নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পুলিশ কর্মকর্তা সেলিম আহমেদ। পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) এই পরিদর্শক বর্তমানে সাময়িক বহিষ্কৃত। চাকরি জীবনে অবৈধ আয়ে রাজধানীর ভাটারায় গড়েছেন নয় তলা বাড়ি। স্ত্রীর নামে এই সম্পদ গড়লেও শেষ রক্ষা হয়নি সেলিম আহমেদের। দুদকের জালে আটকা পড়েছেন এই পুলিশ কর্মকর্তা।
(দুদক) মামলার মুখোমুখি হতে হয়েছে সেলিম আহমেদকে। তবে অবৈধ সম্পদের এই মামলায় প্রধান আসামি করা হয়েছে তার স্ত্রী পুষ্প সৌরভীকে।
আজ বৃহস্পতিবার দুদকের উপপরিচালক মো. আবু সাঈদ বাদী হয়ে তাদের দুজনের বিরুদ্ধে পৃথক দুটি মামলা দায়ের করেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সংস্থাটির জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. আকতারুল ইসলাম।
তিনি বলেন, প্রথম মামলায় পুলিশ কর্মকর্তা সেলিম আহমেদ ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে প্রায় তিন কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়েছে।
প্রথম মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, ২০০৭ সালে ভাটারার নুরের চালা এলাকায় ১০ লাখ টাকা মূল্যে ৮ শতাংশ প্লট স্ত্রী সৌরভীর নামে কেনেন সেলিম আহমেদ। ২০১১ সালে ওই প্লটের ওপর ৯ তলা বিশিষ্ট ভবন নির্মাণকাজ শুরু করেন তিনি। একই সময়ে ১১ শতাংশের আরেকটি প্লটের ওপর আট তলা বিশিষ্ট ভবনও নির্মাণ করেন সেলিম আহমেদ। দুই ইউনিট করে ১৬টি প্লটের মধ্যে আটটি প্লট বিক্রি করেন এই দম্পতি।
সেলিম আহমেদ ও তার স্ত্রীর দুদকে দাখিল করা সম্পদ বিবরণী পর্যালোচনা করে দেখা যায়, মোট প্রদর্শিত সম্পদের মধ্যে ২ কোটি ৯১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৭৮ টাকা মূল্যের সম্পদের কোনো বৈধ উৎস পাওয়া যায়নি।
মামলার এজাহারে আরও বলা হয়, আসামি সেলিম আহমেদ অসৎ উদ্দেশ্যে নিজেকে দুর্নীতির অপরাধ থেকে আড়াল করতে অত্যন্ত সুকৌশলে তার স্ত্রীর নামে সম্পদ অর্জন করছেন। ফলে তাদের দুজনের বিরুদ্ধে দুদক আইন, ২০০৪ এর ২৭ (১) ধারা এবং দণ্ডবিধির ১০৯ ধারায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।
দুদকের একই ধারায় অপর মামলায় মো. সেলিম আহমেদকে আসামি করা হয়েছে। এতে তার বিরুদ্ধে ৩৪ লাখ ৪২ হাজার ৫১৬ টাকার জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ সম্পদ অর্জন করার অভিযোগ আনা হয়েছে।
পুলিশ কর্মকর্তা সেলিম আহমেদ। পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) এই পরিদর্শক বর্তমানে সাময়িক বহিষ্কৃত। চাকরি জীবনে অবৈধ আয়ে রাজধানীর ভাটারায় গড়েছেন নয় তলা বাড়ি। স্ত্রীর নামে এই সম্পদ গড়লেও শেষ রক্ষা হয়নি সেলিম আহমেদের। দুদকের জালে আটকা পড়েছেন এই পুলিশ কর্মকর্তা।
(দুদক) মামলার মুখোমুখি হতে হয়েছে সেলিম আহমেদকে। তবে অবৈধ সম্পদের এই মামলায় প্রধান আসামি করা হয়েছে তার স্ত্রী পুষ্প সৌরভীকে।
