নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সাবেক মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী এবং সাবেক সংসদ সদস্য মো. আবদুর রহমান, গাজীপুরের সাবেক পুলিশ সুপার (এসপি) বর্তমানে ময়মনসিংহ রেঞ্জ ডিআইজি কার্যালয়ে কর্মরত কাজী শফিকুল আলমসহ ১০ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন পৃথকভাবে এই নির্দেশ দেন।
দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম জানান, দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পৃথক আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত পৃথক নির্দেশ দেন। পৃথকভাবে চারটি আবেদন করেন দুদকের কর্মকর্তারা।
দুদকের যেসব কর্মকর্তা অভিযুক্ত ব্যক্তিদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারির আবেদন করেছেন, তাঁরা হলেন উপপরিচালক মো. খায়রুল হক, সহকারী পরিচালক মো. সহিদুর রহমান ও উপসহকারী পরিচালক মো. মনজুরুল ইসলাম মিন্টু।
অন্য যাঁদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে, তাঁরা হলেন সাবেক মন্ত্রী আবদুর রহমানের স্ত্রী মির্জা নাহিদা হোসেন, সাবেক এসপি শফিকুলের স্ত্রী জিনিয়া ফারজানা, মেয়ে কাজী আরিয়া বিনতে শফিক ও কাজী আনুশা বিনতে শফিক, নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়ের সাবেক প্রতিমন্ত্রীর এপিএস আ ন ম আহমাদুল বাশার ও তাঁর স্ত্রী হাকিমুন নাহার, বাংলাদেশ দুগ্ধ উৎপাদনকারী সমবায় ইউনিয়ন লিমিটেডের সাবেক চেয়ারম্যান কাজী নাদির হোসেন লিপু এবং একই প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা শামসুল আরেফিন।
দুদকের আবেদনগুলোতে বলা হয়েছে, যাঁদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারির আবেদন করা হয়েছে, তাঁরা ক্ষমতার অপব্যবহার করে বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির আশ্রয় নিয়ে সরকারি অর্থ লুটপাট করে বিপুল অবৈধ সম্পদ অর্জন করেছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। এসব অভিযোগ দুদক পৃথকভাবে অনুসন্ধান করছে।
অনুসন্ধানকালে দুদক বিশ্বস্ত সূত্রে জানতে পেরেছে, অভিযুক্ত ব্যক্তিরা যেকোনো সময় বিদেশে পালিয়ে যেতে পারেন। তাঁরা পালিয়ে গেলে অনুসন্ধান কার্যক্রম ব্যাহত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে এবং অবৈধ সম্পদগুলো রাষ্ট্রের অনুকূলে বাজেয়াপ্ত করা সম্ভব হবে না। এমতাবস্থায় তাঁদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করা প্রয়োজন।
সাবেক মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী এবং সাবেক সংসদ সদস্য মো. আবদুর রহমান, গাজীপুরের সাবেক পুলিশ সুপার (এসপি) বর্তমানে ময়মনসিংহ রেঞ্জ ডিআইজি কার্যালয়ে কর্মরত কাজী শফিকুল আলমসহ ১০ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন পৃথকভাবে এই নির্দেশ দেন।
দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম জানান, দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পৃথক আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত পৃথক নির্দেশ দেন। পৃথকভাবে চারটি আবেদন করেন দুদকের কর্মকর্তারা।
দুদকের যেসব কর্মকর্তা অভিযুক্ত ব্যক্তিদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারির আবেদন করেছেন, তাঁরা হলেন উপপরিচালক মো. খায়রুল হক, সহকারী পরিচালক মো. সহিদুর রহমান ও উপসহকারী পরিচালক মো. মনজুরুল ইসলাম মিন্টু।
