নগরকান্দা (ফরিদপুর) প্রতিনিধি
ফরিদপুরে রাশেদা বেগম রুশি (৩০) নামে এক গৃহবধূকে ধর্ষণ ও হত্যার দায়ে স্বামী ও তাঁর সহযোগীকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। এ ছাড়া তাঁদের ১ লাখ টাকা অর্থদণ্ডও এবং অপর ৫ আসামিকে খালাস দেওয়া হয়।
আজ বুধবার দুপুর দেড়টায় জেলার নারী ও শিশু নির্যাতন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. হাফিজুর রহমান এ আদেশ দেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি হলেন—ফরিদপুর সদরপুর উপজেলা ডেউখালি গ্রামের আব্দুল বারেক মোল্যা ছেলে জাহাঙ্গীর মোল্যা (৩৮) এবং একই গ্রামের রহিম মাতুব্বরের ছেলে চুন্ন মাতুব্বর (৩৯)। আদালতের রায়ের সময় তাঁরা পলাতক ছিলেন।
নারী ও শিশু নির্যাতন ট্রাইব্যুনালের সরকারি কৌশলী স্বপন কুমার পাল রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ফরিদপুর সদরপুর উপজেলার ডেউখালী গ্রামের দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি মো. জাহাঙ্গীর মোল্যা ২০০০ সালের ১৫ মে চরব্রাক্ষ্মণদী গ্রামের মৃত মুন্সি হারুন অর রশীদের মেয়ে রাশেদা বেগম রুশিকে বিয়ে করেন। পরবর্তীতে প্রথম স্ত্রীর অনুমতি ছাড়া আরও একটি বিয়ে করেন। যৌতুকের দাবিতে বিভিন্ন সময় নির্যাতন ও হুমকি-ধমকি দিতে থাকেন।
২০১২ স্বামী জাহাঙ্গীর পরিকল্পনা করে তাঁর সহযোগী চুন্নকে দিয়ে স্ত্রী রুশিকে ধর্ষণ ও গলায় ফাঁস দিয়ে হত্যা করেন। পরবর্তীতে সেটিকে আত্মহত্যা বলে প্রচার করেন। এই ঘটনায় ওই গৃহবধূর ভাই দেলোয়ার হোসেন বাদী হয়ে ৭ জনের নাম উল্লেখ করে থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলায় ধর্ষণের কথা উল্লেখ না থাকলেও পরবর্তীতে তদন্তে বিষয়টি উঠে আসে। মামলার তদন্ত ও দীর্ঘ শুনানি শেষে বুধবার আদালত রায়ে দুজনের মৃত্যুদণ্ডে আদেশ দেন আদালত। এতে পাঁচজনের অপরাধ প্রমাণিত না হওয়ায় তাঁদের খালাস দেওয়া হয়।
ফরিদপুরে রাশেদা বেগম রুশি (৩০) নামে এক গৃহবধূকে ধর্ষণ ও হত্যার দায়ে স্বামী ও তাঁর সহযোগীকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। এ ছাড়া তাঁদের ১ লাখ টাকা অর্থদণ্ডও এবং অপর ৫ আসামিকে খালাস দেওয়া হয়।
আজ বুধবার দুপুর দেড়টায় জেলার নারী ও শিশু নির্যাতন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. হাফিজুর রহমান এ আদেশ দেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি হলেন—ফরিদপুর সদরপুর উপজেলা ডেউখালি গ্রামের আব্দুল বারেক মোল্যা ছেলে জাহাঙ্গীর মোল্যা (৩৮) এবং একই গ্রামের রহিম মাতুব্বরের ছেলে চুন্ন মাতুব্বর (৩৯)। আদালতের রায়ের সময় তাঁরা পলাতক ছিলেন।
নারী ও শিশু নির্যাতন ট্রাইব্যুনালের সরকারি কৌশলী স্বপন কুমার পাল রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ফরিদপুর সদরপুর উপজেলার ডেউখালী গ্রামের দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি মো. জাহাঙ্গীর মোল্যা ২০০০ সালের ১৫ মে চরব্রাক্ষ্মণদী গ্রামের মৃত মুন্সি হারুন অর রশীদের মেয়ে রাশেদা বেগম রুশিকে বিয়ে করেন। পরবর্তীতে প্রথম স্ত্রীর অনুমতি ছাড়া আরও একটি বিয়ে করেন। যৌতুকের দাবিতে বিভিন্ন সময় নির্যাতন ও হুমকি-ধমকি দিতে থাকেন।
২০১২ স্বামী জাহাঙ্গীর পরিকল্পনা করে তাঁর সহযোগী চুন্নকে দিয়ে স্ত্রী রুশিকে ধর্ষণ ও গলায় ফাঁস দিয়ে হত্যা করেন। পরবর্তীতে সেটিকে আত্মহত্যা বলে প্রচার করেন। এই ঘটনায় ওই গৃহবধূর ভাই দেলোয়ার হোসেন বাদী হয়ে ৭ জনের নাম উল্লেখ করে থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলায় ধর্ষণের কথা উল্লেখ না থাকলেও পরবর্তীতে তদন্তে বিষয়টি উঠে আসে। মামলার তদন্ত ও দীর্ঘ শুনানি শেষে বুধবার আদালত রায়ে দুজনের মৃত্যুদণ্ডে আদেশ দেন আদালত। এতে পাঁচজনের অপরাধ প্রমাণিত না হওয়ায় তাঁদের খালাস দেওয়া হয়।
খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুয়েট) চলমান সংকট নিরসনে শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা আলোচনায় বসেছেন। আজ সোমবার দুপুরে এই আলোচনা শুরু হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রকল্যাণ পরিচালক মো. আব্দুল্লাহ ইলিয়াছ আক্তার এর আগে আমরণ অনশনের আগে শিক্ষার্থীদের বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনায় বসে সমস্যা...
৪ মিনিট আগেগুলশান সোসাইটিতে ব্যাটারিচালিত রিকশা প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দেওয়ায় বনানী ১১ নম্বর রোডে বিক্ষোভে নামেন রিকশাচালকেরা। ছবি তুলতে গেলে কয়েকজনকে মারধর করা হয়। পরে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ ও সেনাবাহিনী মোতায়েন করা হয়।
১৫ মিনিট আগে৬ দফা দাবিতে নতুন কর্মসূচির অংশ হিসেবে রাজশাহী পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের প্রশাসনিক ভবনে তালা ঝুলিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। আজ সোমবার ইনস্টিটিউটের প্রধান ফটকসহ ছয়টি দপ্তরে তালা দেন তাঁরা।
১৬ মিনিট আগেকুমিল্লায় বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার মামলায় আসামি ছয় আইনজীবীর জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। পরে তাঁদের মধ্যে চারজনকে কারাগারে নিয়ে যাওয়ার সময় আদালত প্রাঙ্গণে ডিম ছুড়ে মারা হয়। আজ সোমবার মামলার আসামি ২৪ আইনজীবী জামিন শুনানিতে উপস্থিত ছিলেন।
৩৪ মিনিট আগে