আজ বৃহস্পতিবার দুদকের উপপরিচালক মো. আবু সাঈদ বাদী হয়ে তাদের দুজনের বিরুদ্ধে পৃথক দুটি মামলা দায়ের করেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সংস্থাটির জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. আকতারুল ইসলাম।
তিনি বলেন, প্রথম মামলায় পুলিশ কর্মকর্তা সেলিম আহমেদ ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে প্রায় তিন কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়েছে।
প্রথম মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, ২০০৭ সালে ভাটারার নুরের চালা এলাকায় ১০ লাখ টাকা মূল্যে ৮ শতাংশ প্লট স্ত্রী সৌরভীর নামে কেনেন সেলিম আহমেদ। ২০১১ সালে ওই প্লটের ওপর ৯ তলা বিশিষ্ট ভবন নির্মাণকাজ শুরু করেন তিনি। একই সময়ে ১১ শতাংশের আরেকটি প্লটের ওপর আট তলা বিশিষ্ট ভবনও নির্মাণ করেন সেলিম আহমেদ। দুই ইউনিট করে ১৬টি প্লটের মধ্যে আটটি প্লট বিক্রি করেন এই দম্পতি।
সেলিম আহমেদ ও তার স্ত্রীর দুদকে দাখিল করা সম্পদ বিবরণী পর্যালোচনা করে দেখা যায়, মোট প্রদর্শিত সম্পদের মধ্যে ২ কোটি ৯১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৭৮ টাকা মূল্যের সম্পদের কোনো বৈধ উৎস পাওয়া যায়নি।
মামলার এজাহারে আরও বলা হয়, আসামি সেলিম আহমেদ অসৎ উদ্দেশ্যে নিজেকে দুর্নীতির অপরাধ থেকে আড়াল করতে অত্যন্ত সুকৌশলে তার স্ত্রীর নামে সম্পদ অর্জন করছেন। ফলে তাদের দুজনের বিরুদ্ধে দুদক আইন, ২০০৪ এর ২৭ (১) ধারা এবং দণ্ডবিধির ১০৯ ধারায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।
দুদকের একই ধারায় অপর মামলায় মো. সেলিম আহমেদকে আসামি করা হয়েছে। এতে তার বিরুদ্ধে ৩৪ লাখ ৪২ হাজার ৫১৬ টাকার জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ সম্পদ অর্জন করার অভিযোগ আনা হয়েছে।
গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় আওয়ামী লীগ ও নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রসংগঠন ছাত্রলীগের সদস্য সন্দেহে আটক ব্যক্তিকে ছিনিয়ে নিতে পুলিশের ওপর হামলা ও গাড়ি ভাঙচুরের ঘটনায় ৫৫৫ জনকে আসামি করে মামলা করা হয়েছে। আজ সোমবার দুপুরে...
৩ মিনিট আগেফরিদপুরে আধিপত্য বিস্তারের জেরে পুকুরের মাছ ধরা নিয়ে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির দুটি গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। সংঘর্ষে দুই দলের নেতার বাড়িসহ অন্তত ২০টি বাড়িতে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাটের ঘটনা ঘটেছে।
৭ মিনিট আগেগতকাল রোববার বিকেলে আছরের নামাজ পড়ে বের হওয়ার পর সুজানগর পৌর এলাকার মথুরাপুর হাইস্কুলের সামনে থেকে আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুল ওহাবকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। তিনি সুজানগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুল ওহাব।
২৭ মিনিট আগেশেরপুর-ঢাকা মহাসড়কের পাশে ওই ছয়জনকে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে গরুচোর বলে চিৎকার শুরু করেন স্থানীয়রা। পরে স্থানীয় কয়েক শ লোক জড়ো হয়ে গরুচোর সন্দেহে গণপিটুনি দেন।
৩২ মিনিট আগে