অন্য যাঁদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে, তাঁরা হলেন সাবেক মন্ত্রী আবদুর রহমানের স্ত্রী মির্জা নাহিদা হোসেন, সাবেক এসপি শফিকুলের স্ত্রী জিনিয়া ফারজানা, মেয়ে কাজী আরিয়া বিনতে শফিক ও কাজী আনুশা বিনতে শফিক, নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়ের সাবেক প্রতিমন্ত্রীর এপিএস আ ন ম আহমাদুল বাশার ও তাঁর স্ত্রী হাকিমুন নাহার, বাংলাদেশ দুগ্ধ উৎপাদনকারী সমবায় ইউনিয়ন লিমিটেডের সাবেক চেয়ারম্যান কাজী নাদির হোসেন লিপু এবং একই প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা শামসুল আরেফিন।
দুদকের আবেদনগুলোতে বলা হয়েছে, যাঁদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারির আবেদন করা হয়েছে, তাঁরা ক্ষমতার অপব্যবহার করে বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির আশ্রয় নিয়ে সরকারি অর্থ লুটপাট করে বিপুল অবৈধ সম্পদ অর্জন করেছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। এসব অভিযোগ দুদক পৃথকভাবে অনুসন্ধান করছে।
অনুসন্ধানকালে দুদক বিশ্বস্ত সূত্রে জানতে পেরেছে, অভিযুক্ত ব্যক্তিরা যেকোনো সময় বিদেশে পালিয়ে যেতে পারেন। তাঁরা পালিয়ে গেলে অনুসন্ধান কার্যক্রম ব্যাহত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে এবং অবৈধ সম্পদগুলো রাষ্ট্রের অনুকূলে বাজেয়াপ্ত করা সম্ভব হবে না। এমতাবস্থায় তাঁদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করা প্রয়োজন।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজসংলগ্ন নড়াই খাল যেন মশার কারখানায় পরিণত হয়েছে। খালটির স্থির পানিতে সারা বছরই চোখে পড়ে মশার লার্ভা। নিকটবর্তী জিরানি খালেরও একই দশা। এতে খাল দুটি হয়ে উঠছে ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া ও মশাবাহিত অন্যান্য রোগ বিস্তারের উৎস। মশার উৎপাতে অতিষ্ঠ এ দুটি খালসংলগ্ন বনশ্রী, আফতাবনগর ও নন্দীপাড়া
৪ ঘণ্টা আগেমৎস্য ও বন্য প্রাণীর প্রজনন, বংশ বৃদ্ধি ও বিচরণ কার্যক্রমের সুরক্ষার জন্য ১ জুন থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত টানা তিন মাস বনজীবীদের সুন্দরবনে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা চলছে। কিন্তু এই সময়ে থেমে নেই হরিণশিকারিরা। তাঁরা নানা কৌশলে বন থেকে হরিণ শিকার করে লোকালয়ে এনে মাংস বিক্রি করছেন চড়া দামে। চোরা শিকারিদের দৌরাত্ম
৫ ঘণ্টা আগেবগুড়ায় প্রতিবছর কমছে অর্থকরী ফসল পাট চাষ। গত চার বছরে জেলায় প্রায় সাড়ে ৩ হাজার হেক্টর জমিতে পাট চাষ কমেছে। কৃষকেরা বলছেন, খরচ বেশি আর দাম কম পাওয়ায় পাট চাষে তাঁদের আগ্রহ কমছে। অন্যদিকে কৃষি বিভাগ বলছে, উন্মুক্ত জলাশয় কমে যাওয়ার কারণে পাট জাগ দেওয়া প্রধান সমস্যা। যার কারণে পাট চাষ প্রতিবছর কমে
৫ ঘণ্টা আগেরাজধানী ঢাকায় বর্তমানে চলা প্রায় ২৫ হাজার সিএনজিচালিত অটোরিকশার মধ্যে অন্তত ৫ হাজার অবৈধ। বৈধ রেজিস্ট্রেশন, রুট পারমিটসহ দরকারি কাগজপত্র ছাড়াই এগুলো চলছে। ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষের (ডিটিসিএ) এক সাম্প্রতিক জরিপে এ তথ্য উঠে এসেছে। এই প্রেক্ষাপটে সম্প্রতি ডিটিসিএতে এক সভায় রাজধানীতে বৈধ সিএনজিচালি
৫ ঘণ্টা আগে