নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বর্তমানে জ্বালানি ও রেলের দুর্নীতি দৃশ্যমান উল্লেখ করে গণঅধিকার পরিষদের সদস্যসচিব নুরুল হক নুর বলেছেন, ‘রেলের কালো বিড়াল চলে গেছে, কিন্তু দুর্নীতি শেষ হয়ে যায়নি। একজনের পর আরেকজন আসছে। এই সরকার যে উন্নয়নের মিথ্যা বুলি আমাদের দেখাচ্ছে, সেটা এখন সবার সামনে প্রকাশ পেয়েছে।’
আজ মঙ্গলবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে লুটপাট, রেলের দুর্নীতি ও অব্যবস্থাপনার বিরুদ্ধে বিক্ষোভ সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন। সমাবেশের আয়োজন করে বাংলাদেশ যুব অধিকার পরিষদ।
সরকার জনগণের হাতে উন্নয়নের মুলা ঝুলিয়ে হাতে হ্যারিকেন ধরিয়ে দিয়েছে, এখন শুধু একটা বাঁশ ধরিয়ে দেওয়া বাকি বলে মন্তব্য করেন নুর। পিডিবির গত ২০-২১ সালের হিসাব উল্লেখ করে নুর বলেন, ‘পিডিবির হিসাবমতে, তাদের লাভ ১৩ হাজার ১৬৫ কোটি টাকা। কিন্তু তাদের ক্যাপাসিটি চার্জ দিতে হচ্ছে ১১ হাজার কোটি টাকা। উন্নয়নের নামে নেতা-কর্মীদের মধ্যে ভাগ-বাঁটোয়ারার রাস্তা খুলে দিয়েছে সরকার। এই গোঁজামিল উন্নয়নের হিসাব জনগণের সামনে এখন উন্মোচিত হয়েছে। শুধু রাজনীতিবিদেরাই নন, সিপিডির মতো সংগঠনগুলোও বলছে দেশের অর্থনীতি এখন খাদের কিনারায়।’
দেশকে উগ্রবাদের দেশ হিসেবে পরিচিত করছে সরকার—এমন দাবি করে ডাকসুর সাবেক এই ভিপি বলেন, ‘মূল্যবোধের চরম অবমাননা হচ্ছে, শিক্ষকের গলায় জুতার মালা ঝোলানো হচ্ছে। সাম্প্রদায়িক হামলা হচ্ছে। কিন্তু এর কোনো সুষ্ঠু বিচার হচ্ছে না।’
বিরোধী দলের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ্য করে নুরুল হক নুর বলেন, ‘একটা মেসেজ দিয়ে রাখতে চাই। এই সরকার পৈশাচিক প্ল্যান নিয়ে আগাচ্ছে। বিরোধী দলের কিছু নেতা-কর্মীর লিস্ট করা হয়েছে। তাদের গুম করা হবে, তাদের হত্যা করা হবে। তার পরে আবারও ভীতসন্ত্রস্ত একটা পরিস্থিতি তৈরি করে ২০১৪-এর মতো বিনা ভোটে নির্বাচন করে আবারও তারা ক্ষমতায় থাকার খোয়াব দেখছে।’
বিরোধী দলগুলো নিজেদের মধ্যে বোঝাপড়ার ভিত্তিতে রাজপথে নামলে বর্তমান সরকারের ক্ষমতায় থাকার খোয়াব দুঃস্বপ্নে পরিণত হবে বলে মন্তব্য করেন নুর।
গণঅধিকার পরিষদের সদস্যসচিব বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীকে বলব, আপনি গণভবন থেকে বেরিয়ে জনগণের দুঃখ-কষ্ট দেখেন। আপনার সামনে একটা কাচের দেয়াল তৈরি করে দেওয়া হয়েছে। আপনি জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন। আপনি এখন ভার্চুয়াল মাধ্যমে আছেন। আপনি সরাসরি কোনো অনুষ্ঠানে অংশ নিতে পারছেন না। কারণ আপনার নিরাপত্তার হুমকি রয়েছে। কারা আপনার নিরাপত্তার হুমকি তৈরি করেছে? কারা আপনাকে এই বন্দিদশায় রেখেছে? তাদের কথায় আর কর্ণপাত করবেন না।’
