যানজট নিরসনের চেষ্টা চালানো হচ্ছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে জেলা প্রশাসক (ডিসি) মো. কামরুল আহসান তালুকদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসতে সময় লাগবে। জেলা প্রশাসন, পুলিশ, বিজিবি পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে কাজ করছে।
প্রসঙ্গত, গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বিদ্যালয়টির পাশের কালীমন্দিরে মূর্তিতে আগুন দেওয়ার অপবাদ দিয়ে অবর্ণনীয় নির্যাতন করে কয়েকজন নির্মাণশ্রমিককে পাঁচ ঘণ্টা আটকে রাখা হয়। নির্যাতনে আরশাদুল ও আশরাফুল নামের দুই ভাইয়ের মৃত্যু হয়। এ ছাড়া এ ঘটনায় আহত হয় আরও পাঁচজন। তবে মূর্তিতে কে বা কারা আগুন দিয়েছে তা এখনো কেউ জানাতে পারেনি। এ ঘটনায় দেশজুড়ে আলোচনা-সমালোচনা শুরু হলে পুরো এলাকা নিয়ন্ত্রণে নেয় প্রশাসন। ঘটনার পর ধর্মমন্ত্রী মো. ফরিদুল হক খান, ঢাকা রেঞ্জের আইজিপি সৈয়দ নুরুল ইসলাম ও অতিরিক্ত আইজিপি মারুফ হোসেন সরদার ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।
ফরিদপুরের মধুখালীতে দুই ভাইকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় ফরিদপুর-খুলনা মহাসড়ক অবরোধ করা হয়েছে। এ সময় রাস্তায় গাছের গুঁড়ি ও ইট ফেলে ব্যারিকেড সৃষ্টি করা হয়। তাতে আজ মঙ্গলবার সকাল ১০টা থেকে প্রায় ১০ কিলোমিটারজুড়ে যানজটের সৃষ্টি হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ টিয়ার শেল ও ফাঁকা গুলি ছোড়ে।
দুই ভাইকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনা ভিন্ন খাতে নেওয়ার দাবি তুলে এর প্রতিবাদে আজ মঙ্গলবার সকাল ৯টায় সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষায় সর্বস্তরের জনগণের ব্যানারে মধুখালী রেলগেটে মানববন্ধনের ডাক দেওয়া হয়। কর্মসূচি পালনে সেখানে সমবেত জনতা মহাসড়ক অবরোধের চেষ্টা করে। এ সময় পুলিশ তাদের হটিয়ে দেয়। পরে বিক্ষুব্ধ লোকজন একাধিক ভাগে বিভক্ত হয়ে মালেকা চক্ষু হাসপাতালের সামনে, কামারখালী ব্রিজের অদূরে মাঝিবাড়ি, বাগাটের ঘোপঘাটসহ বিভিন্ন স্থানে অবস্থান নেয়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, লোকজন মহাসড়কে অবস্থান নিতে চাইলে পুলিশ বাধা দেয়। এ সময় পুলিশ তাদের ছত্রভঙ্গ করতে টিয়ার গ্যাস ও শটগানের গুলি ছোড়ে। তাতে জনতা বিক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে। এরপর বিভিন্ন স্থানে গাছের গুঁড়ি ফেলে মহাসড়ক অবরোধ করে তারা। পরিস্থিতি মোকাবিলায় পুলিশ রায়ট কার মোতায়েন করে। তবে হাজারো বিক্ষুব্ধ জনতাকে নিয়ন্ত্রণে হিমশিম খাচ্ছে পুলিশ।
এ বিষয়ে মধুখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিরাজ হোসেন বলেন, দুই ভাইকে হত্যার ঘটনাকে কেন্দ্র করে মধুখালী উপজেলার পাইলট স্কুল থেকে নওয়াপাড়া পর্যন্ত বেশ কয়েকটি স্থানে বিক্ষিপ্তভাবে মহাসড়ক অবরোধের চেষ্টা করা হয়। কোথাও বুঝিয়ে শুনিয়ে, কোথাও টিয়ার গ্যাস ও ফাঁকা গুলি ছুড়ে তাদের নিবৃত্ত করার চেষ্টা চালায় পুলিশ। এ কারণে মহাসড়কে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়। যানজট নিরসনের চেষ্টা চালানো হচ্ছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে জেলা প্রশাসক (ডিসি) মো. কামরুল আহসান তালুকদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসতে সময় লাগবে। জেলা প্রশাসন, পুলিশ, বিজিবি পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে কাজ করছে।
প্রসঙ্গত, গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বিদ্যালয়টির পাশের কালীমন্দিরে মূর্তিতে আগুন দেওয়ার অপবাদ দিয়ে অবর্ণনীয় নির্যাতন করে কয়েকজন নির্মাণশ্রমিককে পাঁচ ঘণ্টা আটকে রাখা হয়। নির্যাতনে আরশাদুল ও আশরাফুল নামের দুই ভাইয়ের মৃত্যু হয়। এ ছাড়া এ ঘটনায় আহত হয় আরও পাঁচজন। তবে মূর্তিতে কে বা কারা আগুন দিয়েছে তা এখনো কেউ জানাতে পারেনি। এ ঘটনায় দেশজুড়ে আলোচনা-সমালোচনা শুরু হলে পুরো এলাকা নিয়ন্ত্রণে নেয় প্রশাসন। ঘটনার পর ধর্মমন্ত্রী মো. ফরিদুল হক খান, ঢাকা রেঞ্জের আইজিপি সৈয়দ নুরুল ইসলাম ও অতিরিক্ত আইজিপি মারুফ হোসেন সরদার ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় আহতরা রাজধানীর পঙ্গু হাসপাতালের সামনের সড়ক অবরোধ করেছেন। আজ রোববার সকাল পৌনে ১০টার দিকে তাঁরা পঙ্গু হাসপাতালের সামনের দুই পাশের সড়কে ব্যারিকেড দেন। আহত বেশ কয়েকজন সড়কের ওপর শুয়ে পড়েন।
২২ মিনিট আগেবাংলা, আরবি, হিন্দি, উর্দু ভাষায় আখেরি মোনাজাতে গোটা দুনিয়ায় পথভ্রষ্ট মুসলমানের পাপের ক্ষমা, সঠিক পথের দিশা চেয়ে এবং তাবলিগের কাজে সবাইকে নিয়োজিত হওয়ার তৌফিক কামনা করে মহান আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করা হয়।
২৬ মিনিট আগেচাঁদপুর জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক আহ্বায়ক এস এম জয়নাল আবেদীনকে আটক করা হয়েছে। গতকাল শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) রাত ৯টার দিকে শহরের হাজী মহসীন রোডে মেট্রো বেকারি থেকে তাঁকে আটক করে চাঁদপুর সদর মডেল থানা-পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগেছাত্রদল চায় জাকসুর গঠনতন্ত্রসহ প্রয়োজনীয় সংস্কারের পর নির্বাচন হোক। এ নিয়ে তারা গতকাল শনিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন প্রশাসনিক ভবনের সামনে বেলা সাড়ে ৩টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছে।
২ ঘণ্টা আগে