বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
৩১ জানুয়ারির মধ্যে মহার্ঘ ভাতা ঘোষণা না করলে কঠোর আন্দোলনে যাওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছে সরকারি কর্মচারীদের দুটি সংগঠন। আজ শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ১১-২০ গ্রেড সরকারি চাকরিজীবী ফোরাম ও বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী উন্নয়ন পরিষদ এই হুঁশিয়ারি দেয়।
সংগঠনটির নেতাদের উদ্ধৃত করে ১১-২০ গ্রেড সরকারি চাকরিজীবী ফোরামের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আমরা পত্রিকার মাধ্যমে জানতে পারলাম, এখন মহার্ঘ ভাতা দেওয়া হবে না। যদি এ ধরনের কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়, তাহলে কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে। প্রয়োজনে সারা দেশে কর্মবিরতির মতো কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।
নবম পে-স্কেল দেওয়ার জন্য অবিলম্বে পে-কমিশন গঠন এবং যাঁদের বেতন স্কেলের শেষ ধাপে আটকে গেছে, সমাবেশ থেকে তাঁদের বার্ষিক বেতন বৃদ্ধি চলমান রাখার ব্যবস্থা করার দাবি জানানো হয়।
৩১ জানুয়ারির মধ্যে মহার্ঘ ভাতার ঘোষণা না দিলে ৭ ফেব্রুয়ারি কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে কর্মচারী মহাসমাবেশ করে কর্মসূচি ঘোষণা দেওয়া হবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
১১-২০ গ্রেড সরকারি চাকরিজীবী ফোরামের সভাপতি লুৎফর রহমানের সভাপতিত্বে সমাবেশে সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদক মো. মাহমুদুল হাসান, উন্নয়ন পরিষদের সভাপতি জিয়াউল হক ও সহসভাপতি আশফাকুল আশেকীন বক্তব্য দেন।
৩১ জানুয়ারির মধ্যে মহার্ঘ ভাতা ঘোষণা না করলে কঠোর আন্দোলনে যাওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছে সরকারি কর্মচারীদের দুটি সংগঠন। আজ শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ১১-২০ গ্রেড সরকারি চাকরিজীবী ফোরাম ও বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী উন্নয়ন পরিষদ এই হুঁশিয়ারি দেয়।
সংগঠনটির নেতাদের উদ্ধৃত করে ১১-২০ গ্রেড সরকারি চাকরিজীবী ফোরামের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আমরা পত্রিকার মাধ্যমে জানতে পারলাম, এখন মহার্ঘ ভাতা দেওয়া হবে না। যদি এ ধরনের কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়, তাহলে কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে। প্রয়োজনে সারা দেশে কর্মবিরতির মতো কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।
নবম পে-স্কেল দেওয়ার জন্য অবিলম্বে পে-কমিশন গঠন এবং যাঁদের বেতন স্কেলের শেষ ধাপে আটকে গেছে, সমাবেশ থেকে তাঁদের বার্ষিক বেতন বৃদ্ধি চলমান রাখার ব্যবস্থা করার দাবি জানানো হয়।
৩১ জানুয়ারির মধ্যে মহার্ঘ ভাতার ঘোষণা না দিলে ৭ ফেব্রুয়ারি কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে কর্মচারী মহাসমাবেশ করে কর্মসূচি ঘোষণা দেওয়া হবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
১১-২০ গ্রেড সরকারি চাকরিজীবী ফোরামের সভাপতি লুৎফর রহমানের সভাপতিত্বে সমাবেশে সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদক মো. মাহমুদুল হাসান, উন্নয়ন পরিষদের সভাপতি জিয়াউল হক ও সহসভাপতি আশফাকুল আশেকীন বক্তব্য দেন।
ঈদের দিন বিকেলে খেলতে ছিল হামজা। এ সময় পরিবারের সদস্যদের অগোচরে বাড়ির পাশে পুকুরে পড়ে যায় শিশুটি। অনেক খোঁজাখুঁজি করে একপর্যায়ে তাকে পুকুর পানিতে ভাসতে দেখেন স্বজনেরা। পরে দ্রুত উদ্ধার করে মাদারীপুর ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন।
৪ মিনিট আগেআসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
১ ঘণ্টা আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
২ ঘণ্টা আগে