নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে বীর শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. মশিউর রহমান। আজ মঙ্গলবার সকালে মিরপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণের মাধ্যমে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন উপাচার্য।
এ সময় তাঁর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার প্রফেসর আবদুস সালাম হাওলাদার, স্নাতকোত্তর শিক্ষা প্রশিক্ষণ ও গবেষণা কেন্দ্রের ডিন প্রফেসর ড. মো. আনোয়ার হোসেন, স্নাতকপূর্ব শিক্ষাবিষয়ক স্কুলের ডিন প্রফেসর ড. মো. নাসির উদ্দিন, কারিকুলাম উন্নয়ন ও মূল্যায়ন কেন্দ্রের ডিন প্রফেসর ড. মোহাম্মদ বিন কাশেম, রেজিস্ট্রার মোল্লা মাহফুজ আল-হোসেন, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক বদরুজ্জামানসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন দপ্তরের বিভাগীয় প্রধানগণ, শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ।
মিরপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে রায়েরবাজারে বধ্যভূমি স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন উপাচার্য।
এদিকে ১৪ ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবীদের স্মরণে ‘রক্তঋণ’ শীর্ষক এক ব্যতিক্রমী স্মরণসভার আয়োজন করে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অঙ্গীভূত ‘বঙ্গবন্ধু মুক্তিযুদ্ধ বাংলাদেশ গবেষণা ইনস্টিটিউট’। ১৩ ডিসেম্বর রাত ১০টা থেকে ১২টা ১ মিনিট পর্যন্ত ধানমন্ডিতে ইনস্টিটিউটের কার্যালয়ে এ স্মরণসভা হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. মশিউর রহমান।
সভাপতির বক্তব্যে উপাচার্য বলেন, ‘এক আলোকচ্ছটা নিয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশ জাতিরাষ্ট্র সৃষ্টির লক্ষ্যে ছুটেছেন জীবনজুড়ে। তাঁর এই দুর্বার পথচলায় যে আপসহীন গতি ছিল, যে কঠিন-কঠোর দেশপ্রেম ছিল-বাংলাদেশ তার অনন্য সৃষ্টি। তিনি একজন মহানায়ক, যিনি আমাদের পথচলায় মানবতাবাদী এক দর্শন রেখে গেছেন। ১৯৭১, এই জাতি রাষ্ট্র সৃষ্টির মাহেন্দ্রক্ষণে তিনি সাড়ে ৭ কোটি বাঙালিকে ঐক্যবদ্ধ করলেন। সেই ঐক্যগাথা ছিল অরগানিক সলিডারিটি। সেই সলিডারিটির মধ্যে সব ধর্ম-বর্ণ-জাতিরাষ্ট্রের মানুষকে ঐক্যবদ্ধ করার সম্মোহনী শক্তি গেঁথেছেন নিজের মধ্যে। পাকিস্তান ব্যবস্থার বিরুদ্ধে বঙ্গবন্ধুর যে স্পষ্ট উচ্চারণ ৭ মার্চের ভাষণে সেটি নির্ধারণ করে দেয় জাতিরাষ্ট্র সৃষ্টির শুভক্ষণকে।’
সভায় কবিতা আবৃত্তি করে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের স্মৃতি স্মরণ করেন সরকারি কর্মকমিশনের (পিএসসি) চেয়ারম্যান মো. সোহরাব হোসাইন। সভায় শহীদ বুদ্ধিজীবী পরিবারের সন্তানেরা তাঁদের বাবার স্মৃতিচারণা করেন। শহীদ মুনীর চৌধুরীর সন্তান আসিফ মুনীর, জাতীয় সংসদ সদস্য আরমা দত্ত আবেগঘন বক্তব্য দেন। এ সময় সভাজুড়ে নীরবতা নেমে আসে। স্মৃতিচারণা শেষে ১২টা ১ মিনিটে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের স্মরণে আগত অতিথিদের নিয়ে মোমবাতি প্রজ্বালন করেন উপাচার্য।