বর্তমানে জ্বালানি ও রেলের দুর্নীতি দৃশ্যমান উল্লেখ করে গণঅধিকার পরিষদের সদস্যসচিব নুরুল হক নুর বলেছেন, ‘রেলের কালো বিড়াল চলে গেছে, কিন্তু দুর্নীতি শেষ হয়ে যায়নি। একজনের পর আরেকজন আসছে। এই সরকার যে উন্নয়নের মিথ্যা বুলি আমাদের দেখাচ্ছে, সেটা এখন সবার সামনে প্রকাশ পেয়েছে।’
আজ মঙ্গলবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে লুটপাট, রেলের দুর্নীতি ও অব্যবস্থাপনার বিরুদ্ধে বিক্ষোভ সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন। সমাবেশের আয়োজন করে বাংলাদেশ যুব অধিকার পরিষদ।
সরকার জনগণের হাতে উন্নয়নের মুলা ঝুলিয়ে হাতে হ্যারিকেন ধরিয়ে দিয়েছে, এখন শুধু একটা বাঁশ ধরিয়ে দেওয়া বাকি বলে মন্তব্য করেন নুর। পিডিবির গত ২০-২১ সালের হিসাব উল্লেখ করে নুর বলেন, ‘পিডিবির হিসাবমতে, তাদের লাভ ১৩ হাজার ১৬৫ কোটি টাকা। কিন্তু তাদের ক্যাপাসিটি চার্জ দিতে হচ্ছে ১১ হাজার কোটি টাকা। উন্নয়নের নামে নেতা-কর্মীদের মধ্যে ভাগ-বাঁটোয়ারার রাস্তা খুলে দিয়েছে সরকার। এই গোঁজামিল উন্নয়নের হিসাব জনগণের সামনে এখন উন্মোচিত হয়েছে। শুধু রাজনীতিবিদেরাই নন, সিপিডির মতো সংগঠনগুলোও বলছে দেশের অর্থনীতি এখন খাদের কিনারায়।’
দেশকে উগ্রবাদের দেশ হিসেবে পরিচিত করছে সরকার—এমন দাবি করে ডাকসুর সাবেক এই ভিপি বলেন, ‘মূল্যবোধের চরম অবমাননা হচ্ছে, শিক্ষকের গলায় জুতার মালা ঝোলানো হচ্ছে। সাম্প্রদায়িক হামলা হচ্ছে। কিন্তু এর কোনো সুষ্ঠু বিচার হচ্ছে না।’
বিরোধী দলের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ্য করে নুরুল হক নুর বলেন, ‘একটা মেসেজ দিয়ে রাখতে চাই। এই সরকার পৈশাচিক প্ল্যান নিয়ে আগাচ্ছে। বিরোধী দলের কিছু নেতা-কর্মীর লিস্ট করা হয়েছে। তাদের গুম করা হবে, তাদের হত্যা করা হবে। তার পরে আবারও ভীতসন্ত্রস্ত একটা পরিস্থিতি তৈরি করে ২০১৪-এর মতো বিনা ভোটে নির্বাচন করে আবারও তারা ক্ষমতায় থাকার খোয়াব দেখছে।’
বিরোধী দলগুলো নিজেদের মধ্যে বোঝাপড়ার ভিত্তিতে রাজপথে নামলে বর্তমান সরকারের ক্ষমতায় থাকার খোয়াব দুঃস্বপ্নে পরিণত হবে বলে মন্তব্য করেন নুর।
গণঅধিকার পরিষদের সদস্যসচিব বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীকে বলব, আপনি গণভবন থেকে বেরিয়ে জনগণের দুঃখ-কষ্ট দেখেন। আপনার সামনে একটা কাচের দেয়াল তৈরি করে দেওয়া হয়েছে। আপনি জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন। আপনি এখন ভার্চুয়াল মাধ্যমে আছেন। আপনি সরাসরি কোনো অনুষ্ঠানে অংশ নিতে পারছেন না। কারণ আপনার নিরাপত্তার হুমকি রয়েছে। কারা আপনার নিরাপত্তার হুমকি তৈরি করেছে? কারা আপনাকে এই বন্দিদশায় রেখেছে? তাদের কথায় আর কর্ণপাত করবেন না।’
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
২ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
২ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
২ ঘণ্টা আগে