টঙ্গী (গাজীপুর) প্রতিনিধি
গাজীপুরে টঙ্গীতে তুরাগ নদের ওপর বেইলি ব্রিজ সরিয়ে ফেলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ করেছেন টঙ্গী বাজারের কয়েক হাজার ব্যবসায়ী।
আজ রোববার দুপুরের রাজধানীর আবদুল্লাহপুর ও টঙ্গী অংশের ব্যবসায়ীরা ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করেন। বেলা বাড়লে সড়ক ও জনপথের টঙ্গী বাজার কার্যালয় ঘেরাও করেন বিক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা।
খবর পেয়ে টঙ্গী পশ্চিম থানা বিএনপির আহ্বায়ক বশির উদ্দিন, টঙ্গী পূর্ব থানা বিএনপির সাবেক সভাপতি রাশেদুল ইসলাম কিরণ, বিএনপি নেতা ইসমাইল সিকদার বসু, আব্দুর রহিম খান কালা, আমিনুল ইসলাম লিটু ঘটনাস্থলে পৌঁছে সড়ক ও জনপথের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে সমস্যা সমাধানের আশ্বাস দেন ব্যবসায়ীদের।
এ সময় বিক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা বিআরটি প্রকল্পের নিচে বেইলি সেতু অপসরণের কাজ বন্ধ করে দেন।
টঙ্গী বাজার ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক নাসির উদ্দিন বলেন, টঙ্গী বাজারে ২৫ হাজারের বেশি ব্যবসায়ীর দোকান রয়েছে। প্রায় ১০০ বছর আগে তুরাগ নদের তীরে এ বাজার গড়ে উঠে। বেইলি ব্রিজটি সরিয়ে ফেলা হলে বাজারে ক্রেতারা আসতে পারবে না।
যোগাযোগ করা হলে ঢাকা বাস র্যাপিড ট্রানজিটের (বিআরটি) ব্যবস্থাপনা পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) মো. মহিউদ্দিন বলেন, ‘এই প্রকল্পটি আমাদের নয়। এটি হলো সড়ক ও জনপথ বিভাগ এবং বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের। এ ব্যাপারে ওই দপ্তর ভালো বলতে পারবেন।’
যোগাযোগ করা হলে বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের প্রকল্প পরিচালক মো. আবুল হোসেন বলেন, পানিপ্রবাহ সচল রাখার জন্য তুরাগ নদের ওপর নির্মিত বেইলি সেতুটি বিআইডব্লিউটিএর পরামর্শ অনুযায়ী আর রাখা সম্ভব হচ্ছে না। তুরাগ নদের ওপর যেসব বেইলি ব্রিজ আছে, সবগুলোই অপসারণ করা হবে। উড়াল সড়ক দিয়ে চলাচলের জন্য একটি র্যাম্প চালু আছে। আরও চারটি র্যাম্প চালু করা হবে।
গাজীপুরে টঙ্গীতে তুরাগ নদের ওপর বেইলি ব্রিজ সরিয়ে ফেলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ করেছেন টঙ্গী বাজারের কয়েক হাজার ব্যবসায়ী।
আজ রোববার দুপুরের রাজধানীর আবদুল্লাহপুর ও টঙ্গী অংশের ব্যবসায়ীরা ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করেন। বেলা বাড়লে সড়ক ও জনপথের টঙ্গী বাজার কার্যালয় ঘেরাও করেন বিক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা।
খবর পেয়ে টঙ্গী পশ্চিম থানা বিএনপির আহ্বায়ক বশির উদ্দিন, টঙ্গী পূর্ব থানা বিএনপির সাবেক সভাপতি রাশেদুল ইসলাম কিরণ, বিএনপি নেতা ইসমাইল সিকদার বসু, আব্দুর রহিম খান কালা, আমিনুল ইসলাম লিটু ঘটনাস্থলে পৌঁছে সড়ক ও জনপথের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে সমস্যা সমাধানের আশ্বাস দেন ব্যবসায়ীদের।
এ সময় বিক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা বিআরটি প্রকল্পের নিচে বেইলি সেতু অপসরণের কাজ বন্ধ করে দেন।
টঙ্গী বাজার ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক নাসির উদ্দিন বলেন, টঙ্গী বাজারে ২৫ হাজারের বেশি ব্যবসায়ীর দোকান রয়েছে। প্রায় ১০০ বছর আগে তুরাগ নদের তীরে এ বাজার গড়ে উঠে। বেইলি ব্রিজটি সরিয়ে ফেলা হলে বাজারে ক্রেতারা আসতে পারবে না।
যোগাযোগ করা হলে ঢাকা বাস র্যাপিড ট্রানজিটের (বিআরটি) ব্যবস্থাপনা পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) মো. মহিউদ্দিন বলেন, ‘এই প্রকল্পটি আমাদের নয়। এটি হলো সড়ক ও জনপথ বিভাগ এবং বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের। এ ব্যাপারে ওই দপ্তর ভালো বলতে পারবেন।’
যোগাযোগ করা হলে বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের প্রকল্প পরিচালক মো. আবুল হোসেন বলেন, পানিপ্রবাহ সচল রাখার জন্য তুরাগ নদের ওপর নির্মিত বেইলি সেতুটি বিআইডব্লিউটিএর পরামর্শ অনুযায়ী আর রাখা সম্ভব হচ্ছে না। তুরাগ নদের ওপর যেসব বেইলি ব্রিজ আছে, সবগুলোই অপসারণ করা হবে। উড়াল সড়ক দিয়ে চলাচলের জন্য একটি র্যাম্প চালু আছে। আরও চারটি র্যাম্প চালু করা হবে।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৩ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৩ ঘণ্টা আগে