সখীপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
টাঙ্গাইলের সখীপুরে বেতবনে চিতাবাঘ বিচরণ করার বিষয়টি মিথ্যা বলে স্বীকার করেছে ফেসবুকে ছবি পোস্ট করা কিশোর শাকিব (১৫)। গত মঙ্গলবার সন্ধ্যায় বন বিভাগের হতেয়া রেঞ্জ কার্যালয়ে বন্যপ্রাণী অপরাধ দমন ইউনিটের জিজ্ঞাসাবাদে ওই কিশোর চিতাবাঘের ছবিটি এডিট করে বসিয়েছে বলে স্বীকারোক্তি দিয়েছে।
জিজ্ঞাসাবাদে শাকিব জানায়, প্রথমে হতেয়া রেঞ্জ কার্যালয়ের সামনে বেতবনের একটি ছবি তোলে। এরপর অনলাইন থেকে একটি চিতাবাঘের ছবি নিয়ে এডিট করে সেখানে বসায়। পরে ফেসবুকে ‘বেতবাগানে চিতা বাঘের আতঙ্ক!’ শিরোনামে স্ট্যাটাস দেয় ওই কিশোর। মূলত ফেসবুকে ভাইরাল হওয়ার জন্য এ কাজ করেছে। এ বিষয়ে লিখিত মুচলেকা নিয়ে ওই কিশোরকে ছেড়ে দিয়েছে তদন্ত কমিটি।
স্থানীয় এক গৃহিণী দাবি করেন, বেতবনের সড়ক দিয়ে যাওয়ার সময় কয়েকবার বড় বিড়ালের মতো একটা জন্তু সামনে পড়েছে। ওই জিনিসটার মুখও দেখতে বাঘের মতোই।
এ বিষয়ে বন বিভাগের হতেয়া রেঞ্জ কর্মকর্তা আবদুল আহাদ বলেন, ‘ওই বেতবাগানে চিতাবাঘের বিচরণের খবর মিথ্যা। কিশোর শাকিব বন্যপ্রাণী দমন ইউনিটের কাছে এ কথা স্বীকার করেছে। ভবিষ্যতে এমন মিথ্যা গুজব ছড়াবে না মর্মে স্বীকারোক্তিতে মুচলেকাও দিয়েছে। তবে ওই বনে বাগডাসা (বড় বিড়াল) আছে বলে কয়েক মাস আগে থেকেই এলাকার লোকজনের মধ্যে আলোচনা চলছিল।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ফারজানা আলম বলেন, ‘বেতবাগানে চিতাবাঘের বিষয়টি সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের জানানো হলে বন্যপ্রাণী অপরাধ দমন ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে এ তথ্য মিথ্যা বলে প্রমাণ পেয়েছে। এক কিশোর এই মিথ্যা তথ্য ফেসবুকে ছড়িয়ে দেওয়ার কথা স্বীকার করেছে।’
উল্লেখ্য, স্থানীয় এক কিশোর গত শনিবার উপজেলার হতেয়া বেতবাগানে চিতাবাঘ বসে আছে এমন একটি ছবি ফেসবুকে পোস্ট করে। এ নিয়ে এলাকায় আতঙ্ক তৈরি হয়। মুহূর্তেই এ তথ্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। সংবাদটি বিভিন্ন জাতীয় দৈনিকের অনলাইন ও টেলিভিশনেও প্রচারিত হয়। স্থানীয়রা ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ অধিদপ্তরের দৃষ্টি আকর্ষণ করে।
টাঙ্গাইলের সখীপুরে বেতবনে চিতাবাঘ বিচরণ করার বিষয়টি মিথ্যা বলে স্বীকার করেছে ফেসবুকে ছবি পোস্ট করা কিশোর শাকিব (১৫)। গত মঙ্গলবার সন্ধ্যায় বন বিভাগের হতেয়া রেঞ্জ কার্যালয়ে বন্যপ্রাণী অপরাধ দমন ইউনিটের জিজ্ঞাসাবাদে ওই কিশোর চিতাবাঘের ছবিটি এডিট করে বসিয়েছে বলে স্বীকারোক্তি দিয়েছে।
জিজ্ঞাসাবাদে শাকিব জানায়, প্রথমে হতেয়া রেঞ্জ কার্যালয়ের সামনে বেতবনের একটি ছবি তোলে। এরপর অনলাইন থেকে একটি চিতাবাঘের ছবি নিয়ে এডিট করে সেখানে বসায়। পরে ফেসবুকে ‘বেতবাগানে চিতা বাঘের আতঙ্ক!’ শিরোনামে স্ট্যাটাস দেয় ওই কিশোর। মূলত ফেসবুকে ভাইরাল হওয়ার জন্য এ কাজ করেছে। এ বিষয়ে লিখিত মুচলেকা নিয়ে ওই কিশোরকে ছেড়ে দিয়েছে তদন্ত কমিটি।
স্থানীয় এক গৃহিণী দাবি করেন, বেতবনের সড়ক দিয়ে যাওয়ার সময় কয়েকবার বড় বিড়ালের মতো একটা জন্তু সামনে পড়েছে। ওই জিনিসটার মুখও দেখতে বাঘের মতোই।
এ বিষয়ে বন বিভাগের হতেয়া রেঞ্জ কর্মকর্তা আবদুল আহাদ বলেন, ‘ওই বেতবাগানে চিতাবাঘের বিচরণের খবর মিথ্যা। কিশোর শাকিব বন্যপ্রাণী দমন ইউনিটের কাছে এ কথা স্বীকার করেছে। ভবিষ্যতে এমন মিথ্যা গুজব ছড়াবে না মর্মে স্বীকারোক্তিতে মুচলেকাও দিয়েছে। তবে ওই বনে বাগডাসা (বড় বিড়াল) আছে বলে কয়েক মাস আগে থেকেই এলাকার লোকজনের মধ্যে আলোচনা চলছিল।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ফারজানা আলম বলেন, ‘বেতবাগানে চিতাবাঘের বিষয়টি সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের জানানো হলে বন্যপ্রাণী অপরাধ দমন ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে এ তথ্য মিথ্যা বলে প্রমাণ পেয়েছে। এক কিশোর এই মিথ্যা তথ্য ফেসবুকে ছড়িয়ে দেওয়ার কথা স্বীকার করেছে।’
উল্লেখ্য, স্থানীয় এক কিশোর গত শনিবার উপজেলার হতেয়া বেতবাগানে চিতাবাঘ বসে আছে এমন একটি ছবি ফেসবুকে পোস্ট করে। এ নিয়ে এলাকায় আতঙ্ক তৈরি হয়। মুহূর্তেই এ তথ্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। সংবাদটি বিভিন্ন জাতীয় দৈনিকের অনলাইন ও টেলিভিশনেও প্রচারিত হয়। স্থানীয়রা ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ অধিদপ্তরের দৃষ্টি আকর্ষণ করে।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৪ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৪ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৪ ঘণ্টা আগে