নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
হৃদ্রোগীদের চিকিৎসায় স্থায়ী গাইডলাইন তৈরি করা হবে বলে জানিয়েছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ। আজ শনিবার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘হার্ট ফেইলিউর ক্লিনিক’-এর উদ্বোধনকালে তিনি এ কথা জানান।
অধ্যাপক শারফুদ্দিন আহমেদ বলেন, যথাযথ তত্ত্বাবধান না থাকায় হৃদ্রোগে আক্রান্ত রোগীরা যথাযথ চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। দেশের বিভিন্ন প্রান্তে এই রোগে আক্রান্তরা ছড়িয়ে-ছিটিয়ে বিচ্ছিন্নভাবে চিকিৎসা নিচ্ছে। তবে এসব আক্রান্ত রোগী যথাযথ তত্ত্বাবধানে না থাকায় যথাযথ চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। এ জন্য সুনির্দিষ্ট একটি দীর্ঘমেয়াদি গাইডলাইন তৈরি করা হবে।
বিএসএমএমইউর উপাচার্য বলেন, এই ক্লিনিক (হার্ট ফেইলিউর ক্লিনিক) চালুর ফলে এসব রোগীকে একই ছাদের নিচে এনে যথাযথভাবে তত্ত্বাবধান করা যাবে। হৃদ্রোগে আক্রান্ত হাসপাতালে ভর্তি ও ভর্তি ছাড়া রোগীদের তথ্য একসঙ্গে সংগ্রহে রাখবে এই বিভাগ। এতে দেশের হৃদ্রোগে আক্রান্ত জনসাধারণ সম্পর্কে সম্যক ধারণা হবে এবং গবেষণার সুযোগ আরও বাড়বে।
শারফুদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘আমাদের এই বিশ্ববিদ্যালয়ে হৃদ্রোগীদের সর্বাধুনিক চিকিৎসার ব্যবস্থা রয়েছে। এই বিভাগকে এমনভাবে তৈরি করা হচ্ছে, যাতে হৃদ্রোগীদের চিকিৎসার জন্য আর দেশের বাইরে যাওয়ার প্রয়োজন হবে না।’
তবে পুরো স্বাস্থ্যব্যবস্থাকে উন্নত করতে হলে এই খাতে বরাদ্দের পরিমাণ অন্তত ১০ শতাংশ হওয়া প্রয়োজন বলেও জানান তিনি।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপউপাচার্য (একাডেমিক) অধ্যাপক ডা. এ কে এম মোশাররফ হোসেন, ইউজিসি অধ্যাপক ডা. সজল কৃষ্ণ ব্যানার্জি বক্তব্য দেন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন হৃদ্রোগ বিভাগের অধ্যাপক ডা. হারিসুল হক।
এ সময় ইউজিসির অধ্যাপক ডা. সজল কৃষ্ণ ব্যানার্জি বলেন, ‘হার্ট ফেইলিউর ক্লিনিক’ চালু হওয়ার মাধ্যমে দীর্ঘদিনের একটি লালিত স্বপ্ন পূরণ হলো। এই ক্লিনিকের মাধ্যমে শুধু রোগ নির্ণয় নয়, গবেষণাসহ এ ধরনের রোগীদের সঠিক ফলোআপের বিষয়টি নিশ্চিত হবে, যা রোগীদের জীবন বাঁচাতে বিরাট অবদান রাখবে।
অনুষ্ঠানে নার্সিং ও মেডিকেল টেকনোলজি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ডা. দেবব্রত বণিক, কার্ডিওলজি বিভাগের অধ্যাপক ডা. মনজুর মাহমুদ, অধ্যাপক ডা. এম এ মুকিত, অধ্যাপক ডা. জাহানারা আরজু, সহযোগী অধ্যাপক ডা. দিপল কৃষ্ণ অধিকারী, সহযোগী অধ্যাপক ডা. নাভিন শেখ, সহযোগী অধ্যাপক ডা. মো. আবু সেলিমসহ অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
হৃদ্রোগীদের চিকিৎসায় স্থায়ী গাইডলাইন তৈরি করা হবে বলে জানিয়েছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ। আজ শনিবার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘হার্ট ফেইলিউর ক্লিনিক’-এর উদ্বোধনকালে তিনি এ কথা জানান।
অধ্যাপক শারফুদ্দিন আহমেদ বলেন, যথাযথ তত্ত্বাবধান না থাকায় হৃদ্রোগে আক্রান্ত রোগীরা যথাযথ চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। দেশের বিভিন্ন প্রান্তে এই রোগে আক্রান্তরা ছড়িয়ে-ছিটিয়ে বিচ্ছিন্নভাবে চিকিৎসা নিচ্ছে। তবে এসব আক্রান্ত রোগী যথাযথ তত্ত্বাবধানে না থাকায় যথাযথ চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। এ জন্য সুনির্দিষ্ট একটি দীর্ঘমেয়াদি গাইডলাইন তৈরি করা হবে।
