নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সাংবাদিক দম্পতি সাগর সরওয়ার ও মেহেরুন রুনি হত্যা মামলার তদন্তে টাস্কফোর্স গঠন করেছে সরকার। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ থেকে ১৭ অক্টোবর বৃহস্পতিবার চার সদস্যের একটি টাস্কফোর্স গঠন করে একটি পরিপত্র জারি করা হয়েছে।
আজ বুধবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ থেকে পাঠানো এক প্রজ্ঞাপনে এ কথা জানানো হয়েছে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, সাংবাদিক সাগর-রুনি হত্যা মামলার তদন্তের ক্ষেত্রে হাইকোর্ট বিভাগের রিট পিটিশনের প্রদত্ত আদেশ বলে চার সদস্যের টাস্কফোর্স গঠন করা হলো। পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) প্রধানকে আহ্বায়ক করে এই টাস্কফোর্স গঠন করা হয়েছে।
কমিটির অপর তিন সদস্য হচ্ছে পুলিশ অধিদপ্তরের প্রতিনিধি (অতিরিক্ত উপমহাপুলিশ পরিদর্শকের নিচে নয়), অপরাধ তদন্ত বিভাগ—সিআইডির প্রতিনিধি (অতিরিক্ত উপমহাপুলিশ পরিদর্শকের নিচে নয়) ও র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন—র্যাবের প্রতিনিধি (পরিচালক পদমর্যাদার নিচে নয়)।
পরিপত্রে বলা হয়, টাস্কফোর্স যথাযথ আইন ও বিধি অনুসরণ করে সাংবাদিক দম্পত্তি সাগর-রুনি হত্যা মামলার তদন্ত কার্যক্রম সম্পন্ন করে ছয় মাসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন হাইকোর্ট বিভাগে দাখিলের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। টাস্কফোর্স প্রয়োজনে সদস্য কো-অপ্ট করতে পারবে।
বিভিন্ন সংস্থার অভিজ্ঞদের সমন্বয়ে উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন টাস্কফোর্স গঠন করতে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। স্বরাষ্ট্রসচিবের প্রতি এ নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে তদন্ত শেষে ছয় মাসের মধ্যে আদালতে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।
হাইকোর্টের আদেশ সংশোধন চেয়ে করা এক আবেদনের শুনানি নিয়ে বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি মুহাম্মদ মাহবুব-উল ইসলামের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
এক রিট আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ২০১২ সালের ১৮ এপ্রিল হাইকোর্টের দেওয়া এক আদেশে মামলাটির তদন্তের দায়িত্ব পায় র্যাব। তদন্তের জন্য মামলাটি র্যাবের কাছে পাঠানোর এই আদেশ সংশোধন চেয়ে স্বরাষ্ট্রসচিবের পক্ষে হাইকোর্টে আবেদনটি করা হয়।
সাংবাদিক দম্পতি সাগর সরওয়ার ও মেহেরুন রুনি হত্যা মামলার তদন্তে টাস্কফোর্স গঠন করেছে সরকার। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ থেকে ১৭ অক্টোবর বৃহস্পতিবার চার সদস্যের একটি টাস্কফোর্স গঠন করে একটি পরিপত্র জারি করা হয়েছে।
আজ বুধবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ থেকে পাঠানো এক প্রজ্ঞাপনে এ কথা জানানো হয়েছে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, সাংবাদিক সাগর-রুনি হত্যা মামলার তদন্তের ক্ষেত্রে হাইকোর্ট বিভাগের রিট পিটিশনের প্রদত্ত আদেশ বলে চার সদস্যের টাস্কফোর্স গঠন করা হলো। পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) প্রধানকে আহ্বায়ক করে এই টাস্কফোর্স গঠন করা হয়েছে।
কমিটির অপর তিন সদস্য হচ্ছে পুলিশ অধিদপ্তরের প্রতিনিধি (অতিরিক্ত উপমহাপুলিশ পরিদর্শকের নিচে নয়), অপরাধ তদন্ত বিভাগ—সিআইডির প্রতিনিধি (অতিরিক্ত উপমহাপুলিশ পরিদর্শকের নিচে নয়) ও র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন—র্যাবের প্রতিনিধি (পরিচালক পদমর্যাদার নিচে নয়)।
পরিপত্রে বলা হয়, টাস্কফোর্স যথাযথ আইন ও বিধি অনুসরণ করে সাংবাদিক দম্পত্তি সাগর-রুনি হত্যা মামলার তদন্ত কার্যক্রম সম্পন্ন করে ছয় মাসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন হাইকোর্ট বিভাগে দাখিলের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। টাস্কফোর্স প্রয়োজনে সদস্য কো-অপ্ট করতে পারবে।
বিভিন্ন সংস্থার অভিজ্ঞদের সমন্বয়ে উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন টাস্কফোর্স গঠন করতে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। স্বরাষ্ট্রসচিবের প্রতি এ নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে তদন্ত শেষে ছয় মাসের মধ্যে আদালতে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।
হাইকোর্টের আদেশ সংশোধন চেয়ে করা এক আবেদনের শুনানি নিয়ে বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি মুহাম্মদ মাহবুব-উল ইসলামের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
এক রিট আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ২০১২ সালের ১৮ এপ্রিল হাইকোর্টের দেওয়া এক আদেশে মামলাটির তদন্তের দায়িত্ব পায় র্যাব। তদন্তের জন্য মামলাটি র্যাবের কাছে পাঠানোর এই আদেশ সংশোধন চেয়ে স্বরাষ্ট্রসচিবের পক্ষে হাইকোর্টে আবেদনটি করা হয়।
আসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
৩১ মিনিট আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
২ ঘণ্টা আগেপ্রায় ২৫ বছর আগে প্রতারণার ফাঁদে পড়ে ভারতে পাচার হন খুলনার রূপসা উপজেলার কিলো গ্রামের আনোয়ারা গাজী (৪৫)। বয়স তখন মাত্র ২০ বছর। অবশেষে ২৫ বছর পর তিনি ফিরলেন নিজ মাতৃভূমিতে।
২ ঘণ্টা আগে