অনলাইন ডেস্ক
সাধারণ আইনজীবীদের আন্দোলনের মুখে ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারকাজ বন্ধ রয়েছে। বিচারক নূরে আলম আজ রোববার বিচার পরিচালনার জন্য এজলাসে ওঠেননি।
সকাল সাড়ে ১০টা থেকে ট্রাইব্যুনালে গিয়ে দেখা যায়, এজলাসে এবং বাইরে সাধারণ আইনজীবীরা বিক্ষোভ করছেন। এতে করে থমকে আছে ট্রাইব্যুনালের বিচার কার্যক্রম।
আইনজীবীরা বিচারকের অপসারণ দাবি করছেন। তবে বিচারক খাস কামরায় অবস্থান করছেন বলে সংশ্লিষ্ট ট্রাইব্যুনালে কর্মকর্তা -কর্মচারীরা জানান।
আইনজীবীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ট্রাইব্যুনালে বিচারাধীন এক মামলার আসামিকে জামিন না দেওয়ায় এ ঘটনার সূত্রপাত। গত বৃহস্পতিবার এই ঘটনা ঘটে।
সংশ্লিষ্ট ট্রাইব্যুনালের সহকারী সরকারি কৌঁসুলি (এপিপি) মো. মিরাজ উদ্দিন শিকদার জানান, আইনজীবীরা বিচারকের অপসারণ দাবিতে সকাল থেকে বিক্ষোভ করায় বিব্রতকর পরিস্থিতি এড়াতে বিচারক এজলাসে ওঠেননি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিক্ষোভে অংশ নেওয়া আইনজীবী শামসুজ্জামান দীপু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিচারকের আচরণে সাধারণ আইনজীবীরা ক্ষিপ্ত। এ জন্য সাধারণ আইনজীবীরা তাঁর অপসারণ চেয়ে আন্দোলন করছেন। ঢাকা আইনজীবী সমিতির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক এ বিষয়ে অবগত রয়েছেন। তাদের সম্মতি নিয়েই সাধারণ আইনজীবীরা সাইবার ট্রাইব্যুনাল বয়কট করেছেন।’
সংশ্লিষ্ট ট্রাইব্যুনালের একজন কর্মচারী নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, একটি মামলায় একজন আসামির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছিল। তাঁর অনুপস্থিতিতে মামলাটিতে সাক্ষ্যগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। কয়েক দিন আগে তিনি আদালতে আত্মসমর্পণ করলে তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়। সপ্তাহের ব্যবধানে আবারও তাঁর জামিন চাইলে বিচারক আবেদন নামঞ্জুর করেন। এতে আসামিপক্ষের আইনজীবী উন্মুক্ত এজলাসে বিচারকের সঙ্গে তর্কবিতর্কে লিপ্ত হন। গত বৃহস্পতিবার এ ঘটনার সময় বিচারক এজলাস ত্যাগ করেন। আজ আবার আইনজীবীরা এসে বিক্ষোভ করছেন।
এদিকে আন্দোলনরত আইনজীবীদের অভিযোগ, এই বিচারক আইনজীবীদের ও বিচারপ্রার্থীদের সঙ্গে মামলার শুনানির সময় প্রায়ই দুর্ব্যবহার করে থাকেন। তিনি আইনজীবীদের অসম্মান করে কথা বলেন। এ জন্য সাধারণ আইনজীবীরা তাঁর আদালত বর্জন করেছেন।
সাধারণ আইনজীবীদের আন্দোলনের মুখে ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারকাজ বন্ধ রয়েছে। বিচারক নূরে আলম আজ রোববার বিচার পরিচালনার জন্য এজলাসে ওঠেননি।
সকাল সাড়ে ১০টা থেকে ট্রাইব্যুনালে গিয়ে দেখা যায়, এজলাসে এবং বাইরে সাধারণ আইনজীবীরা বিক্ষোভ করছেন। এতে করে থমকে আছে ট্রাইব্যুনালের বিচার কার্যক্রম।
আইনজীবীরা বিচারকের অপসারণ দাবি করছেন। তবে বিচারক খাস কামরায় অবস্থান করছেন বলে সংশ্লিষ্ট ট্রাইব্যুনালে কর্মকর্তা -কর্মচারীরা জানান।
আইনজীবীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ট্রাইব্যুনালে বিচারাধীন এক মামলার আসামিকে জামিন না দেওয়ায় এ ঘটনার সূত্রপাত। গত বৃহস্পতিবার এই ঘটনা ঘটে।