‘রক্তঋণ’ শীর্ষক সভায় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, সাংসদ পঙ্কজ দেবনাথ, পিএসসির সদস্য হামিদুল হক খান, আবৃত্তিকার শিমুল মুস্তাফা, খুলনা ব্রজলাল কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক শরীফ আতিকুজ্জামান, সরকারি সংগীত কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক কৃষ্টি হেফাজ, ব্যারিস্টার তানজিমুল আলম, মাহমুদ সালাউদ্দিন চৌধুরী, বিবার্তার সম্পাদক বানী ইয়াসমিন হাসি, জাগরণ টিভির প্রধান সম্পাদক এফএম শাহীনসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন পর্যায়ের শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত কলেজের অধ্যক্ষ ও শিক্ষকেরা।
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে বীর শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. মশিউর রহমান। আজ মঙ্গলবার সকালে মিরপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণের মাধ্যমে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন উপাচার্য।
এ সময় তাঁর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার প্রফেসর আবদুস সালাম হাওলাদার, স্নাতকোত্তর শিক্ষা প্রশিক্ষণ ও গবেষণা কেন্দ্রের ডিন প্রফেসর ড. মো. আনোয়ার হোসেন, স্নাতকপূর্ব শিক্ষাবিষয়ক স্কুলের ডিন প্রফেসর ড. মো. নাসির উদ্দিন, কারিকুলাম উন্নয়ন ও মূল্যায়ন কেন্দ্রের ডিন প্রফেসর ড. মোহাম্মদ বিন কাশেম, রেজিস্ট্রার মোল্লা মাহফুজ আল-হোসেন, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক বদরুজ্জামানসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন দপ্তরের বিভাগীয় প্রধানগণ, শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ।
মিরপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে রায়েরবাজারে বধ্যভূমি স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন উপাচার্য।
এদিকে ১৪ ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবীদের স্মরণে ‘রক্তঋণ’ শীর্ষক এক ব্যতিক্রমী স্মরণসভার আয়োজন করে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অঙ্গীভূত ‘বঙ্গবন্ধু মুক্তিযুদ্ধ বাংলাদেশ গবেষণা ইনস্টিটিউট’। ১৩ ডিসেম্বর রাত ১০টা থেকে ১২টা ১ মিনিট পর্যন্ত ধানমন্ডিতে ইনস্টিটিউটের কার্যালয়ে এ স্মরণসভা হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. মশিউর রহমান।
সভাপতির বক্তব্যে উপাচার্য বলেন, ‘এক আলোকচ্ছটা নিয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশ জাতিরাষ্ট্র সৃষ্টির লক্ষ্যে ছুটেছেন জীবনজুড়ে। তাঁর এই দুর্বার পথচলায় যে আপসহীন গতি ছিল, যে কঠিন-কঠোর দেশপ্রেম ছিল-বাংলাদেশ তার অনন্য সৃষ্টি। তিনি একজন মহানায়ক, যিনি আমাদের পথচলায় মানবতাবাদী এক দর্শন রেখে গেছেন। ১৯৭১, এই জাতি রাষ্ট্র সৃষ্টির মাহেন্দ্রক্ষণে তিনি সাড়ে ৭ কোটি বাঙালিকে ঐক্যবদ্ধ করলেন। সেই ঐক্যগাথা ছিল অরগানিক সলিডারিটি। সেই সলিডারিটির মধ্যে সব ধর্ম-বর্ণ-জাতিরাষ্ট্রের মানুষকে ঐক্যবদ্ধ করার সম্মোহনী শক্তি গেঁথেছেন নিজের মধ্যে। পাকিস্তান ব্যবস্থার বিরুদ্ধে বঙ্গবন্ধুর যে স্পষ্ট উচ্চারণ ৭ মার্চের ভাষণে সেটি নির্ধারণ করে দেয় জাতিরাষ্ট্র সৃষ্টির শুভক্ষণকে।’
