ঢামেক প্রতিবেদক
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গত ৪ আগস্ট চট্টগ্রামে লাঠির আঘাতে আহত সাইফুল ইসলাম আরিফ (২১) নামে এক শিক্ষার্থী মারা গেছে।
আজ সোমবার সকাল ৮টার দিকে ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। ক্যান্টনমেন্ট থানা-পুলিশ মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে পাঠায়।
নিহত আরিফের বাবা আলতাফ হোসেন জানান, তাদের বাড়ি ফেনী জেলার দাগনভূঞা উপজেলার কৌশল্যা গ্রামে। এলাকায় একটি মাদ্রাসায় দশম শ্রেণিতে পড়ত। চার সন্তানের মধ্যে সাইফুল ছিল বড়।
তিনি আরও জানান, সাইফুল চট্টগ্রামে চাচার বাসায় বেড়াতে গিয়েছিল। ৪ আগস্ট চট্টগ্রামের সিআরবি এলাকায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কর্মসূচিতে অংশ নেয়। পরে আওয়ামী লীগের লোকজন হাতে ব্যাপক মারধরের শিকার হয় সাইফুল। খবর পেয়ে তাকে প্রথমে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখান থেকে গত ৯ সেপ্টেম্বর উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) নেওয়া হয়। সেখানে সকালে আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সাইফুলের মৃত্যু হয়।
ক্যান্টনমেন্ট থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. সোলায়মান হক বলেন, বৈসম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে চট্টগ্রামে মারধরে মাথায় আঘাতপ্রাপ্ত হয়। প্রথমে তাকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হয়। পরে সেখান থেকে সিএসএইচ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। চিকিৎসাধীন অবস্থায় সকালে মারা যায়।
তিনি আরও জানান, খবর পেয়ে বেলা সাড়ে ১১টার দিকে সিএমএইচ থেকে মরদেহ উদ্ধার করা হয়। পরে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে পাঠানো হয়েছে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গত ৪ আগস্ট চট্টগ্রামে লাঠির আঘাতে আহত সাইফুল ইসলাম আরিফ (২১) নামে এক শিক্ষার্থী মারা গেছে।
আজ সোমবার সকাল ৮টার দিকে ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। ক্যান্টনমেন্ট থানা-পুলিশ মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে পাঠায়।
নিহত আরিফের বাবা আলতাফ হোসেন জানান, তাদের বাড়ি ফেনী জেলার দাগনভূঞা উপজেলার কৌশল্যা গ্রামে। এলাকায় একটি মাদ্রাসায় দশম শ্রেণিতে পড়ত। চার সন্তানের মধ্যে সাইফুল ছিল বড়।
তিনি আরও জানান, সাইফুল চট্টগ্রামে চাচার বাসায় বেড়াতে গিয়েছিল। ৪ আগস্ট চট্টগ্রামের সিআরবি এলাকায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কর্মসূচিতে অংশ নেয়। পরে আওয়ামী লীগের লোকজন হাতে ব্যাপক মারধরের শিকার হয় সাইফুল। খবর পেয়ে তাকে প্রথমে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখান থেকে গত ৯ সেপ্টেম্বর উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) নেওয়া হয়। সেখানে সকালে আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সাইফুলের মৃত্যু হয়।
ক্যান্টনমেন্ট থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. সোলায়মান হক বলেন, বৈসম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে চট্টগ্রামে মারধরে মাথায় আঘাতপ্রাপ্ত হয়। প্রথমে তাকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হয়। পরে সেখান থেকে সিএসএইচ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। চিকিৎসাধীন অবস্থায় সকালে মারা যায়।
তিনি আরও জানান, খবর পেয়ে বেলা সাড়ে ১১টার দিকে সিএমএইচ থেকে মরদেহ উদ্ধার করা হয়। পরে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে পাঠানো হয়েছে।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৪ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৪ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৪ ঘণ্টা আগে