নিজস্ব প্রতিবেদক
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলার সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। এ কারণে সাইবার ট্রাইব্যুনালের সংখ্যাও বাড়ানো হচ্ছে। ২০০৬ সালে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইন করা হয়। এরই ধারাবাহিকতায় সারাদেশের মামলার বিচারের জন্য ২০১৩ সালে ঢাকায় একটি ট্রাইব্যুনাল গঠন করা হয়। কিন্তু মামলার সংখ্যা দিন দিন বাড়তে থাকায় প্রত্যেক বিভাগীয় শহরে সাইবার ট্রাইব্যুনাল স্থাপনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এরই মধ্যে নতুন করে আরও পাঁচটি ট্রাইব্যুনাল স্থাপন করা হয়েছে।
রংপুর, খুলনা, সিলেট, রাজশাহী ও চট্টগ্রামে এই পাঁচটি ট্রাইব্যুনাল স্থাপন করা হয়েছে গতমাসে। ঢাকার ট্রাইব্যুনালের মামলার চাপ কমানোর উদ্দেশ্যে এসব স্থানে ট্রাইব্যুনাল স্থাপন করা হয়। এখতিয়ার ও মামলার অধিক্ষেত্র অনুযায়ী ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনাল থেকে অন্য পাঁচটি ট্রাইব্যুনালে মামলাগুলো স্থানান্তরিত হবে।
বর্তমানে ঢাকার ট্রাইব্যুনালে তিন হাজারের বেশি মামলা বিচারাধীন রয়েছে। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনের বেশ কিছু মামলা এখনও বিচারাধীন। ২০১৮ সাল থেকে হওয়া ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলাও এই ট্রাইব্যুনালে বিচারাধীন রয়েছে।
ট্রাইব্যুনাল সূত্রে জানা গেছে, ২০১৮ সালের অক্টোবরে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন কার্যকর হওয়ার পর ওই তিন মাসে ১২৬ টি মামলা হয়। ১২৬টি মামলায় আসামি করা হয় ৪৭৪ জনকে। ২০১৯ সালে সারাদেশে মোট মামলা হয় ৭৩২টি। আসামি করা হয় এক হাজার ১৭৫ জনকে। ২০২০ সালে এক হাজার ৯৬টি মামলা হয়। আসামি করা হয় দুই হাজার ৩২৯ জনকে। এ বছর গত তিন মাসে মোট মামলা হয়েছে ৩২৭টি। এসব মামলার বেশিরভাগই তদন্তাধীন রয়েছে।
এসব মামলায় দেখা গেছে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলেরও বিচারপ্রার্থী আছে। তাদেরকে ঢাকার একমাত্র সাইবার ট্রাইব্যুনালে আসতে হয়। এই দুর্ভোগের কথাও বিবেচনা করে দুই বছর আগেই প্রত্যেকটি বিভাগীয় শহরে সাইবার ট্রাইব্যুনাল স্থাপনের উদ্যোগ নেওয়া হয়। শেষ পর্যন্ত গত মার্চে পাঁচটি ট্রাইব্যুনাল গঠন করা হয়। এখন ৮টি বিভাগীয় শহরেই ট্রাইব্যুনাল স্থাপিত হতে যাচ্ছে। জানা গেছে, প্রত্যেক বিভাগের জেলাগুলোর মামলা সংশ্লিষ্ট বিভাগে বিচার হবে।
ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনাল বিশেষ সরকারি কৌঁসুলি (স্পেশাল পিপি) নজরুল ইসলাম শামীম আজকের পত্রিকাকে জানান, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মোট মামলা হয়েছে এ পর্যন্ত দুই হাজার ২৮১টি। এর আগে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনের মামলা ছিল প্রায় দুই হাজার। অর্থাৎ চার হাজারের বেশি মামলা হয়েছে। এর মধ্যে তদন্তে কিছু মামলায় চূড়ান্ত প্রতিবেদন দিয়ে আসামিদের অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। সাড়ে পাঁচশর বেশি মামলা নিষ্পত্তি হয়েছে। প্রায় দুই হাজার মামলা (এক হাজার ৯৫৫টি মামলা) বিচারাধীন আছে। ৫৫টি মামলা হাইকোর্টের নির্দেশে স্থগিত রয়েছে।
Attachments area
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলার সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। এ কারণে সাইবার ট্রাইব্যুনালের সংখ্যাও বাড়ানো হচ্ছে। ২০০৬ সালে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইন করা হয়। এরই ধারাবাহিকতায় সারাদেশের মামলার বিচারের জন্য ২০১৩ সালে ঢাকায় একটি ট্রাইব্যুনাল গঠন করা হয়। কিন্তু মামলার সংখ্যা দিন দিন বাড়তে থাকায় প্রত্যেক বিভাগীয় শহরে সাইবার ট্রাইব্যুনাল স্থাপনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এরই মধ্যে নতুন করে আরও পাঁচটি ট্রাইব্যুনাল স্থাপন করা হয়েছে।