সভায় কবিতা আবৃত্তি করে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের স্মৃতি স্মরণ করেন সরকারি কর্মকমিশনের (পিএসসি) চেয়ারম্যান মো. সোহরাব হোসাইন। সভায় শহীদ বুদ্ধিজীবী পরিবারের সন্তানেরা তাঁদের বাবার স্মৃতিচারণা করেন। শহীদ মুনীর চৌধুরীর সন্তান আসিফ মুনীর, জাতীয় সংসদ সদস্য আরমা দত্ত আবেগঘন বক্তব্য দেন। এ সময় সভাজুড়ে নীরবতা নেমে আসে। স্মৃতিচারণা শেষে ১২টা ১ মিনিটে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের স্মরণে আগত অতিথিদের নিয়ে মোমবাতি প্রজ্বালন করেন উপাচার্য।
‘রক্তঋণ’ শীর্ষক সভায় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, সাংসদ পঙ্কজ দেবনাথ, পিএসসির সদস্য হামিদুল হক খান, আবৃত্তিকার শিমুল মুস্তাফা, খুলনা ব্রজলাল কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক শরীফ আতিকুজ্জামান, সরকারি সংগীত কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক কৃষ্টি হেফাজ, ব্যারিস্টার তানজিমুল আলম, মাহমুদ সালাউদ্দিন চৌধুরী, বিবার্তার সম্পাদক বানী ইয়াসমিন হাসি, জাগরণ টিভির প্রধান সম্পাদক এফএম শাহীনসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন পর্যায়ের শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত কলেজের অধ্যক্ষ ও শিক্ষকেরা।
ঠাকুরগাঁও ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে জলাতঙ্ক প্রতিরোধী টিকার সংকট দেখা দিয়েছে। এতে চরম বিপাকে পড়েছেন রোগীরা। নিরুপায় হয়ে কেউ কেউ চড়া দামে বাইরে থেকে কিনছেন, কেউ আবার টিকা না পাওয়ার ভুগছেন দুশ্চিন্তায়।
২ মিনিট আগেঐতিহাসিক ফারাক্কা লংমার্চ দিবস আজ শুক্রবার। পদ্মার উজানে ভারতের ফারাক্কা ব্যারাজ তৈরি করে পানি প্রত্যাহারের প্রতিবাদে ১৯৭৬ সালের এই দিনে মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর নেতৃত্বে বাংলাদেশের লক্ষাধিক মানুষ রাজশাহীর ঐতিহাসিক মাদ্রাসা ময়দানে জমায়েত হয়েছিলেন। এখান থেকেই সেদিন মরণ বাঁধ ফারাক্কা অভিমুখে...
৬ মিনিট আগেবৃষ্টি হলেই সিলেট নগরীর অর্ধশতাধিক এলাকায় জলাবদ্ধতা দেখা দেয়। কোথাও গোড়ালি, আবার কোথাও হাঁটুপানি ওঠে। এতে জলজটে সীমাহীন ভোগান্তিতে পড়তে হয় নগরবাসীকে। নগরীর জলাবদ্ধতা নিরসনে প্রতিবছরই শতকোটি টাকার বাজেট নিয়ে বিভিন্ন খাল উদ্ধার, খনন ও ড্রেনেজ ব্যবস্থার উন্নয়নে কাজ করে সিলেট সিটি করপোরেশন...
১০ মিনিট আগেরাজধানীর খিলক্ষেতের একটি পলিথিন কারখানায় সারা দিন পলিথিন তৈরির পর রাতের আঁধারে বস্তায় ভরে গাজীপুরের টঙ্গী বাজার এলাকায় নিয়ে বিক্রি করা হতো। একবার সিলগালার পরও গোপনে পলিথিন তৈরি করা হতো। ফের সেনাবাহিনী ও র্যাব যৌথ অভিযান চালিয়ে সিলগালা করে দেওয়া হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে