নুরুল আমিন হাসান, উত্তরা (ঢাকা)
ভুল করে অন্য কেন্দ্রে চলে আসা, ভুলে বাসায় প্রবেশপত্র রেখে আসা, যানজটে আটকে থাকা শিক্ষার্থীদের সেবায় ডিএমপির উত্তরা পশ্চিম থানা-পুলিশের পক্ষ থেকে একটি টিম করা হয়েছে। যার নাম ‘সাপোর্ট’। টিমটির কার্যক্রম এসএসসি পরীক্ষার শুরু থেকে চালু হয়ে চলবে শেষ পর্যন্ত।
উত্তরার উত্তরা হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজের সামনে আজ বৃহস্পতিবার মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) পরীক্ষার প্রথম দিনেই উত্তরা পশ্চিম থানার পুলিশের পক্ষ থেকে সাপোর্ট নামের একটি বুথ খোলা হয়েছে।
উত্তরা পশ্চিম থানা এলাকার কেন্দ্রে আগত শিক্ষার্থীদেরকে পুলিশের পক্ষ থেকে কলম ও গোলাপ ফুলে দিয়ে শুভেচ্ছা জানানো হয়েছে।
এছাড়াও বিপদে পড়া শিক্ষার্থীদের সেবায় জন্য ১০টি মোটরসাইকেলের সমন্বয়ে একটি এবং তিনটি গাড়ির সমন্বয়ে আরেকটি টিম গঠন করা হয়েছে উত্তরা পশ্চিম থানা-পুলিশ।
যার মধ্যে বিভিন্ন যানজট প্রবণ এলাকায় রাখা হয়েছে মোটরসাইকেলগুলো। যানজটে আটকা পড়ে থাকা শিক্ষার্থীদেরকে মোটরসাইকেলে করে কেন্দ্রে পৌঁছে দিয়েছে পুলিশ। আবার পুলিশ ভ্যানগুলো সাপোর্ট সেন্টারসহ অন্যান্য পরীক্ষা কেন্দ্রের সামনে রাখা হয়েছে। বুথে আগত শিক্ষার্থীদের মধ্যে কেউ ভুল করে অন্য কেন্দ্রে চলে আসলে বা বাসায় ভুল করে প্রবেশ পত্র রেখে আসা শিক্ষার্থীদেরকে সঠিক কেন্দ্রে পৌঁছে দেওয়া এবং বাসা থেকে প্রবেশপত্র নিয়ে আসার কাজে সহযোগিতা করছে।
উদয় স্কুল থেকে এবার এসএসপি পরীক্ষার্থী মিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার পরীক্ষা কেন্দ্র ছিল গার্লস স্কুল। কিন্তু ভুলে আমি বয়েজ স্কুল কেন্দ্রে চলে গিয়েছিলাম। তারপর পুলিশের সাপোর্ট টিমের গাড়িতে করে আমাকে সঠিক কেন্দ্রে পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। আমি পুলিশের প্রতি কৃতজ্ঞ।’
ঢাকা-ময়মনসিংহ সড়কের উত্তরার জসিম উদ্দিন এলাকায় তীব্র যানজটে আটকা পরে গিয়েছিলেন পরীক্ষার্থী অনিক। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যানজটে আটকা পরে যাওয়ার পর আমি চিন্তিত হয়ে পড়েছিলাম। কিন্তু সেই চিন্তা দূর করে দিয়েছে পুলিশ। পুলিশের মোটরসাইকেল দিয়ে আমাকে পরীক্ষা কেন্দ্রে পৌঁছে দেওয়া হয়েছে।’
এছাড়াও প্রবেশপত্র ছাড়াই পরীক্ষা কেন্দ্রে এসে পড়েন শাকিল নামের অপর এক শিক্ষার্থী। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বাসায় ভুল করে প্রবেশপত্র রেখে আসার কথা পুলিশের সাপোর্ট টিমকে জানানো পর তারা সহযোগিতা করেন। সঙ্গে সঙ্গে পুলিশের গাড়িতে করে আমায় বাসায় নিয়ে যায়। পরে আবার বাসা থেকে প্রবেশপত্র নিয়ে যেই পুলিশের গাড়িতে করে পরীক্ষা কেন্দ্রে পৌঁছেছি। আজ পুলিশের সহযোগিতা না পেলে পরীক্ষা দেওয়াই যেত না।’
এ বিষয়ে উত্তরা পশ্চিম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মহসীন বলেন, ‘সড়কে যানজটে আটকা থাকা, ভুল করে অন্য কেন্দ্রে চলে আসা, বাসায় প্রবেশপত্র ফেলে আসা শিক্ষার্থীদের সেবায় উত্তরা পশ্চিম থানার পক্ষ থেকে পরীক্ষার প্রথম দিন থেকে ‘সাপোর্ট’ নামের একটি টিম গঠন করা হয়েছে। পরীক্ষার শেষ দিন পর্যন্ত টিমটির কার্যক্রম থাকবে। এছাড়াও পরীক্ষা কেন্দ্রে আগত শিক্ষার্থীদেরকে পুলিশের পক্ষ থেকে ফুল ও কলম দিয়ে শুভেচ্ছা জানানো হয়েছে।’