রংপুর, খুলনা, সিলেট, রাজশাহী ও চট্টগ্রামে এই পাঁচটি ট্রাইব্যুনাল স্থাপন করা হয়েছে গতমাসে। ঢাকার ট্রাইব্যুনালের মামলার চাপ কমানোর উদ্দেশ্যে এসব স্থানে ট্রাইব্যুনাল স্থাপন করা হয়। এখতিয়ার ও মামলার অধিক্ষেত্র অনুযায়ী ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনাল থেকে অন্য পাঁচটি ট্রাইব্যুনালে মামলাগুলো স্থানান্তরিত হবে।
বর্তমানে ঢাকার ট্রাইব্যুনালে তিন হাজারের বেশি মামলা বিচারাধীন রয়েছে। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনের বেশ কিছু মামলা এখনও বিচারাধীন। ২০১৮ সাল থেকে হওয়া ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলাও এই ট্রাইব্যুনালে বিচারাধীন রয়েছে।
ট্রাইব্যুনাল সূত্রে জানা গেছে, ২০১৮ সালের অক্টোবরে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন কার্যকর হওয়ার পর ওই তিন মাসে ১২৬ টি মামলা হয়। ১২৬টি মামলায় আসামি করা হয় ৪৭৪ জনকে। ২০১৯ সালে সারাদেশে মোট মামলা হয় ৭৩২টি। আসামি করা হয় এক হাজার ১৭৫ জনকে। ২০২০ সালে এক হাজার ৯৬টি মামলা হয়। আসামি করা হয় দুই হাজার ৩২৯ জনকে। এ বছর গত তিন মাসে মোট মামলা হয়েছে ৩২৭টি। এসব মামলার বেশিরভাগই তদন্তাধীন রয়েছে।
এসব মামলায় দেখা গেছে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলেরও বিচারপ্রার্থী আছে। তাদেরকে ঢাকার একমাত্র সাইবার ট্রাইব্যুনালে আসতে হয়। এই দুর্ভোগের কথাও বিবেচনা করে দুই বছর আগেই প্রত্যেকটি বিভাগীয় শহরে সাইবার ট্রাইব্যুনাল স্থাপনের উদ্যোগ নেওয়া হয়। শেষ পর্যন্ত গত মার্চে পাঁচটি ট্রাইব্যুনাল গঠন করা হয়। এখন ৮টি বিভাগীয় শহরেই ট্রাইব্যুনাল স্থাপিত হতে যাচ্ছে। জানা গেছে, প্রত্যেক বিভাগের জেলাগুলোর মামলা সংশ্লিষ্ট বিভাগে বিচার হবে।
ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনাল বিশেষ সরকারি কৌঁসুলি (স্পেশাল পিপি) নজরুল ইসলাম শামীম আজকের পত্রিকাকে জানান, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মোট মামলা হয়েছে এ পর্যন্ত দুই হাজার ২৮১টি। এর আগে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনের মামলা ছিল প্রায় দুই হাজার। অর্থাৎ চার হাজারের বেশি মামলা হয়েছে। এর মধ্যে তদন্তে কিছু মামলায় চূড়ান্ত প্রতিবেদন দিয়ে আসামিদের অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। সাড়ে পাঁচশর বেশি মামলা নিষ্পত্তি হয়েছে। প্রায় দুই হাজার মামলা (এক হাজার ৯৫৫টি মামলা) বিচারাধীন আছে। ৫৫টি মামলা হাইকোর্টের নির্দেশে স্থগিত রয়েছে।
Attachments area
পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নতুন ভবন নির্মাণে ২০১৪ সালে প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছিল জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক)। প্রকল্পটির এক দশকে অর্থ বরাদ্দ ৫৪৬ কোটি টাকা থেকে বেড়ে ৬৫১ কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে। শেষ হয়েছে বর্ধিত মেয়াদও। তবু কাজ শেষ হয়নি। এতে কাঙ্ক্ষিত সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে জেলা
৩ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টিপাত ও উজানের ঢলে উত্তরের নদ-নদীর পানি বেড়েছে; বিশেষ করে তিস্তা নদীর পানি বিভিন্ন পয়েন্টে বিপৎসীমা অতিক্রম করায় রংপুর বিভাগের অন্তত চার জেলায় বন্যা পরিস্থিতির আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। কুড়িগ্রাম, লালমনিরহাট ও নীলফামারীর নদীতীরবর্তী নিম্নাঞ্চল এরই মধ্যে প্লাবিত হতে শুরু করেছে। পানি উন্নয়ন বোর্ড
৩ ঘণ্টা আগেরাজশাহী শহরের অর্ধেকের বেশি তরুণ মানসিকভাবে ভালো নেই। বিষণ্নতায় ভুগছেন তাঁরা। গবেষকেরা বলছেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের অতিরিক্ত ব্যবহারের কারণে এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেরংপুরের কাউনিয়ায় সারের নতুন দোকান উদ্বোধনকালে বিদ্যুতায়িত হয়ে দুজন মারা গেছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও পাঁচজন। এর মধ্যে দুজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে।
৬ ঘণ্টা আগে