প্রতিনিধি
মধুখালী (ফরিদপুর): ফরিদপুরের মধুখালীতে মৃত্যুর ১৮ বছর পর বিদ্যুৎ বিল এসেছে মৃত ব্যক্তির নামে। বিগত ১৮ ও ১৪ বছরের পুরোনো দুটি বকেয়া বিদ্যুৎ বিল হাতে পেয়েছেন তাঁর ছেলেরা। মৃত ব্যক্তির নাম হাজি আব্দুর রাজ্জাক লস্কর। বাড়ি পৌর সদরের পর্ব গোন্দারদিয়া গ্রামে।
মধুখালী ওয়েস্ট জোন পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড থেকে পাওয়া দুটি বিলে দেখা যায়, মধুখালী উপজেলার গোন্দারদিয়া গ্রামের গ্রাহক মৃত হাজি আব্দুর রাজ্জাক লস্কর ডি-১ / ৬৪১২ নম্বর ইস্যুকৃত মিটার থেকে ব্যবহৃত ২০০৩ থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত ১৭ হাজার ৫৭০ টাকা বিদ্যুৎ বিল বকেয়া রয়েছে। অন্য একটি বিলে দেখা যায়, ২০০৭ সালে ৫ মাসে ১ হাজার ৭০৬ টাকা বকেয়া রয়েছে। সব মিলিয়ে তাঁর নামে মোট ১৯ হাজার ২৭৬ টাকা বকেয়া পাওয়া গেছে।
গ্রাহকের ছেলে মো. জাকিরুল ইসলাম লস্কর জানান, বিদ্যুৎ অফিসে গিয়ে একটি নতুন মিটার সংযোগ চাইলে তাঁকে বিল দুটি ধরিয়ে দেয়। কর্তৃপক্ষ জানায়, পুরোনো বকেয়া বিল পরিশোধ না করলে নতুন মিটার সংযোগ দেওয়া হবে না। ১৮ বছরের পুরোনো বিল তাঁর হাতে দিয়ে টাকা পরিশোধ করতে বলা হয়।
জাকির লস্কর আরও বলেন,‘ আমার বাবা মারা গেছেন ২০১০ সালে। বাবার নামে ইস্যুকৃত বিল এত দিন পরে কেন দেওয়া হলো, এত দিন কেন ওয়ারিশগণ জানতে পেলাম না, যেখানে ২ মাস বিল প্রদান না করলে বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয়, সেখানে এত বছর বাকি থাকে কীভাবে? এর দায়ভার কে গ্রহণ করবে? এ জন্য আমার একটি নতুন বিদ্যুৎ–সংযোগ লাগবে, সেটিও দিচ্ছে না, সংযোগ না পেয়ে আমার ক্ষতি হয়ে যাচ্ছে।’
এ ব্যাপারে মধুখালীর আবাসিক প্রকৌশলী অশোক কুমার দাস বলেন, মিটারটি মৃত আব্দুর রাজ্জাক লস্করের নামে থাকলেও মিটারটি একটি মাদ্রাসা ও এতিমখানায় ব্যবহার হতো। পুরোনো এই বকেয়া বিদ্যুৎ বিলের ব্যাপারে গ্রাহকের ছেলেদেরকে এরই মধ্যে লিখিত ও মৌখিকভাবে জানানো হয়েছে এবং তাঁরা বিলটি পরিশোধ করার আশ্বাস দিয়েছে। পরিশোধ না করলে নিয়মমাফিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মধুখালী (ফরিদপুর): ফরিদপুরের মধুখালীতে মৃত্যুর ১৮ বছর পর বিদ্যুৎ বিল এসেছে মৃত ব্যক্তির নামে। বিগত ১৮ ও ১৪ বছরের পুরোনো দুটি বকেয়া বিদ্যুৎ বিল হাতে পেয়েছেন তাঁর ছেলেরা। মৃত ব্যক্তির নাম হাজি আব্দুর রাজ্জাক লস্কর। বাড়ি পৌর সদরের পর্ব গোন্দারদিয়া গ্রামে।
মধুখালী ওয়েস্ট জোন পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড থেকে পাওয়া দুটি বিলে দেখা যায়, মধুখালী উপজেলার গোন্দারদিয়া গ্রামের গ্রাহক মৃত হাজি আব্দুর রাজ্জাক লস্কর ডি-১ / ৬৪১২ নম্বর ইস্যুকৃত মিটার থেকে ব্যবহৃত ২০০৩ থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত ১৭ হাজার ৫৭০ টাকা বিদ্যুৎ বিল বকেয়া রয়েছে। অন্য একটি বিলে দেখা যায়, ২০০৭ সালে ৫ মাসে ১ হাজার ৭০৬ টাকা বকেয়া রয়েছে। সব মিলিয়ে তাঁর নামে মোট ১৯ হাজার ২৭৬ টাকা বকেয়া পাওয়া গেছে।
গ্রাহকের ছেলে মো. জাকিরুল ইসলাম লস্কর জানান, বিদ্যুৎ অফিসে গিয়ে একটি নতুন মিটার সংযোগ চাইলে তাঁকে বিল দুটি ধরিয়ে দেয়। কর্তৃপক্ষ জানায়, পুরোনো বকেয়া বিল পরিশোধ না করলে নতুন মিটার সংযোগ দেওয়া হবে না। ১৮ বছরের পুরোনো বিল তাঁর হাতে দিয়ে টাকা পরিশোধ করতে বলা হয়।
জাকির লস্কর আরও বলেন,‘ আমার বাবা মারা গেছেন ২০১০ সালে। বাবার নামে ইস্যুকৃত বিল এত দিন পরে কেন দেওয়া হলো, এত দিন কেন ওয়ারিশগণ জানতে পেলাম না, যেখানে ২ মাস বিল প্রদান না করলে বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয়, সেখানে এত বছর বাকি থাকে কীভাবে? এর দায়ভার কে গ্রহণ করবে? এ জন্য আমার একটি নতুন বিদ্যুৎ–সংযোগ লাগবে, সেটিও দিচ্ছে না, সংযোগ না পেয়ে আমার ক্ষতি হয়ে যাচ্ছে।’
এ ব্যাপারে মধুখালীর আবাসিক প্রকৌশলী অশোক কুমার দাস বলেন, মিটারটি মৃত আব্দুর রাজ্জাক লস্করের নামে থাকলেও মিটারটি একটি মাদ্রাসা ও এতিমখানায় ব্যবহার হতো। পুরোনো এই বকেয়া বিদ্যুৎ বিলের ব্যাপারে গ্রাহকের ছেলেদেরকে এরই মধ্যে লিখিত ও মৌখিকভাবে জানানো হয়েছে এবং তাঁরা বিলটি পরিশোধ করার আশ্বাস দিয়েছে। পরিশোধ না করলে নিয়মমাফিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঘন কুয়াশার কারণে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত ১২টা থেকে এই পথে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়। আজ শনিবার সকাল ৯টায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ফেরি চলাচল বন্ধ ছিল।
১ ঘণ্টা আগেমাদারীপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে পাঁচজন আহত হয়েছেন। এ সময় বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার রাস্তি ইউনিয়নের পূর্ব রাস্তি এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৮ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৯ ঘণ্টা আগে