প্রতিনিধি, শিবালয় (মানিকগঞ্জ)
পাটুরিয়া ও আরিচা ফেরিঘাটে ক্রমেই বাড়তে শুরু করেছে ঘরমুখী যাত্রী ও যানবাহন চাপ। আজ সোমবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত ঘরমুখী মানুষের তেমন চাপ না থাকলেও বিকেল থেকে উভয় ঘাটে যাত্রীদের চাপ বেড়েছে। তবে লঞ্চ ও ফেরিতে ভিড় থাকলেও বড় ধরনের কোনো ভোগান্তি ছাড়াই নির্বিঘ্নে নদী পার হচ্ছেন মানুষজন। তবে উপেক্ষিত হচ্ছে স্বাস্থ্যবিধি, অনেকেই মাস্ক পরছেন না। স্বাস্থ্যবিধি মেনে ফেরি-লঞ্চে যাত্রী পারাপারের চেষ্টা করলেও যাত্রীরাই স্বাস্থ্যবিধি ও সামাজিক দূরত্ব মানছেন না বলে জানিয়েছে ঘাট কর্তৃপক্ষ।
সরেজমিন পাটুরিয়া ও আরিচা ঘাট ঘুরে দেখা গেছে, আজ সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত এ দু'ঘাটে দূরপাল্লার যাত্রীবাহী বাস তেমনটি না আসলেও লোকাল বাস ও প্রাইভেট-মাইক্রোবাস চলাচল ছিল পর্যাপ্ত। ঘাট এলাকার যানজট এড়াতে পুলিশ লোকাল বাসের যাত্রীদের টার্মিনাল এলাকায় নামিয়ে দিলে যাত্রীরা পায়ে হেঁটে লঞ্চ ও ফেরিঘাট এলাকায় পৌঁছাচ্ছেন। ঘাটমুখী প্রাইভেটকার ও মাইক্রোবাসগুলোকে পাটুরিয়ার চৌরাস্তা থেকে আরসিএল মোড়ের বামে বাইপাস সড়ক দিয়ে ৫ নম্বর ফেরিঘাটে পাঠানো হচ্ছে। সেখান থেকেই সিরিয়াল মোতাবেক গাড়ি পারাপার করছে। এদিকে প্রতিটি লঞ্চে ধারণ ক্ষমতার অতিরিক্ত যাত্রী বহন করা হচ্ছে।
ঘাটে কর্মরত কয়েকজন বলেন, লঞ্চে যাত্রী চাপ বৃদ্ধি পাওয়ায় চাপাচাপি করেই পারাপার হচ্ছে মানুষজন। অপরদিকে, সারা দিন অব্যাহত গুঁড়ি-গুঁড়ি বৃষ্টি ও নদী উত্তাল থাকায় অধিকাংশ যাত্রী ফেরিতে পার হচ্ছেন। তবে প্রশাসনের বাড়তি নজরদারিতে বন্ধ রয়েছে স্পিডবোট ও ইঞ্জিন চালিত নৌকায় যাত্রী পারাপার।
ঘরমুখী কয়েকজন যাত্রী বলেন, বৃষ্টির কারণে ঘাট পার করতে কিছুটা দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। এরই মধ্যে বাড়ি যাচ্ছি পরিবারের সবার সঙ্গে ঈদ করতে। যে কারণে কষ্ট মনে হচ্ছে না।
বিআইডব্লিউটিসি ও বিআইডব্লিউটিএ কর্তৃপক্ষ জানান, আজ বিকেল থেকে ঘরমুখো মানুষ ও যানবাহনের চাপ ক্রমেই বাড়তে শুরু করেছে। গার্মেন্টস ও কলকারখানা দেরিতে ছুটি হওয়ায় রাত থেকে যাত্রী ও যানবাহনের চাপ কয়েকগুণ বেড়ে যেতে পারে বলে আশঙ্কা করা করছেন তাঁরা। এ ছাড়া পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া ছোটবড় ১৬টি ও আরিচা-কাজীরহাট নৌ-রুটে ৩টি ফেরি, উভয় নৌ-রুটে ৩৩টি লঞ্চ দিয়ে যাত্রী ও যানবাহন পারাপার করা হচ্ছে। এতে ফেরি পারের জন্য আসা যানবাহনের দীর্ঘ অপেক্ষা ও যাত্রী হয়রানি কম হচ্ছে বলেও জানান তাঁরা।
বিআইডব্লিউটিসি আরিচা ঘাটের ডিজিএম মো. জিল্লুর রহমান বলেন, ঈদে ঘরমুখী মানুষের পারাপারে ছোটবড় ১৯টি ফেরি চলাচল করছে। গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টির কারণে যাত্রীদের কিছুটা দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। নদীতে পানি বৃদ্ধি ও স্রোতের কারণে ফেরি চলাচলে কিছুটা বিঘ্ন ঘটছে। ফেরি চলাচল স্বাভাবিক থাকলে কোনো ধরনের দুর্ভোগ ছাড়াই যাত্রী ও যানবাহন পারাপার হবে।