সংশ্লিষ্ট ট্রাইব্যুনালের সহকারী সরকারি কৌঁসুলি (এপিপি) মো. মিরাজ উদ্দিন শিকদার জানান, আইনজীবীরা বিচারকের অপসারণ দাবিতে সকাল থেকে বিক্ষোভ করায় বিব্রতকর পরিস্থিতি এড়াতে বিচারক এজলাসে ওঠেননি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিক্ষোভে অংশ নেওয়া আইনজীবী শামসুজ্জামান দীপু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিচারকের আচরণে সাধারণ আইনজীবীরা ক্ষিপ্ত। এ জন্য সাধারণ আইনজীবীরা তাঁর অপসারণ চেয়ে আন্দোলন করছেন। ঢাকা আইনজীবী সমিতির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক এ বিষয়ে অবগত রয়েছেন। তাদের সম্মতি নিয়েই সাধারণ আইনজীবীরা সাইবার ট্রাইব্যুনাল বয়কট করেছেন।’
সংশ্লিষ্ট ট্রাইব্যুনালের একজন কর্মচারী নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, একটি মামলায় একজন আসামির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছিল। তাঁর অনুপস্থিতিতে মামলাটিতে সাক্ষ্যগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। কয়েক দিন আগে তিনি আদালতে আত্মসমর্পণ করলে তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়। সপ্তাহের ব্যবধানে আবারও তাঁর জামিন চাইলে বিচারক আবেদন নামঞ্জুর করেন। এতে আসামিপক্ষের আইনজীবী উন্মুক্ত এজলাসে বিচারকের সঙ্গে তর্কবিতর্কে লিপ্ত হন। গত বৃহস্পতিবার এ ঘটনার সময় বিচারক এজলাস ত্যাগ করেন। আজ আবার আইনজীবীরা এসে বিক্ষোভ করছেন।
এদিকে আন্দোলনরত আইনজীবীদের অভিযোগ, এই বিচারক আইনজীবীদের ও বিচারপ্রার্থীদের সঙ্গে মামলার শুনানির সময় প্রায়ই দুর্ব্যবহার করে থাকেন। তিনি আইনজীবীদের অসম্মান করে কথা বলেন। এ জন্য সাধারণ আইনজীবীরা তাঁর আদালত বর্জন করেছেন।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছেন, রাজধানীর উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরীকে যথাযথ রাষ্ট্রীয় মর্যাদা দিতে পারিনি। এটি আমাদের ব্যর্থতা। তিনি ২০ জন শিক্ষার্থীকে উদ্ধার করে নিজের জীবন দিয়েছেন। এ দেশে বাহিনী ছাড়া সিভিলিয়ানরা...
২৪ মিনিট আগেচলছে শ্রাবণ মাস। বর্ষা মৌসুম। এই সময়ে টানা বৃষ্টি, স্যাঁতসেঁতে মাঠঘাট আর আকাশে মেঘের ঘনঘটা—এমন চিত্রই আমাদের কাছে চিরচেনা। কিন্তু উত্তরবঙ্গের জেলা পঞ্চগড়ে আজ বুধবার একদমই অন্য রকম সকালের চিত্র দেখা গেছে। ভোরবেলা ঘুম ভাঙতেই দেখা গেল—চারদিক কুয়াশায় ঢাকা। ঘাসে ঘাসে শিশির, রাস্তায় ঝাপসা আলো, যেন শীতকাল
৩৪ মিনিট আগেনিহতের সহকর্মী ওবায়দুর রহমান জানান, আতিকুর রহমান কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনে কর্মরত ছিলেন। বাড়ি মুন্সিগঞ্জ সদর উপজেলার উত্তর ইসলামপুর গ্রামে। রাজধানীর সবুজবাগ বাসাবো এলাকায় একটি মেসে থাকতেন। তাঁর স্ত্রী ও তিন সন্তান গ্রামে থাকেন।
৪০ মিনিট আগেডেমরা থানার উপপরিদর্শক (এসআই) কাকন মিয়া বলেন, ‘সকালে ডেমরার শাপলা চত্বর এলাকায় এক তরুণ গণপিটুনির শিকার হয়েছে বলে খবর পাই। পরে সেখানে গিয়ে তাঁকে অচেতন অবস্থায় পেয়ে দ্রুত ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।’
১ ঘণ্টা আগে