শরীয়তপুর প্রতিনিধি
শরীয়তপুরের ডামুড্যা উপজেলায় গম খেতে বিষ দিয়ে অতিথি পাখিসহ প্রায় দুই শতাধিক পাখি মারার অভিযোগ উঠেছে ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্যের বিরুদ্ধে। পরে মৃত পাখিগুলোকে তিনি সুতোয় বেঁধে জমিতেই ঝুলিয়ে রাখেন।
আজ শুক্রবার মধ্য সিড্যা গ্রামে সাবেক ইউপি সদস্য শাজাহান মাদবরের জমিতে মৃত পাখিগুলোকে ঝুলিয়ে রাখতে দেখা যায়।
তাঁর এমন কর্মকাণ্ডে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন স্থানীয়রা। তবে মরা পাখি বেঁধে ঝুলিয়ে রাখার বিষয়টি স্বীকার করলেও বিষ প্রয়োগে পাখি মারার বিষয়টি অস্বীকার করেছেন সাবেক ইউপি সদস্য শাজাহান মাদবর। সিড্যা ইউনিয়ন পরিষদের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক ইউপি সদস্য শাজাহান মাদবর।
স্থানীয়রা জানান, শাজাহান মাদবর তাঁর জমিতে গম বুনেছেন। গমবীজ যাতে পাখি খেয়ে ফেলতে না পারে সে জন্য তিনি গমের সঙ্গে বিষ মিশিয়ে দেন। বিষ মেশানো ওই গম খেয়ে গত এক সপ্তাহে অন্তত ২ শতাধিক ঘুঘুসহ বিভিন্ন পাখি মারা গেছে। মারা যাওয়া কয়েকটি ঘুঘু পাখি সুতো দিয়ে বেঁধে জমিতে ঝুলিয়ে রাখেন সাবেক এই ইউপি সদস্য। অনেক পাখি মাটিচাপা দেন তিনি।
স্থানীয় বাসিন্দা গোলাম মোস্তফা বলেন, ‘শাজাহান মাদবর সচেতন লোক হয়ে যে অমানবিক কাজ করেছেন তা অত্যন্ত দুঃখজনক। এ জন্য তাঁর শাস্তি হওয়া উচিত। প্রশাসনসহ সংশ্লিষ্ট সকলের কাছে আবেদন পাখি নিধনকারীদের যেন দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হয়।’
অভিযোগের বিষয়ে শাজাহান মাদবর বলেন, ‘আমি জমিতে বিষ প্রয়োগ করে কোনো পাখি মারিনি। কেউ শত্রুতা করে পাখিগুলো মেরে আমার গম খেতে ফেলে রেখেছে। সেখান থেকে কয়েকটি মরা পাখি সুতা দিয়ে বেঁধে জমিতে ঝুলিয়ে রেখেছি যাতে ভয়ে অন্য পাখি এসে গমের বীজ না খায়। এ ছাড়া বাকি পাখিগুলো মাটিতে পুঁতে রেখেছি।’
সিড্যা ইউপি চেয়ারম্যান সৈয়দ আব্দুল হাদী জিল্লু বলেন, ‘জমিতে বিষ প্রয়োগ করে পাখি মারার বিষয়টি অমানবিক ও দুঃখজনক। আমি বিষয়টি উপজেলা প্রশাসনকে জানিয়েছি, যাতে তারা তদন্ত করে দোষীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোবাশ্বের আলী বলেন, ফসলের খেতে বিষ দিয়ে পাখি মারার বিষয়টি জানতে পেরে বিষয়টি তদন্তের জন্য ঘটনাস্থলে এসিল্যান্ডকে পাঠানো হয়েছে। তদন্ত রিপোর্ট অনুযায়ী দোষীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
শরীয়তপুরের ডামুড্যা উপজেলায় গম খেতে বিষ দিয়ে অতিথি পাখিসহ প্রায় দুই শতাধিক পাখি মারার অভিযোগ উঠেছে ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্যের বিরুদ্ধে। পরে মৃত পাখিগুলোকে তিনি সুতোয় বেঁধে জমিতেই ঝুলিয়ে রাখেন।
আজ শুক্রবার মধ্য সিড্যা গ্রামে সাবেক ইউপি সদস্য শাজাহান মাদবরের জমিতে মৃত পাখিগুলোকে ঝুলিয়ে রাখতে দেখা যায়।
তাঁর এমন কর্মকাণ্ডে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন স্থানীয়রা। তবে মরা পাখি বেঁধে ঝুলিয়ে রাখার বিষয়টি স্বীকার করলেও বিষ প্রয়োগে পাখি মারার বিষয়টি অস্বীকার করেছেন সাবেক ইউপি সদস্য শাজাহান মাদবর। সিড্যা ইউনিয়ন পরিষদের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক ইউপি সদস্য শাজাহান মাদবর।
