নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকা ওয়াসার এটিএম বুথের পানির দাম বাড়িয়ে দ্বিগুণ করা হয়েছে। আগে প্রতি লিটার পানি গ্রাহকেরা ৪০ পয়সা দিয়ে কিনতেন। আজ মঙ্গলবার থেকে প্রতি লিটার কিনতে হচ্ছে ৮০ পয়সা করে। প্রতি লিটার পানির মূল্য ৭০ পয়সা ধার্য করা হয়েছে। এর সঙ্গে ভ্যাট যুক্ত হবে ১০ পয়সা।
ওয়াসার কর্মকর্তারা বলছেন, ‘বর্তমান বৈশ্বিক অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে ওয়াসার এটিএম বুথের পানির দাম বাড়ানো হয়েছে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা ওয়াসার উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী একেএম সহিদ উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিদ্যুতের দাম বাড়ার কারণে পানির দাম বাড়ানো হয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘বাইরে এক লিটার পানি ২০ টাকা, আর ঢাকা ওয়াসার পানি মাত্র ৮০ পয়সা। এর চেয়ে কম টাকা হয় নাকি! বাংলাদেশে দুইটা জিনিস সস্তা, একটা হচ্ছে হিস্টাসিন ওষুধ, আরেকটা হচ্ছে ওয়াসার পানি।’
জানা গেছে, ঢাকার যেসব এলাকায় পানির মান খারাপ সেসব এলাকায় সুপেয় এ পানির চাহিদা ব্যাপক। কম সময়ের মধ্যে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে ঢাকা ওয়াসার ওয়াটার এটিএম বুথ প্রকল্প।
তবে ঢাকা ওয়াসা হঠাৎ পানির দাম বাড়ানোর কারণে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন গ্রাহকেরা। তাঁদের অভিযোগ, ঢাকা ওয়াসা বাসাবাড়িতে যে পানি সরবরাহ করে তা বিশুদ্ধ নয়। গ্যাস পুড়িয়ে পানি ফুটিয়ে পান করতে হয়। এমন অবস্থায় ওয়াটার এটিএম বুথের বিশুদ্ধ পানি জনপ্রিয় হয়। কিন্তু এক লাফে পানির দাম ৫০ শতাংশ বাড়ানোর কোনো যৌক্তিকতা নেই।
তবে ঢাকা ওয়াসার ওয়াটার এটিএম বুথ প্রকল্পের পরিচালক ও ঢাকা ওয়াসার নির্বাহী প্রকৌশলী রামেশ্বর দাস গণমাধ্যমকে বলেন, ‘শুরুতে শহরের নিম্নবিত্ত শ্রেণির লোকজনকে বিশুদ্ধ পানি দেওয়ার লক্ষ্যে এটিএম বসানো হয়েছিল। এটিএমের পানির মানের কারণে এখন সব শ্রেণির লোকজনই গ্রাহক হচ্ছেন। এই পানির গুণগত মান বোতলজাত পানির মতোই।’
২০২২ সালের ১৮ নভেম্বর রাজধানীবাসীকে কম খরচে বিশুদ্ধ পানি সরবরাহে ঢাকা ওয়াসার সঙ্গে যৌথভাবে ওয়াটার এটিএম বুথ স্থাপনের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অ্যাওয়ার্ড ফর করপোরেট এক্সিলেন্স (এসিই) পুরস্কার পেয়েছে ড্রিংকওয়েল নামে একটি সংস্থা।
ঢাকা ওয়াসার এটিএম বুথের পানির দাম বাড়িয়ে দ্বিগুণ করা হয়েছে। আগে প্রতি লিটার পানি গ্রাহকেরা ৪০ পয়সা দিয়ে কিনতেন। আজ মঙ্গলবার থেকে প্রতি লিটার কিনতে হচ্ছে ৮০ পয়সা করে। প্রতি লিটার পানির মূল্য ৭০ পয়সা ধার্য করা হয়েছে। এর সঙ্গে ভ্যাট যুক্ত হবে ১০ পয়সা।
ওয়াসার কর্মকর্তারা বলছেন, ‘বর্তমান বৈশ্বিক অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে ওয়াসার এটিএম বুথের পানির দাম বাড়ানো হয়েছে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা ওয়াসার উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী একেএম সহিদ উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিদ্যুতের দাম বাড়ার কারণে পানির দাম বাড়ানো হয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘বাইরে এক লিটার পানি ২০ টাকা, আর ঢাকা ওয়াসার পানি মাত্র ৮০ পয়সা। এর চেয়ে কম টাকা হয় নাকি! বাংলাদেশে দুইটা জিনিস সস্তা, একটা হচ্ছে হিস্টাসিন ওষুধ, আরেকটা হচ্ছে ওয়াসার পানি।’
জানা গেছে, ঢাকার যেসব এলাকায় পানির মান খারাপ সেসব এলাকায় সুপেয় এ পানির চাহিদা ব্যাপক। কম সময়ের মধ্যে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে ঢাকা ওয়াসার ওয়াটার এটিএম বুথ প্রকল্প।
তবে ঢাকা ওয়াসা হঠাৎ পানির দাম বাড়ানোর কারণে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন গ্রাহকেরা। তাঁদের অভিযোগ, ঢাকা ওয়াসা বাসাবাড়িতে যে পানি সরবরাহ করে তা বিশুদ্ধ নয়। গ্যাস পুড়িয়ে পানি ফুটিয়ে পান করতে হয়। এমন অবস্থায় ওয়াটার এটিএম বুথের বিশুদ্ধ পানি জনপ্রিয় হয়। কিন্তু এক লাফে পানির দাম ৫০ শতাংশ বাড়ানোর কোনো যৌক্তিকতা নেই।
তবে ঢাকা ওয়াসার ওয়াটার এটিএম বুথ প্রকল্পের পরিচালক ও ঢাকা ওয়াসার নির্বাহী প্রকৌশলী রামেশ্বর দাস গণমাধ্যমকে বলেন, ‘শুরুতে শহরের নিম্নবিত্ত শ্রেণির লোকজনকে বিশুদ্ধ পানি দেওয়ার লক্ষ্যে এটিএম বসানো হয়েছিল। এটিএমের পানির মানের কারণে এখন সব শ্রেণির লোকজনই গ্রাহক হচ্ছেন। এই পানির গুণগত মান বোতলজাত পানির মতোই।’
২০২২ সালের ১৮ নভেম্বর রাজধানীবাসীকে কম খরচে বিশুদ্ধ পানি সরবরাহে ঢাকা ওয়াসার সঙ্গে যৌথভাবে ওয়াটার এটিএম বুথ স্থাপনের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অ্যাওয়ার্ড ফর করপোরেট এক্সিলেন্স (এসিই) পুরস্কার পেয়েছে ড্রিংকওয়েল নামে একটি সংস্থা।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৪ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৪ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৪ ঘণ্টা আগে