শরীয়তপুর প্রতিনিধি
শরীয়তপুরের জাজিরার বাসিন্দা মো. ফারুক ফরাজি (৫৩) নামের এক সৌদিপ্রবাসী ছয় দিন ধরে লোহিতসাগরে নিখোঁজ রয়েছেন। ১ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ সময় রাত ৮টার দিকে মাছ ধরতে গিয়ে ঝড়ের কবলে পড়ে নিখোঁজ হন তিনি।
ফারুকের পরিবার সূত্রে জানা গেছে, জাজিরা উপজেলার পালেরচর ইউনিয়নের কাথুরিয়া খালেক ফরাজিকান্দি গ্রামের মৃত আব্দুল মজিদ ফরাজির চার ছেলে ও পাঁচ মেয়ের মধ্যে ফারুক ফরাজি তৃতীয়। ফারুক ফরাজি প্রায় ২৬ বছর ধরে সৌদিপ্রবাসী। তাঁর স্ত্রী, ১২ বছরের এক ছেলে ও আট বছরের এক মেয়ে রয়েছে। তিনি দুই বছর পরপর ছুটি নিয়ে দেশে আসতেন এবং ছয় মাস ছুটি কাটিয়ে আবার সৌদি আরবে চলে যেতেন।
ফারুক সৌদি আরবের লোহিতসাগরের কাছেই আল কুনফুদা শহরে থাকতেন এবং এক মালিকের অধীনে লোহিতসাগরে মাছ ধরার কাজ করতেন। তাঁরা দুজন শ্রমিক একটি মাছ ধরার নৌকায় থাকা-খাওয়ার সরঞ্জাম নিয়ে তিন দিনের জন্য সাগরে যেতেন। তিন দিন মাছ শিকার করে আবার ডাঙ্গায় ফিরে আসতেন। এ সময় তাঁরা সাগরে জেগে ওঠা ছোট ছোট দ্বীপে থাকতেন।
গত ৩১ আগস্ট বাংলাদেশ সময় সকাল ৮টার দিকে স্ত্রী রুবিনা বেগমের সঙ্গে ফোনে কথা বলে সাগরে মাছ ধরতে যান ফারুক। সঙ্গে ছিলেন আরেক বাংলাদেশি শ্রমিক। পরদিন সৌদি আরব সময় বিকেল ৫টা এবং বাংলাদেশ সময় রাত ৮টার দিকে লোহিতসাগরে মাছ ধরার সময় ঝড়ের কবলে পড়েন তাঁরা। ঝড়ে তাঁদের নৌকা ডুবে যায়। অপর শ্রমিক সাত ঘণ্টা সাগরে ভেসে থাকার পর অবশেষে উদ্ধার হন। কিন্তু ফারুককে এখনো খুঁজে পাওয়া যায়নি।
গত সোমবার বেলা ১টার দিকে পরিবারের সদস্যরা লোহিতসাগরে ঝড়ের কবলে পড়ে ফারুকের নিখোঁজ হওয়ার খবর পান। সেই থেকে পরিবারে নেমে আসে শোকের ছায়া। নিখোঁজের ছয় দিন পার হলেও ফারুকের সন্ধান না পাওয়ায় উৎকণ্ঠার মধ্যে দিন কাটছে স্বজনদের।
ফারুকের ছোট ভাই তিতুমীর ফরাজি ব্যাংকে চাকরি করেন। তিনি বলেন, ‘আমার মেজো ভাই ফারুক এবং আরও দুজন মামাতো ভাই সৌদিপ্রবাসী। তাঁরা একই এলাকায় থাকতেন। সোমবার দুপুরে এক মামাতো ভাই ফোনে আমাকে নিখোঁজের খবর জানান। সেখানকার প্রশাসন অনেক খুঁজেও আমার ভাইকে পায়নি। আমার ভাইকে খুঁজে পেতে সরকারের সহযোগিতা কামনা করছি।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে জাজিরা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাদিয়া ইসলাম লুনা বলেন, ‘আমাদের জাজিরা এলাকার সৌদিপ্রবাসী ফারুক ফরাজি নামের এক লোক লোহিতসাগরে মাছ ধরতে গিয়ে ঝড়ের কবলে পড়ে নিখোঁজ হওয়ার খবর পেয়েছি। ওখানকার কোস্ট গার্ড তাঁকে খুঁজছে। বিষয়টি জেলা প্রশাসককে জানিয়েছি। এ বিষয়ে যদি আমাদের করণীয় কিছু থাকে, তাহলে আমরা করব।’
