নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পিপলস লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্স কোম্পানির ৬ হাজার আমানতকারী তাঁদের আমানতকৃত অর্থ ফেরতের দাবি জানিয়েছেন। পাশাপাশি দেশের জনগণের অর্থের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হওয়ায় বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবিরের পদত্যাগের দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
আজ রোববার জাতীয় প্রেসক্লাবে পিপলস লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্স কোম্পানির আমানতকারীরা এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানান। সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন পিপলস লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্স কোম্পানিতে আমানতকারীদের কাউন্সিলের প্রধান সমন্বয়কারী ও আহ্বায়ক মো. আতিকুর রহমান আতিক।
লিখিত বক্তব্যে আতিকুর রহমান বলেন, ‘পিপলস লিজিং অ্যান্ড ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস লিমিটেড কোম্পানি বাংলাদেশ ব্যাংকের লাইসেন্সধারী একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠান। আমরা প্রায় ৬ হাজার ব্যক্তি ও ক্ষুদ্র আমানতকারী সরল বিশ্বাসে আমাদের সঞ্চিত ও কষ্টার্জিত অর্থ আমানত হিসাবে জমা রেখেছিলাম। বাংলাদেশ সরকারের ১৯৯৩ সালের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের অরডিন্যান্স ও নীতিমালা অনুযায়ী উক্ত প্রতিষ্ঠানের সঠিক নজরদারি ও তদারকির দায়িত্ব বাংলাদেশ ব্যাংকের। কিন্তু বিগত প্রায় ৫ বছর যাবৎ আমরা পিপলস লিজিং কোম্পানি থেকে আমরা ব্যক্তি ও ক্ষুদ্র আমানতকারীরা আমাদের সঞ্চিত ও কষ্টার্জিত অর্থ ফেরত পাচ্ছি না। ফলে আমরা চরম অসহায় ও দুশ্চিন্তায় দিনযাপন করছি।’
আতিকুর রহমান আরও বলেন, ‘আমাদের নিরীহ আমানতকারীদের পিপলস লিজিং কোম্পানিতে আমানতের অর্থ দুর্নীতিবাজ, লুটেরা পি. কে হালদারসহ বিভিন্ন লুটেরা গং হাজার হাজার কোটি টাকা লুট করে বিদেশে পালিয়ে যায়। অন্যদিকে আমাদের হাজারো আমানতকারী আর তাদের লক্ষাধিক পরিবারের সদস্যরা এক অনিশ্চিত জীবনযাপন করছে। এই টাকা থেকে অনেক অবসরপ্রাপ্ত বয়স্ক মানুষের সংসারের ব্যয় নির্বাহ হতো, ছেলেমেয়েদের লেখাপড়া চলত, চিকিৎসা ব্যয় হতো। আজ তা সব বন্ধ।’
এ সময় তিনি টাকা ফেরত পেতে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করেন। পাশাপাশি টাকা পাচারের সঙ্গে জড়িত পি কে হালদার ও এর সঙ্গে জড়িতদের শাস্তির আওতায় আনার দাবি জানান।
টাকা পাচারের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংককে দায়ী করে আতিকুর রহমান বলেন, ‘দেশের জনগণের অর্থের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হওয়ায় বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের পদত্যাগ দাবি করছি। দীর্ঘ ৫ বছর ধরে আমরা আমাদের টাকা পাচ্ছি না। আমাদের টাকা ফেরতের ব্যবস্থা করুন। পি কে হালদারকে শাস্তির আওতায় এনে উদাহরণ সৃষ্টি করা হোক, যাতে আর কেউ মানুষের টাকা নিয়ে পালিয়ে না যায়। পাশাপাশি পি কে হালদারের মতো যারা নিরীহ মানুষের টাকা নিয়ে বাংলাদেশে রয়েছে, তাদের পাসপোর্ট সিজ করা হোক, যাতে তারা দেশের বাইরে না যেতে পারে। পি কে হালদারকে ধরে তাঁর কাছে টাকা নিয়ে আমাদের দেবে, এটা কোনো যুক্তি নয়। আমাদের টাকা এখনই ফেরত দিন।’
সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনের যুগ্ম-সমন্বয়ক সামিয়া বিনতে মাসুম বলেন, ‘আমরা পি কে হালদারের কাছে টাকা রাখিনি। আমরা বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে টাকা রেখেছি। সেই টাকা উধাও হয় কীভাবে? বাংলাদেশ ব্যাংক কি দেখেনি? বাংলাদেশ ব্যাংক এটার জন্য দায়ী। বাংলাদেশ এই দায় এড়াতে পারে না। বাংলাদেশ ব্যাংক ঠিকমতো দায়িত্ব নিয়ে তার দায়িত্ব এড়াতে পারে না। আজ এটা হয়েছে, কাল অন্যটা হবে।’
সংবাদ সম্মেলনের পর প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন করে আমানতকারীরা। সেখানে প্রায় ৫ শতাধিক আমানতকারী অংশগ্রহণ করেন।
পিপলস লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্স কোম্পানির ৬ হাজার আমানতকারী তাঁদের আমানতকৃত অর্থ ফেরতের দাবি জানিয়েছেন। পাশাপাশি দেশের জনগণের অর্থের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হওয়ায় বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবিরের পদত্যাগের দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
আজ রোববার জাতীয় প্রেসক্লাবে পিপলস লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্স কোম্পানির আমানতকারীরা এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানান। সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন পিপলস লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্স কোম্পানিতে আমানতকারীদের কাউন্সিলের প্রধান সমন্বয়কারী ও আহ্বায়ক মো. আতিকুর রহমান আতিক।
লিখিত বক্তব্যে আতিকুর রহমান বলেন, ‘পিপলস লিজিং অ্যান্ড ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস লিমিটেড কোম্পানি বাংলাদেশ ব্যাংকের লাইসেন্সধারী একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠান। আমরা প্রায় ৬ হাজার ব্যক্তি ও ক্ষুদ্র আমানতকারী সরল বিশ্বাসে আমাদের সঞ্চিত ও কষ্টার্জিত অর্থ আমানত হিসাবে জমা রেখেছিলাম। বাংলাদেশ সরকারের ১৯৯৩ সালের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের অরডিন্যান্স ও নীতিমালা অনুযায়ী উক্ত প্রতিষ্ঠানের সঠিক নজরদারি ও তদারকির দায়িত্ব বাংলাদেশ ব্যাংকের। কিন্তু বিগত প্রায় ৫ বছর যাবৎ আমরা পিপলস লিজিং কোম্পানি থেকে আমরা ব্যক্তি ও ক্ষুদ্র আমানতকারীরা আমাদের সঞ্চিত ও কষ্টার্জিত অর্থ ফেরত পাচ্ছি না। ফলে আমরা চরম অসহায় ও দুশ্চিন্তায় দিনযাপন করছি।’
আতিকুর রহমান আরও বলেন, ‘আমাদের নিরীহ আমানতকারীদের পিপলস লিজিং কোম্পানিতে আমানতের অর্থ দুর্নীতিবাজ, লুটেরা পি. কে হালদারসহ বিভিন্ন লুটেরা গং হাজার হাজার কোটি টাকা লুট করে বিদেশে পালিয়ে যায়। অন্যদিকে আমাদের হাজারো আমানতকারী আর তাদের লক্ষাধিক পরিবারের সদস্যরা এক অনিশ্চিত জীবনযাপন করছে। এই টাকা থেকে অনেক অবসরপ্রাপ্ত বয়স্ক মানুষের সংসারের ব্যয় নির্বাহ হতো, ছেলেমেয়েদের লেখাপড়া চলত, চিকিৎসা ব্যয় হতো। আজ তা সব বন্ধ।’
