নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, বিরোধীদের সঙ্গে সংলাপে বসতে আইনে কোনো প্রতিবন্ধকতা বা বাধা নেই। তবে সংলাপ হতে হবে আইন মেনে। আজ রোববার বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে আইনমন্ত্রী একথা বলেন। এর আগে যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজদের ওরিয়েন্টেশন কোর্সের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন মন্ত্রী।
আনিসুল হক বলেন, সংলাপে বসতে আইনে কোনো প্রতিবন্ধকতা নেই। কিন্তু কথা হলো, সংলাপ হতে হলে কিছু আইনি জিনিস, যেগুলো বাস্তবে আছে, সেগুলো মেনে সংলাপে আসতে হয়। সেগুলো না মানলে সংলাপ হয় না।
বিরোধীদের সাজা দিতে সেল গঠন করেছে সরকার- বিএনপি মহাসচিবের এমন অভিযোগের বিষয়ে আইনমন্ত্রী বলেন, ২০১৪ সালে আমি যখন প্রথম আইনমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নিই, তখন মামলা জট কমানোর জন্য একটি সেল গঠন করা হয়। সেই সেলটি এখনো আছে। সেটাকে নিয়ে যদি কেউ রাজনৈতিক কাজে ব্যবহার করার জন্য জনগণকে বিভ্রান্ত করেন, তবে আমার দুঃখিত হওয়া ছাড়া আর কিছু বলার নেই।
খালেদা জিয়ার কিছু হলে প্রধানমন্ত্রী ও আইনমন্ত্রীসহ বেশ কয়েকজনকে আসামি করে মামলা করা হবে- বিএনপি নেতাদের এমন মন্তব্যের জবাবে আইনমন্ত্রী বলেন, ‘স্বাধীন দেশে গণতন্ত্রের চর্চা হচ্ছে, যে যা খুশি তাই বলতে পারে।’ কিন্তু এটাও মনে রাখতে হবে, দেশে আইন আছে এবং কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয়। আইন আইনের গতিতে চলবে।
একজন বিচারককে সাজা দেওয়ার পর বৈঠকের বিষয়ে জানতে চাইলে মন্ত্রী বলেন, বিচার বিভাগের অভিভাবক প্রধান বিচারপতি। তার সঙ্গে গত শুক্রবার জুডিশিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের একটি প্রতিনিধি দল দেখা করেছেন। আমি বাংলাদেশের আইনমন্ত্রী। আইনমন্ত্রণলয় হচ্ছে বিচার বিভাগ ও নির্বাহী বিভাগের সেতু বন্ধন।
মন্ত্রী বলেন, যদি বিচার বিভাগের কোনো সমস্যা থেকে থাকে সেটা যদি তাদের অভ্যন্তরীণ কোনো সমস্যাও হয় সেই সমস্যা নিয়ে আইনমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলাটা কোথাও বারিত আছে বলে আমার মনে হয় না। সেই হিসেবেই জুডিশিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের একটি প্রতিনিধি দল আমার সঙ্গে বৈঠক করেছে। আমি সেই বৈঠকে বলেছি যেই ভুল বোঝাবুঝিই হোক না কেন, এটি নিরসণ করার দায়িত্ব আমার কাধে নিলাম। আপনারা কাজে ফিরে যান। বিচারপ্রার্থী জনগণ যাতে বিচার থেকে বঞ্চিত না হন।
আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, বিরোধীদের সঙ্গে সংলাপে বসতে আইনে কোনো প্রতিবন্ধকতা বা বাধা নেই। তবে সংলাপ হতে হবে আইন মেনে। আজ রোববার বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে আইনমন্ত্রী একথা বলেন। এর আগে যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজদের ওরিয়েন্টেশন কোর্সের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন মন্ত্রী।
আনিসুল হক বলেন, সংলাপে বসতে আইনে কোনো প্রতিবন্ধকতা নেই। কিন্তু কথা হলো, সংলাপ হতে হলে কিছু আইনি জিনিস, যেগুলো বাস্তবে আছে, সেগুলো মেনে সংলাপে আসতে হয়। সেগুলো না মানলে সংলাপ হয় না।
বিরোধীদের সাজা দিতে সেল গঠন করেছে সরকার- বিএনপি মহাসচিবের এমন অভিযোগের বিষয়ে আইনমন্ত্রী বলেন, ২০১৪ সালে আমি যখন প্রথম আইনমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নিই, তখন মামলা জট কমানোর জন্য একটি সেল গঠন করা হয়। সেই সেলটি এখনো আছে। সেটাকে নিয়ে যদি কেউ রাজনৈতিক কাজে ব্যবহার করার জন্য জনগণকে বিভ্রান্ত করেন, তবে আমার দুঃখিত হওয়া ছাড়া আর কিছু বলার নেই।
খালেদা জিয়ার কিছু হলে প্রধানমন্ত্রী ও আইনমন্ত্রীসহ বেশ কয়েকজনকে আসামি করে মামলা করা হবে- বিএনপি নেতাদের এমন মন্তব্যের জবাবে আইনমন্ত্রী বলেন, ‘স্বাধীন দেশে গণতন্ত্রের চর্চা হচ্ছে, যে যা খুশি তাই বলতে পারে।’ কিন্তু এটাও মনে রাখতে হবে, দেশে আইন আছে এবং কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয়। আইন আইনের গতিতে চলবে।
একজন বিচারককে সাজা দেওয়ার পর বৈঠকের বিষয়ে জানতে চাইলে মন্ত্রী বলেন, বিচার বিভাগের অভিভাবক প্রধান বিচারপতি। তার সঙ্গে গত শুক্রবার জুডিশিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের একটি প্রতিনিধি দল দেখা করেছেন। আমি বাংলাদেশের আইনমন্ত্রী। আইনমন্ত্রণলয় হচ্ছে বিচার বিভাগ ও নির্বাহী বিভাগের সেতু বন্ধন।
মন্ত্রী বলেন, যদি বিচার বিভাগের কোনো সমস্যা থেকে থাকে সেটা যদি তাদের অভ্যন্তরীণ কোনো সমস্যাও হয় সেই সমস্যা নিয়ে আইনমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলাটা কোথাও বারিত আছে বলে আমার মনে হয় না। সেই হিসেবেই জুডিশিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের একটি প্রতিনিধি দল আমার সঙ্গে বৈঠক করেছে। আমি সেই বৈঠকে বলেছি যেই ভুল বোঝাবুঝিই হোক না কেন, এটি নিরসণ করার দায়িত্ব আমার কাধে নিলাম। আপনারা কাজে ফিরে যান। বিচারপ্রার্থী জনগণ যাতে বিচার থেকে বঞ্চিত না হন।
ঘন কুয়াশার কারণে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত ১২টা থেকে এই পথে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়। আজ শনিবার সকাল ৯টায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ফেরি চলাচল বন্ধ ছিল।
১০ মিনিট আগেমাদারীপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে পাঁচজন আহত হয়েছেন। এ সময় বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার রাস্তি ইউনিয়নের পূর্ব রাস্তি এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৮ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৮ ঘণ্টা আগে