ঘাট এলাকার সার্বিক নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা শিবালয় থানা ওসি মো. ফিরোজ কবির আজকের পত্রিকাকে বলেন, ঈদে ঘরমুখী মানুষের নিরাপদ যাত্রায় পুলিশের বিভিন্ন ইউনিট ঢাকা-আরিচা মহাসড়কসহ ফেরিঘাট এলাকায় দিনরাত কাজ করছেন। ঈদকে কেন্দ্র করে কয়েক স্তরের নিরাপত্তাসহ দুটি ঘাট এলাকাকে বাড়তি নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এ জন্য ঘাট এলাকা যানজটমুক্ত রাখা সম্ভব হচ্ছে। ঘাটে আসা যানবাহনগুলো ভোগান্তি ছাড়াই অল্প সময়ে ফেরি পার হচ্ছে।
পাটুরিয়া ও আরিচা ফেরিঘাটে ক্রমেই বাড়তে শুরু করেছে ঘরমুখী যাত্রী ও যানবাহন চাপ। আজ সোমবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত ঘরমুখী মানুষের তেমন চাপ না থাকলেও বিকেল থেকে উভয় ঘাটে যাত্রীদের চাপ বেড়েছে। তবে লঞ্চ ও ফেরিতে ভিড় থাকলেও বড় ধরনের কোনো ভোগান্তি ছাড়াই নির্বিঘ্নে নদী পার হচ্ছেন মানুষজন। তবে উপেক্ষিত হচ্ছে স্বাস্থ্যবিধি, অনেকেই মাস্ক পরছেন না। স্বাস্থ্যবিধি মেনে ফেরি-লঞ্চে যাত্রী পারাপারের চেষ্টা করলেও যাত্রীরাই স্বাস্থ্যবিধি ও সামাজিক দূরত্ব মানছেন না বলে জানিয়েছে ঘাট কর্তৃপক্ষ।
সরেজমিন পাটুরিয়া ও আরিচা ঘাট ঘুরে দেখা গেছে, আজ সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত এ দু'ঘাটে দূরপাল্লার যাত্রীবাহী বাস তেমনটি না আসলেও লোকাল বাস ও প্রাইভেট-মাইক্রোবাস চলাচল ছিল পর্যাপ্ত। ঘাট এলাকার যানজট এড়াতে পুলিশ লোকাল বাসের যাত্রীদের টার্মিনাল এলাকায় নামিয়ে দিলে যাত্রীরা পায়ে হেঁটে লঞ্চ ও ফেরিঘাট এলাকায় পৌঁছাচ্ছেন। ঘাটমুখী প্রাইভেটকার ও মাইক্রোবাসগুলোকে পাটুরিয়ার চৌরাস্তা থেকে আরসিএল মোড়ের বামে বাইপাস সড়ক দিয়ে ৫ নম্বর ফেরিঘাটে পাঠানো হচ্ছে। সেখান থেকেই সিরিয়াল মোতাবেক গাড়ি পারাপার করছে। এদিকে প্রতিটি লঞ্চে ধারণ ক্ষমতার অতিরিক্ত যাত্রী বহন করা হচ্ছে।
ঘাটে কর্মরত কয়েকজন বলেন, লঞ্চে যাত্রী চাপ বৃদ্ধি পাওয়ায় চাপাচাপি করেই পারাপার হচ্ছে মানুষজন। অপরদিকে, সারা দিন অব্যাহত গুঁড়ি-গুঁড়ি বৃষ্টি ও নদী উত্তাল থাকায় অধিকাংশ যাত্রী ফেরিতে পার হচ্ছেন। তবে প্রশাসনের বাড়তি নজরদারিতে বন্ধ রয়েছে স্পিডবোট ও ইঞ্জিন চালিত নৌকায় যাত্রী পারাপার।
ঘরমুখী কয়েকজন যাত্রী বলেন, বৃষ্টির কারণে ঘাট পার করতে কিছুটা দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। এরই মধ্যে বাড়ি যাচ্ছি পরিবারের সবার সঙ্গে ঈদ করতে। যে কারণে কষ্ট মনে হচ্ছে না।