শরীয়তপুরের জাজিরার বাসিন্দা মো. ফারুক ফরাজি (৫৩) নামের এক সৌদিপ্রবাসী ছয় দিন ধরে লোহিতসাগরে নিখোঁজ রয়েছেন। ১ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ সময় রাত ৮টার দিকে মাছ ধরতে গিয়ে ঝড়ের কবলে পড়ে নিখোঁজ হন তিনি।
ফারুকের পরিবার সূত্রে জানা গেছে, জাজিরা উপজেলার পালেরচর ইউনিয়নের কাথুরিয়া খালেক ফরাজিকান্দি গ্রামের মৃত আব্দুল মজিদ ফরাজির চার ছেলে ও পাঁচ মেয়ের মধ্যে ফারুক ফরাজি তৃতীয়। ফারুক ফরাজি প্রায় ২৬ বছর ধরে সৌদিপ্রবাসী। তাঁর স্ত্রী, ১২ বছরের এক ছেলে ও আট বছরের এক মেয়ে রয়েছে। তিনি দুই বছর পরপর ছুটি নিয়ে দেশে আসতেন এবং ছয় মাস ছুটি কাটিয়ে আবার সৌদি আরবে চলে যেতেন।
ফারুক সৌদি আরবের লোহিতসাগরের কাছেই আল কুনফুদা শহরে থাকতেন এবং এক মালিকের অধীনে লোহিতসাগরে মাছ ধরার কাজ করতেন। তাঁরা দুজন শ্রমিক একটি মাছ ধরার নৌকায় থাকা-খাওয়ার সরঞ্জাম নিয়ে তিন দিনের জন্য সাগরে যেতেন। তিন দিন মাছ শিকার করে আবার ডাঙ্গায় ফিরে আসতেন। এ সময় তাঁরা সাগরে জেগে ওঠা ছোট ছোট দ্বীপে থাকতেন।
গত ৩১ আগস্ট বাংলাদেশ সময় সকাল ৮টার দিকে স্ত্রী রুবিনা বেগমের সঙ্গে ফোনে কথা বলে সাগরে মাছ ধরতে যান ফারুক। সঙ্গে ছিলেন আরেক বাংলাদেশি শ্রমিক। পরদিন সৌদি আরব সময় বিকেল ৫টা এবং বাংলাদেশ সময় রাত ৮টার দিকে লোহিতসাগরে মাছ ধরার সময় ঝড়ের কবলে পড়েন তাঁরা। ঝড়ে তাঁদের নৌকা ডুবে যায়। অপর শ্রমিক সাত ঘণ্টা সাগরে ভেসে থাকার পর অবশেষে উদ্ধার হন। কিন্তু ফারুককে এখনো খুঁজে পাওয়া যায়নি।
গত সোমবার বেলা ১টার দিকে পরিবারের সদস্যরা লোহিতসাগরে ঝড়ের কবলে পড়ে ফারুকের নিখোঁজ হওয়ার খবর পান। সেই থেকে পরিবারে নেমে আসে শোকের ছায়া। নিখোঁজের ছয় দিন পার হলেও ফারুকের সন্ধান না পাওয়ায় উৎকণ্ঠার মধ্যে দিন কাটছে স্বজনদের।
ফারুকের ছোট ভাই তিতুমীর ফরাজি ব্যাংকে চাকরি করেন। তিনি বলেন, ‘আমার মেজো ভাই ফারুক এবং আরও দুজন মামাতো ভাই সৌদিপ্রবাসী। তাঁরা একই এলাকায় থাকতেন। সোমবার দুপুরে এক মামাতো ভাই ফোনে আমাকে নিখোঁজের খবর জানান। সেখানকার প্রশাসন অনেক খুঁজেও আমার ভাইকে পায়নি। আমার ভাইকে খুঁজে পেতে সরকারের সহযোগিতা কামনা করছি।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে জাজিরা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাদিয়া ইসলাম লুনা বলেন, ‘আমাদের জাজিরা এলাকার সৌদিপ্রবাসী ফারুক ফরাজি নামের এক লোক লোহিতসাগরে মাছ ধরতে গিয়ে ঝড়ের কবলে পড়ে নিখোঁজ হওয়ার খবর পেয়েছি। ওখানকার কোস্ট গার্ড তাঁকে খুঁজছে। বিষয়টি জেলা প্রশাসককে জানিয়েছি। এ বিষয়ে যদি আমাদের করণীয় কিছু থাকে, তাহলে আমরা করব।’
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৩ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৩ ঘণ্টা আগে