ভূঞাপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
টাঙ্গাইলের কালিহাতীতে জাকাতের কাপড় আনতে গিয়ে ট্রেনে কাটা পড়ে মা-মেয়েসহ চার নারী নিহত হয়েছেন। আজ বুধবার ভোর সাড়ে ৫টার দিকে ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণাঞ্চল রেললাইনের জেলার কালিহাতী উপজেলার মীরহামজানি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন, ভূঞাপুর উপজেলার নিকরাইল দাস পাড়া এলাকার মৃত গোপাল দাসের স্ত্রী বাসন্তী (৬০), একই পাড়ার মৃত অনাথ দাসের স্ত্রী ও নিকরাইল রানী দীনমনি উচ্চ বিদ্যালয়ের আয়া আরতী রানী দাস (৫০), হরি বন্ধু দাসের স্ত্রী শান্তি রানী (৪৮) ও শান্তির মেয়ে শিল্পী রানী (২৮)। এ ছাড়া আহত হন তাঁদের সঙ্গে থাকা জোছনা রানী দাস নামের আরেক নারী।
নিহত শান্তি রানী দাসের ছেলে গোরাঙ্গ চন্দ্র দাস বলেন, ‘আমরা সবাই ঘুমিয়ে ছিলাম। বাড়ির কাউকে না জানিয়ে মা আমার বোন ও পাড়ার আরও তিনজন নারী মিলে অনুদানের জন্য সল্লা এলাকায় যাচ্ছিল। রেললাইনের উপর দিয়ে হেঁটে যাওয়ার সময় তারা ট্রেনের ধাক্কায় মারা যায় বলে খবর পাই। পরে ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখি তাদের মরদেহ ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে আছে।’
নিকরাইল দাসপাড়া কালিমন্দির কমিটির সভাপতি জীবন চন্দ্র দাস বলেন, ‘ঈদ উপলক্ষ্যে সল্লার একজন দানশীল ব্যক্তি গরিবদের দান দেন। এমন খবর পেয়ে তারা পাঁচজন মিলে বাড়ির কাউকে না জানিয়ে দানের টাকা নিতে যাচ্ছিল। এখন ফিরল লাশ হয়ে। নিকরাইল মহাশ্মশান ঘাটে একসঙ্গে চারজনের মরদেহ দাহ করা হবে।’
নিকরাইল রানী দীনমনি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. মতিয়ার রহমান বলেন, ‘ওই চার নারী একই পাড়ার। এর মধ্যে আরতী রানী আমাদের স্কুলের খণ্ডকালীন আয়া হিসেবে কাজ করতেন।’
টাঙ্গাইলের রেলওয়ে পুলিশের সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) ফজলুল হক বলেন, ‘ময়নাতদন্ত না করার আবেদন করলে মরদেহ তাঁদের স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়।’
টাঙ্গাইলের কালিহাতীতে জাকাতের কাপড় আনতে গিয়ে ট্রেনে কাটা পড়ে মা-মেয়েসহ চার নারী নিহত হয়েছেন। আজ বুধবার ভোর সাড়ে ৫টার দিকে ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণাঞ্চল রেললাইনের জেলার কালিহাতী উপজেলার মীরহামজানি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন, ভূঞাপুর উপজেলার নিকরাইল দাস পাড়া এলাকার মৃত গোপাল দাসের স্ত্রী বাসন্তী (৬০), একই পাড়ার মৃত অনাথ দাসের স্ত্রী ও নিকরাইল রানী দীনমনি উচ্চ বিদ্যালয়ের আয়া আরতী রানী দাস (৫০), হরি বন্ধু দাসের স্ত্রী শান্তি রানী (৪৮) ও শান্তির মেয়ে শিল্পী রানী (২৮)। এ ছাড়া আহত হন তাঁদের সঙ্গে থাকা জোছনা রানী দাস নামের আরেক নারী।
নিহত শান্তি রানী দাসের ছেলে গোরাঙ্গ চন্দ্র দাস বলেন, ‘আমরা সবাই ঘুমিয়ে ছিলাম। বাড়ির কাউকে না জানিয়ে মা আমার বোন ও পাড়ার আরও তিনজন নারী মিলে অনুদানের জন্য সল্লা এলাকায় যাচ্ছিল। রেললাইনের উপর দিয়ে হেঁটে যাওয়ার সময় তারা ট্রেনের ধাক্কায় মারা যায় বলে খবর পাই। পরে ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখি তাদের মরদেহ ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে আছে।’
নিকরাইল দাসপাড়া কালিমন্দির কমিটির সভাপতি জীবন চন্দ্র দাস বলেন, ‘ঈদ উপলক্ষ্যে সল্লার একজন দানশীল ব্যক্তি গরিবদের দান দেন। এমন খবর পেয়ে তারা পাঁচজন মিলে বাড়ির কাউকে না জানিয়ে দানের টাকা নিতে যাচ্ছিল। এখন ফিরল লাশ হয়ে। নিকরাইল মহাশ্মশান ঘাটে একসঙ্গে চারজনের মরদেহ দাহ করা হবে।’
নিকরাইল রানী দীনমনি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. মতিয়ার রহমান বলেন, ‘ওই চার নারী একই পাড়ার। এর মধ্যে আরতী রানী আমাদের স্কুলের খণ্ডকালীন আয়া হিসেবে কাজ করতেন।’
টাঙ্গাইলের রেলওয়ে পুলিশের সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) ফজলুল হক বলেন, ‘ময়নাতদন্ত না করার আবেদন করলে মরদেহ তাঁদের স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়।’
১৩ ঘণ্টা পর নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজার মেঘনা ফেরিঘাটে অটোরিকশা নদীতে পড়ে নিখোঁজ দুই যাত্রীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শনিবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে মেঘনা নদী থেকে মরদেহ দুটি উদ্ধার করা হয়। এর আগে ভোর ৫টার দিকে উপজেলার বিশনন্দী ফেরিঘাটে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেআজ শনিবার সকালে কক্সবাজার সদর থানা এলাকা থেকে জসিমকে গ্রেপ্তার করে নগরের চান্দগাঁও থানা-পুলিশ। তিনি চান্দগাঁও থানার রাহাত্তারপুলে হামিদ আলী মিস্ত্রী বাড়ির মো. রফিকের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেঈদের দিন বিকেলে খেলতে ছিল হামজা। এ সময় পরিবারের সদস্যদের অগোচরে বাড়ির পাশে পুকুরে পড়ে যায় শিশুটি। অনেক খোঁজাখুঁজি করে একপর্যায়ে তাকে পুকুর পানিতে ভাসতে দেখেন স্বজনেরা। পরে দ্রুত উদ্ধার করে মাদারীপুর ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন।
১ ঘণ্টা আগেআসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
২ ঘণ্টা আগে