ভুল করে অন্য কেন্দ্রে চলে আসা, ভুলে বাসায় প্রবেশপত্র রেখে আসা, যানজটে আটকে থাকা শিক্ষার্থীদের সেবায় ডিএমপির উত্তরা পশ্চিম থানা-পুলিশের পক্ষ থেকে একটি টিম করা হয়েছে। যার নাম ‘সাপোর্ট’। টিমটির কার্যক্রম এসএসসি পরীক্ষার শুরু থেকে চালু হয়ে চলবে শেষ পর্যন্ত।
উত্তরার উত্তরা হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজের সামনে আজ বৃহস্পতিবার মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) পরীক্ষার প্রথম দিনেই উত্তরা পশ্চিম থানার পুলিশের পক্ষ থেকে সাপোর্ট নামের একটি বুথ খোলা হয়েছে।
উত্তরা পশ্চিম থানা এলাকার কেন্দ্রে আগত শিক্ষার্থীদেরকে পুলিশের পক্ষ থেকে কলম ও গোলাপ ফুলে দিয়ে শুভেচ্ছা জানানো হয়েছে।
এছাড়াও বিপদে পড়া শিক্ষার্থীদের সেবায় জন্য ১০টি মোটরসাইকেলের সমন্বয়ে একটি এবং তিনটি গাড়ির সমন্বয়ে আরেকটি টিম গঠন করা হয়েছে উত্তরা পশ্চিম থানা-পুলিশ।
যার মধ্যে বিভিন্ন যানজট প্রবণ এলাকায় রাখা হয়েছে মোটরসাইকেলগুলো। যানজটে আটকা পড়ে থাকা শিক্ষার্থীদেরকে মোটরসাইকেলে করে কেন্দ্রে পৌঁছে দিয়েছে পুলিশ। আবার পুলিশ ভ্যানগুলো সাপোর্ট সেন্টারসহ অন্যান্য পরীক্ষা কেন্দ্রের সামনে রাখা হয়েছে। বুথে আগত শিক্ষার্থীদের মধ্যে কেউ ভুল করে অন্য কেন্দ্রে চলে আসলে বা বাসায় ভুল করে প্রবেশ পত্র রেখে আসা শিক্ষার্থীদেরকে সঠিক কেন্দ্রে পৌঁছে দেওয়া এবং বাসা থেকে প্রবেশপত্র নিয়ে আসার কাজে সহযোগিতা করছে।
উদয় স্কুল থেকে এবার এসএসপি পরীক্ষার্থী মিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার পরীক্ষা কেন্দ্র ছিল গার্লস স্কুল। কিন্তু ভুলে আমি বয়েজ স্কুল কেন্দ্রে চলে গিয়েছিলাম। তারপর পুলিশের সাপোর্ট টিমের গাড়িতে করে আমাকে সঠিক কেন্দ্রে পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। আমি পুলিশের প্রতি কৃতজ্ঞ।’
ঢাকা-ময়মনসিংহ সড়কের উত্তরার জসিম উদ্দিন এলাকায় তীব্র যানজটে আটকা পরে গিয়েছিলেন পরীক্ষার্থী অনিক। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যানজটে আটকা পরে যাওয়ার পর আমি চিন্তিত হয়ে পড়েছিলাম। কিন্তু সেই চিন্তা দূর করে দিয়েছে পুলিশ। পুলিশের মোটরসাইকেল দিয়ে আমাকে পরীক্ষা কেন্দ্রে পৌঁছে দেওয়া হয়েছে।’
এছাড়াও প্রবেশপত্র ছাড়াই পরীক্ষা কেন্দ্রে এসে পড়েন শাকিল নামের অপর এক শিক্ষার্থী। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বাসায় ভুল করে প্রবেশপত্র রেখে আসার কথা পুলিশের সাপোর্ট টিমকে জানানো পর তারা সহযোগিতা করেন। সঙ্গে সঙ্গে পুলিশের গাড়িতে করে আমায় বাসায় নিয়ে যায়। পরে আবার বাসা থেকে প্রবেশপত্র নিয়ে যেই পুলিশের গাড়িতে করে পরীক্ষা কেন্দ্রে পৌঁছেছি। আজ পুলিশের সহযোগিতা না পেলে পরীক্ষা দেওয়াই যেত না।’
এ বিষয়ে উত্তরা পশ্চিম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মহসীন বলেন, ‘সড়কে যানজটে আটকা থাকা, ভুল করে অন্য কেন্দ্রে চলে আসা, বাসায় প্রবেশপত্র ফেলে আসা শিক্ষার্থীদের সেবায় উত্তরা পশ্চিম থানার পক্ষ থেকে পরীক্ষার প্রথম দিন থেকে ‘সাপোর্ট’ নামের একটি টিম গঠন করা হয়েছে। পরীক্ষার শেষ দিন পর্যন্ত টিমটির কার্যক্রম থাকবে। এছাড়াও পরীক্ষা কেন্দ্রে আগত শিক্ষার্থীদেরকে পুলিশের পক্ষ থেকে ফুল ও কলম দিয়ে শুভেচ্ছা জানানো হয়েছে।’
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৪ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৪ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৫ ঘণ্টা আগে