এ সময় তিনি টাকা ফেরত পেতে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করেন। পাশাপাশি টাকা পাচারের সঙ্গে জড়িত পি কে হালদার ও এর সঙ্গে জড়িতদের শাস্তির আওতায় আনার দাবি জানান।
টাকা পাচারের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংককে দায়ী করে আতিকুর রহমান বলেন, ‘দেশের জনগণের অর্থের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হওয়ায় বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের পদত্যাগ দাবি করছি। দীর্ঘ ৫ বছর ধরে আমরা আমাদের টাকা পাচ্ছি না। আমাদের টাকা ফেরতের ব্যবস্থা করুন। পি কে হালদারকে শাস্তির আওতায় এনে উদাহরণ সৃষ্টি করা হোক, যাতে আর কেউ মানুষের টাকা নিয়ে পালিয়ে না যায়। পাশাপাশি পি কে হালদারের মতো যারা নিরীহ মানুষের টাকা নিয়ে বাংলাদেশে রয়েছে, তাদের পাসপোর্ট সিজ করা হোক, যাতে তারা দেশের বাইরে না যেতে পারে। পি কে হালদারকে ধরে তাঁর কাছে টাকা নিয়ে আমাদের দেবে, এটা কোনো যুক্তি নয়। আমাদের টাকা এখনই ফেরত দিন।’
সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনের যুগ্ম-সমন্বয়ক সামিয়া বিনতে মাসুম বলেন, ‘আমরা পি কে হালদারের কাছে টাকা রাখিনি। আমরা বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে টাকা রেখেছি। সেই টাকা উধাও হয় কীভাবে? বাংলাদেশ ব্যাংক কি দেখেনি? বাংলাদেশ ব্যাংক এটার জন্য দায়ী। বাংলাদেশ এই দায় এড়াতে পারে না। বাংলাদেশ ব্যাংক ঠিকমতো দায়িত্ব নিয়ে তার দায়িত্ব এড়াতে পারে না। আজ এটা হয়েছে, কাল অন্যটা হবে।’
সংবাদ সম্মেলনের পর প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন করে আমানতকারীরা। সেখানে প্রায় ৫ শতাধিক আমানতকারী অংশগ্রহণ করেন।
রিয়েল এস্টেট কোম্পানির নামে জমি ও ফ্ল্যাটে বিনিয়োগে মুনাফা দেওয়ার কথা বলে, কখনো বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি দেওয়ার নামে হাতিয়ে নেওয়া হয়েছে টাকা। এ জন্য রাজধানী ঢাকা, সাভার, ময়মনসিংহ ও রংপুরে খোলা হয়েছিল কার্যালয়। বিনিয়োগকারীদের অভিযোগ, এখন তাদের আর পাওয়া যাচ্ছে না। চক্রটি হাতিয়ে নিয়েছে কোটি কোটি টাকা
৩ ঘণ্টা আগেযশোরের মনিরামপুরে সরকারি অর্থ বরাদ্দের টাকায় মুক্তেশ্বরী নদী খুঁড়ে বালু তুলে মুক্তেশ্বরী ডিগ্রি কলেজের মাঠ ভরাটের অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ উঠেছে, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নিশাত তামান্নার তত্ত্বাবধানেই চলছে এ কাজ। তবে অভিযোগ অস্বীকার করে ইউএনও বলেছেন, নদী থেকে নয়, বালু কিনে এনে মাঠ ভরাট করা
৩ ঘণ্টা আগেমানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলার কেন্দ্রীয় ঈদগাহ মাঠ। বিভিন্ন আকার ও ডিজাইনের নৌকা সাজানো সেখানে। এটি আসলে নৌকার হাট। নির্দিষ্ট জায়গা ছাড়িয়ে হাটসংলগ্ন ডি এন পাইলট উচ্চবিদ্যালয়ের মাঠেও বেচাকেনা হচ্ছে।
৩ ঘণ্টা আগে‘ওর বাবার চোখের সামনেই বিমানটা ভাইঙ্গা পড়ছে। নিচতলায় তখন শুধু আগুন। দোতলায় ধোঁয়া। দরজা বন্ধ। আর্মির সাথে মিল্লা দোতলার পিছনের গ্রিল ভাইঙ্গা উনি মেয়েটারে বাইর করছেন।’ বলছিলেন রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রী সামিয়া আহমেদের মা শিউলি আক্তার।
৪ ঘণ্টা আগে