বিএসএমএমইউর উপাচার্য বলেন, এই ক্লিনিক (হার্ট ফেইলিউর ক্লিনিক) চালুর ফলে এসব রোগীকে একই ছাদের নিচে এনে যথাযথভাবে তত্ত্বাবধান করা যাবে। হৃদ্রোগে আক্রান্ত হাসপাতালে ভর্তি ও ভর্তি ছাড়া রোগীদের তথ্য একসঙ্গে সংগ্রহে রাখবে এই বিভাগ। এতে দেশের হৃদ্রোগে আক্রান্ত জনসাধারণ সম্পর্কে সম্যক ধারণা হবে এবং গবেষণার সুযোগ আরও বাড়বে।
শারফুদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘আমাদের এই বিশ্ববিদ্যালয়ে হৃদ্রোগীদের সর্বাধুনিক চিকিৎসার ব্যবস্থা রয়েছে। এই বিভাগকে এমনভাবে তৈরি করা হচ্ছে, যাতে হৃদ্রোগীদের চিকিৎসার জন্য আর দেশের বাইরে যাওয়ার প্রয়োজন হবে না।’
তবে পুরো স্বাস্থ্যব্যবস্থাকে উন্নত করতে হলে এই খাতে বরাদ্দের পরিমাণ অন্তত ১০ শতাংশ হওয়া প্রয়োজন বলেও জানান তিনি।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপউপাচার্য (একাডেমিক) অধ্যাপক ডা. এ কে এম মোশাররফ হোসেন, ইউজিসি অধ্যাপক ডা. সজল কৃষ্ণ ব্যানার্জি বক্তব্য দেন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন হৃদ্রোগ বিভাগের অধ্যাপক ডা. হারিসুল হক।
এ সময় ইউজিসির অধ্যাপক ডা. সজল কৃষ্ণ ব্যানার্জি বলেন, ‘হার্ট ফেইলিউর ক্লিনিক’ চালু হওয়ার মাধ্যমে দীর্ঘদিনের একটি লালিত স্বপ্ন পূরণ হলো। এই ক্লিনিকের মাধ্যমে শুধু রোগ নির্ণয় নয়, গবেষণাসহ এ ধরনের রোগীদের সঠিক ফলোআপের বিষয়টি নিশ্চিত হবে, যা রোগীদের জীবন বাঁচাতে বিরাট অবদান রাখবে।
অনুষ্ঠানে নার্সিং ও মেডিকেল টেকনোলজি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ডা. দেবব্রত বণিক, কার্ডিওলজি বিভাগের অধ্যাপক ডা. মনজুর মাহমুদ, অধ্যাপক ডা. এম এ মুকিত, অধ্যাপক ডা. জাহানারা আরজু, সহযোগী অধ্যাপক ডা. দিপল কৃষ্ণ অধিকারী, সহযোগী অধ্যাপক ডা. নাভিন শেখ, সহযোগী অধ্যাপক ডা. মো. আবু সেলিমসহ অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
ভোলার লালমোহনে অভিযান চালিয়ে ৯টি অবৈধ ট্রলিং বোট জব্দ করেছে কোস্ট গার্ড। আজ রোববার (২০ এপ্রিল) বিকেলে লালমোহন উপজেলার গজারিয়া খাল গোড়ায় এই অভিযান চালানো হয়। কোস্ট গার্ড ভোলা দক্ষিণ জোনের লেফটেন্যান্ট কমান্ডার ও স্টাফ অফিসার অপারেশন রিফাত আহমেদ প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান।
২০ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে অবস্থিত ইউএস–বাংলা মেডিকেল কলেজের ১১তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আগামীকাল সোমবার। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে কলেজ ক্যাম্পাসে বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের আয়োজন করতে যাচ্ছে কলেজ কর্তৃপক্ষ।
২২ মিনিট আগেনেছারাবাদে আরামকাঠি ক্ষুদ্র সঞ্চয় ও ঋণদান সমবায় সমিতির পরিচালক মো. রহমাত উল্লাহর বিরুদ্ধে পাঁচ সহস্রাধিক গ্রাহকের হাজার কোটি টাকা নিয়ে লাপাত্তা হওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় আজ রোববার তাঁর বাড়িতে বিক্ষুব্ধ গ্রাহকেরা জড়ো হয়ে বিক্ষোভ করেন। পরে সমিতির ম্যানেজার-মাঠকর্মীসহ সাতজনকে আটক করে পুলিশের হাতে
৩০ মিনিট আগেচিরকুটে লেখা ছিল, ‘বিয়ের পর আমার বাবা-মা, স্বামীর পরিবারের সাথে কোনো যোগাযোগ নাই। আমাদের দুজনের মরদেহ ঢাকাতে কোনো সরকারি কবরস্থানে দাফন দিয়েন। আমার এবং আমার স্বামীর বাড়িতে নেওয়ার দরকার নাই।’
৩৪ মিনিট আগে