বিআইডব্লিউটিসি ও বিআইডব্লিউটিএ কর্তৃপক্ষ জানান, আজ বিকেল থেকে ঘরমুখো মানুষ ও যানবাহনের চাপ ক্রমেই বাড়তে শুরু করেছে। গার্মেন্টস ও কলকারখানা দেরিতে ছুটি হওয়ায় রাত থেকে যাত্রী ও যানবাহনের চাপ কয়েকগুণ বেড়ে যেতে পারে বলে আশঙ্কা করা করছেন তাঁরা। এ ছাড়া পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া ছোটবড় ১৬টি ও আরিচা-কাজীরহাট নৌ-রুটে ৩টি ফেরি, উভয় নৌ-রুটে ৩৩টি লঞ্চ দিয়ে যাত্রী ও যানবাহন পারাপার করা হচ্ছে। এতে ফেরি পারের জন্য আসা যানবাহনের দীর্ঘ অপেক্ষা ও যাত্রী হয়রানি কম হচ্ছে বলেও জানান তাঁরা।
বিআইডব্লিউটিসি আরিচা ঘাটের ডিজিএম মো. জিল্লুর রহমান বলেন, ঈদে ঘরমুখী মানুষের পারাপারে ছোটবড় ১৯টি ফেরি চলাচল করছে। গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টির কারণে যাত্রীদের কিছুটা দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। নদীতে পানি বৃদ্ধি ও স্রোতের কারণে ফেরি চলাচলে কিছুটা বিঘ্ন ঘটছে। ফেরি চলাচল স্বাভাবিক থাকলে কোনো ধরনের দুর্ভোগ ছাড়াই যাত্রী ও যানবাহন পারাপার হবে।
ঘাট এলাকার সার্বিক নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা শিবালয় থানা ওসি মো. ফিরোজ কবির আজকের পত্রিকাকে বলেন, ঈদে ঘরমুখী মানুষের নিরাপদ যাত্রায় পুলিশের বিভিন্ন ইউনিট ঢাকা-আরিচা মহাসড়কসহ ফেরিঘাট এলাকায় দিনরাত কাজ করছেন। ঈদকে কেন্দ্র করে কয়েক স্তরের নিরাপত্তাসহ দুটি ঘাট এলাকাকে বাড়তি নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এ জন্য ঘাট এলাকা যানজটমুক্ত রাখা সম্ভব হচ্ছে। ঘাটে আসা যানবাহনগুলো ভোগান্তি ছাড়াই অল্প সময়ে ফেরি পার হচ্ছে।
রাজশাহী জেলা পুলিশ লাইনসের ব্যারাকের শৌচাগারে এক কনস্টেবলের ঝুলন্ত লাশ পাওয়া গেছে। মাসুদ রানা (৩৪) নামের ওই কনস্টেবল গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন বলে পুলিশ জানাচ্ছে। আজ রোববার সকালে ব্যারাকের শৌচাগারে তার ঝুলন্ত লাশ পাওয়া যায়। মাসুদ রানা রাজশাহীর বাগমারা থানার যোগীপাড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রে কর্মরত
৩০ মিনিট আগেরাজধানীর ওয়ারীর একটি বাসা থেকে মোহাম্মদ মুঈদ (৩২) ও স্ত্রী আইরিন আক্তার রত্না (৩৫) নামে এক দম্পতির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল শনিবার রাত ৯টার দিকে ওয়ারী থানার ওয়ার স্ট্রিটের জমজম টাওয়ারের পাঁচতলার একটি বাসা থেকে মরদেহ দুটি উদ্ধার করা হয়। পরে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে পাঠায় পুলিশ।
৩১ মিনিট আগেগত ১৮ ফেব্রুয়ারি বহিরাগত সন্ত্রাসী কর্তৃক শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা ও আহত করা, ভিসিসহ শিক্ষকদের লাঞ্ছিত ও প্রতিটি বিশৃঙ্খল ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের সুষ্ঠু বিচার নিশ্চিত না হলে শিক্ষকেরা পাঠদানে ফিরবেন না বলে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির জরুরি সাধারণ সভায় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
১ ঘণ্টা আগেঘটনাটি ঘটেছে নগরের বোয়ালিয়া থানা থেকে মাত্র প্রায় ৪০০ মিটার দূরে। মোটরসাইকেলে আসা দুই ছিনতাইকারী রিকশা থামিয়ে পরিকল্পিতভাবে এই ছিনতাই করে।
১ ঘণ্টা আগে