মো. শামীম হোসেন, পাংশা (রাজবাড়ী)
রাজবাড়ীর পাংশায় এক বছর ধরে নামানো যাচ্ছে না রেলওয়ে স্টেশনের পশ্চিম পাশের রেলক্রসিংয়ের একটি ব্যারিয়ার। রেলক্রসিংটি উপজেলার দক্ষিণ অঞ্চলের মানুষের শহরে প্রবেশের একমাত্র সড়কে অবস্থিত হওয়ায় প্রতিদিন বাস, ট্রাক, ইজিবাইক ও মোটরসাইকেলসহ অনেক যানবাহন ও পথচারী পারাপার হয়। ব্যারিয়ার কাজ না করায় দুর্ঘটনার শঙ্কায় আছেন এসব যানবাহনের চালক, যাত্রী ও পথচারীরা।
স্থানীয় ব্যবসায়ীরা জানান, রেলগেটের দুপাশে দুটি ব্যারিয়ার রয়েছে। দুটি ব্যারিয়ারের মধ্যে একটি ব্যারিয়ার একেবারেই নষ্ট। প্রায় এক বছর হয়ে গেছে নামানো যায় না এটা। অন্যটি নামলেও এক মাথা নিচু হয়ে মাটিতে পড়ে থাকে। ট্রেন আসার সময় একপাশের ব্যারিয়ার নামালে অন্য পাশ থেকে যানবাহনগুলো রেললাইনের ওপর উঠে দুর্ঘটনার আশঙ্কা তৈরি হয়। দুটি নতুন ব্যারিয়ার না লাগালে যেকোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে বলে জানান তাঁরা।
রেলক্রসিংয়ের দায়িত্বে থাকা গেটম্যান মো. জুয়েল বলেন, একটি ব্যারিয়ার একেবারেই নামানো যায় না। একটি নামালেও অন্য দিক থেকে আসা যানবাহন ও পথচারীদের থামানো অনেক কষ্টকর হয়ে পড়ে। অনেক আগেই স্টেশনমাস্টারকে বিষয়টি জানিয়েছি। তিনি কোনো পদক্ষেপ নিয়েছেন কি না, তা জানি না।
পাংশা রেলওয়ের স্টেশনমাস্টার জীবন বৈরাগী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘১০-১২ দিন হয়েছে আমি এই স্টেশনে যোগদান করেছি। ব্যারিয়ারের সমস্যার বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের জানিয়েছি। তাঁরা নতুন ব্যারিয়ার স্থাপনের পদক্ষেপ নেবেন বলে জানিয়েছেন। তবে কত দিনের মধ্যে নতুন ব্যারিয়ার স্থাপন করা হবে, সে বিষয়ে কিছু জানাননি।’
রাজবাড়ীর পাংশায় এক বছর ধরে নামানো যাচ্ছে না রেলওয়ে স্টেশনের পশ্চিম পাশের রেলক্রসিংয়ের একটি ব্যারিয়ার। রেলক্রসিংটি উপজেলার দক্ষিণ অঞ্চলের মানুষের শহরে প্রবেশের একমাত্র সড়কে অবস্থিত হওয়ায় প্রতিদিন বাস, ট্রাক, ইজিবাইক ও মোটরসাইকেলসহ অনেক যানবাহন ও পথচারী পারাপার হয়। ব্যারিয়ার কাজ না করায় দুর্ঘটনার শঙ্কায় আছেন এসব যানবাহনের চালক, যাত্রী ও পথচারীরা।
স্থানীয় ব্যবসায়ীরা জানান, রেলগেটের দুপাশে দুটি ব্যারিয়ার রয়েছে। দুটি ব্যারিয়ারের মধ্যে একটি ব্যারিয়ার একেবারেই নষ্ট। প্রায় এক বছর হয়ে গেছে নামানো যায় না এটা। অন্যটি নামলেও এক মাথা নিচু হয়ে মাটিতে পড়ে থাকে। ট্রেন আসার সময় একপাশের ব্যারিয়ার নামালে অন্য পাশ থেকে যানবাহনগুলো রেললাইনের ওপর উঠে দুর্ঘটনার আশঙ্কা তৈরি হয়। দুটি নতুন ব্যারিয়ার না লাগালে যেকোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে বলে জানান তাঁরা।
রেলক্রসিংয়ের দায়িত্বে থাকা গেটম্যান মো. জুয়েল বলেন, একটি ব্যারিয়ার একেবারেই নামানো যায় না। একটি নামালেও অন্য দিক থেকে আসা যানবাহন ও পথচারীদের থামানো অনেক কষ্টকর হয়ে পড়ে। অনেক আগেই স্টেশনমাস্টারকে বিষয়টি জানিয়েছি। তিনি কোনো পদক্ষেপ নিয়েছেন কি না, তা জানি না।
পাংশা রেলওয়ের স্টেশনমাস্টার জীবন বৈরাগী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘১০-১২ দিন হয়েছে আমি এই স্টেশনে যোগদান করেছি। ব্যারিয়ারের সমস্যার বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের জানিয়েছি। তাঁরা নতুন ব্যারিয়ার স্থাপনের পদক্ষেপ নেবেন বলে জানিয়েছেন। তবে কত দিনের মধ্যে নতুন ব্যারিয়ার স্থাপন করা হবে, সে বিষয়ে কিছু জানাননি।’
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৪ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৪ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৪ ঘণ্টা আগে