স্থানীয়রা জানান, শাজাহান মাদবর তাঁর জমিতে গম বুনেছেন। গমবীজ যাতে পাখি খেয়ে ফেলতে না পারে সে জন্য তিনি গমের সঙ্গে বিষ মিশিয়ে দেন। বিষ মেশানো ওই গম খেয়ে গত এক সপ্তাহে অন্তত ২ শতাধিক ঘুঘুসহ বিভিন্ন পাখি মারা গেছে। মারা যাওয়া কয়েকটি ঘুঘু পাখি সুতো দিয়ে বেঁধে জমিতে ঝুলিয়ে রাখেন সাবেক এই ইউপি সদস্য। অনেক পাখি মাটিচাপা দেন তিনি।
স্থানীয় বাসিন্দা গোলাম মোস্তফা বলেন, ‘শাজাহান মাদবর সচেতন লোক হয়ে যে অমানবিক কাজ করেছেন তা অত্যন্ত দুঃখজনক। এ জন্য তাঁর শাস্তি হওয়া উচিত। প্রশাসনসহ সংশ্লিষ্ট সকলের কাছে আবেদন পাখি নিধনকারীদের যেন দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হয়।’
অভিযোগের বিষয়ে শাজাহান মাদবর বলেন, ‘আমি জমিতে বিষ প্রয়োগ করে কোনো পাখি মারিনি। কেউ শত্রুতা করে পাখিগুলো মেরে আমার গম খেতে ফেলে রেখেছে। সেখান থেকে কয়েকটি মরা পাখি সুতা দিয়ে বেঁধে জমিতে ঝুলিয়ে রেখেছি যাতে ভয়ে অন্য পাখি এসে গমের বীজ না খায়। এ ছাড়া বাকি পাখিগুলো মাটিতে পুঁতে রেখেছি।’
সিড্যা ইউপি চেয়ারম্যান সৈয়দ আব্দুল হাদী জিল্লু বলেন, ‘জমিতে বিষ প্রয়োগ করে পাখি মারার বিষয়টি অমানবিক ও দুঃখজনক। আমি বিষয়টি উপজেলা প্রশাসনকে জানিয়েছি, যাতে তারা তদন্ত করে দোষীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোবাশ্বের আলী বলেন, ফসলের খেতে বিষ দিয়ে পাখি মারার বিষয়টি জানতে পেরে বিষয়টি তদন্তের জন্য ঘটনাস্থলে এসিল্যান্ডকে পাঠানো হয়েছে। তদন্ত রিপোর্ট অনুযায়ী দোষীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
রিয়েল এস্টেট কোম্পানির নামে জমি ও ফ্ল্যাটে বিনিয়োগে মুনাফা দেওয়ার কথা বলে, কখনো বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি দেওয়ার নামে হাতিয়ে নেওয়া হয়েছে টাকা। এ জন্য রাজধানী ঢাকা, সাভার, ময়মনসিংহ ও রংপুরে খোলা হয়েছিল কার্যালয়। বিনিয়োগকারীদের অভিযোগ, এখন তাদের আর পাওয়া যাচ্ছে না। চক্রটি হাতিয়ে নিয়েছে কোটি কোটি টাকা
৪ ঘণ্টা আগেযশোরের মনিরামপুরে সরকারি অর্থ বরাদ্দের টাকায় মুক্তেশ্বরী নদী খুঁড়ে বালু তুলে মুক্তেশ্বরী ডিগ্রি কলেজের মাঠ ভরাটের অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ উঠেছে, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নিশাত তামান্নার তত্ত্বাবধানেই চলছে এ কাজ। তবে অভিযোগ অস্বীকার করে ইউএনও বলেছেন, নদী থেকে নয়, বালু কিনে এনে মাঠ ভরাট করা
৪ ঘণ্টা আগেমানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলার কেন্দ্রীয় ঈদগাহ মাঠ। বিভিন্ন আকার ও ডিজাইনের নৌকা সাজানো সেখানে। এটি আসলে নৌকার হাট। নির্দিষ্ট জায়গা ছাড়িয়ে হাটসংলগ্ন ডি এন পাইলট উচ্চবিদ্যালয়ের মাঠেও বেচাকেনা হচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগে‘ওর বাবার চোখের সামনেই বিমানটা ভাইঙ্গা পড়ছে। নিচতলায় তখন শুধু আগুন। দোতলায় ধোঁয়া। দরজা বন্ধ। আর্মির সাথে মিল্লা দোতলার পিছনের গ্রিল ভাইঙ্গা উনি মেয়েটারে বাইর করছেন।’ বলছিলেন রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রী সামিয়া আহমেদের মা শিউলি আক্তার।
৪ ঘণ্টা আগে