সাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি
বছরখানেক আগে দুর্ঘটনায় চলাচলের ক্ষমতা হারিয়েছেন সিএনজিচালিত অটোরিকশাচালক রাসেল মিয়া (২৭)। এরপর থেকেই সঙ্গী হুইলচেয়ার। আজ সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধে স্বাধীনতা দিবসে শ্রদ্ধা জানাতে এসেছেন তিনি। স্মৃতিসৌধ দেখার স্বপ্ন এভাবে পূরণ হবে তা কখনো ভাবেননি তিনি।
সকালে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধ প্রাঙ্গণে দেখা মেলে তার। স্মৃতিসৌধ দেখার স্বপ্ন হুইলচেয়ারে বসে পূরণ হলেও আনন্দে ভাটা পড়েনি একটুও।
গত চার মাস ধরে তিনি সাভারের পক্ষাঘাতগ্রস্তদের পুনর্বাসন কেন্দ্রে (সিআরপি) চিকিৎসা নিচ্ছেন। এর আগে কুমিল্লায় সিএনজিচালিত অটোরিকশা চালাতেন রাসেল। গত বছরের রমজান মাসে ঝড়ে অটোরিকশার ওপর গাছ পড়ে আহত হন তিনি। এরপর থেকেই শরীরের নিচের ভাগে কোন শক্তি পান না।
রাসেল মিয়ার বাবা আবুল কাশেম পেশায় কৃষক। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ছেলেকে নিয়ে চার মাস ধরে সিআরপিতে আছি। আজকে সিআরপির অন্যদের সঙ্গে স্মৃতিসৌধে আসার সুযোগ হয়েছে। ছেলের জন্য তো কষ্ট লাগেই। ছেলে দিন দিন সুস্থ হয়ে উঠছে। এটাই আমার আনন্দ।’
রাসেল মিয়া বলেন, ‘গত বছর ঝড়ে গাছ ভেঙে পড়ে আমার সিএনজির ওপর। এরপর থেকে বুকের নিচ থেকে পা পর্যন্ত অবশ। ছোটবেলায় স্মৃতিসৌধ দেখতাম টিভিতে। ইচ্ছা ছিল সামনাসামনি দেখার। কিন্তু সেই স্মৃতিসৌধ যে হুইলচেয়ারে বসে দেখতে হবে ভাবিনি কোনো দিন। হেঁটে আসলাম না, কিন্তু আসলাম হুইলচেয়ারে। তাও আমার ভালোই লাগছে। আজকে সবাই একসঙ্গে ফুল দিলাম, শহীদদের শ্রদ্ধা জানালাম এই দিন ভুলব না কখনো।’
বছরখানেক আগে দুর্ঘটনায় চলাচলের ক্ষমতা হারিয়েছেন সিএনজিচালিত অটোরিকশাচালক রাসেল মিয়া (২৭)। এরপর থেকেই সঙ্গী হুইলচেয়ার। আজ সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধে স্বাধীনতা দিবসে শ্রদ্ধা জানাতে এসেছেন তিনি। স্মৃতিসৌধ দেখার স্বপ্ন এভাবে পূরণ হবে তা কখনো ভাবেননি তিনি।
সকালে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধ প্রাঙ্গণে দেখা মেলে তার। স্মৃতিসৌধ দেখার স্বপ্ন হুইলচেয়ারে বসে পূরণ হলেও আনন্দে ভাটা পড়েনি একটুও।
গত চার মাস ধরে তিনি সাভারের পক্ষাঘাতগ্রস্তদের পুনর্বাসন কেন্দ্রে (সিআরপি) চিকিৎসা নিচ্ছেন। এর আগে কুমিল্লায় সিএনজিচালিত অটোরিকশা চালাতেন রাসেল। গত বছরের রমজান মাসে ঝড়ে অটোরিকশার ওপর গাছ পড়ে আহত হন তিনি। এরপর থেকেই শরীরের নিচের ভাগে কোন শক্তি পান না।
রাসেল মিয়ার বাবা আবুল কাশেম পেশায় কৃষক। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ছেলেকে নিয়ে চার মাস ধরে সিআরপিতে আছি। আজকে সিআরপির অন্যদের সঙ্গে স্মৃতিসৌধে আসার সুযোগ হয়েছে। ছেলের জন্য তো কষ্ট লাগেই। ছেলে দিন দিন সুস্থ হয়ে উঠছে। এটাই আমার আনন্দ।’
রাসেল মিয়া বলেন, ‘গত বছর ঝড়ে গাছ ভেঙে পড়ে আমার সিএনজির ওপর। এরপর থেকে বুকের নিচ থেকে পা পর্যন্ত অবশ। ছোটবেলায় স্মৃতিসৌধ দেখতাম টিভিতে। ইচ্ছা ছিল সামনাসামনি দেখার। কিন্তু সেই স্মৃতিসৌধ যে হুইলচেয়ারে বসে দেখতে হবে ভাবিনি কোনো দিন। হেঁটে আসলাম না, কিন্তু আসলাম হুইলচেয়ারে। তাও আমার ভালোই লাগছে। আজকে সবাই একসঙ্গে ফুল দিলাম, শহীদদের শ্রদ্ধা জানালাম এই দিন ভুলব না কখনো।’
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৩ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৩ ঘণ্টা আগে