নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
টানা ছয় দিন বিকেল পর্যন্ত রাজধানীর কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনে শৃঙ্খলা রাখতে কড়াকড়ি ধরে রাখা গেলেও আজ সোমবার রাতে আর পারা যায়নি। ট্রেনের ছাদে যাত্রী বহন নিষিদ্ধ হলেও আজ রাতে পশ্চিমাঞ্চলের ট্রেনগুলোর বগিতে তিল ধারণের ঠাঁই না থাকায় যাত্রীদের ছাদে উঠতে দেখা যায়।
ফেসবুকে বাংলাদেশ রেলওয়ে ফ্যান গ্রুপ পেজে রাজু মাস্তান নামে এক ব্যবহারকারী ছাদে যাত্রী বোঝায় ট্রেনের কয়েকটি ছবি পোস্ট করেন।
পোস্টে তিনি লেখেন, ‘আমি রাজশাহীগামী পদ্মা এক্সপ্রেসে, পাশে লালমণি এক্সপ্রেস ফুল প্যাকেট।’
উত্তরবঙ্গগামী দ্রুতযান এক্সপ্রেস ট্রেনেও অতিরিক্ত যাত্রী দেখা গেছে। বিশেষ করে জয়দেবপুর ক্রসিংয়ের সময় ট্রেনের ভেতরে ও ছাদে উপচে পড়া যাত্রী দেখা গেছে। মাইকিং করেও যাত্রীদের ছাদ থেকে নামানো যায়নি। একই অবস্থা দেখা গেছে পশ্চিমাঞ্চলের আরেক ট্রেন কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেসে।
সবগুলো ট্রেনই আজ রাত ৯টার পর কমলাপুর রেলস্টেশন ছেড়ে যায়।
এদিকে গত ছয় দিন ধরেই কড়াকড়ি অবস্থায় যাত্রীদের স্টেশনে প্রবেশ করিয়েছে রেল কর্তৃপক্ষ। তিনবার চেকিং ও ‘টিকিট যার ভ্রমণ তাঁর’ নীতিতে অগ্রিম টিকিটের রেলযাত্রা শুরু হয় ৫ এপ্রিল থেকে। আজ সন্ধ্যা পর্যন্ত কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনের চিত্র স্বাভাবিক ছিল।
এর আগে কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন ম্যানেজার মোহাম্মদ মাসুদ সারওয়ার আজকের পত্রিকাকে বলেছিলেন, ‘এবার ছাদে ওঠার কোনো সুযোগ নেই।’ একই কথা বলেছিলেন ঢাকা রেলওয়ে বিভাগীয় বাণিজ্যিক কর্মকর্তা শাহ আলম।
তবে আশঙ্কা ছিল আজ ও আগামীকাল মঙ্গলবার রেলের এই কড়াকড়ি থাকবে না। সন্ধ্যার পর সেই আশঙ্কাই সত্যি হলো!
এ বিষয়ে জানতে চাইলে স্টেশন ম্যানেজার মাসুদ সারওয়ার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শেষ সময়ে পারা যায়নি! গার্মেন্টস ছুটি হওয়াতে যাত্রীর চাপ অনেক বেশি ছিল।’
তিনি বলেন, ‘আমরা যত দূর পেরেছি চেষ্টা করেছি। লালমণি এক্সপ্রেস স্টেশন ছেড়ে গেছে।’
এদিকে অভিযোগ রয়েছে, কমলাপুর স্টেশনে কড়াকড়ি হলেও বিমানবন্দর স্টেশনে বিশৃঙ্খল অবস্থা রয়েছে। অনেকে টিকিট কেটে আসনে বসতে পারেননি। প্রচুর যাত্রী ছাদে চড়ে যাত্রা করেছেন।
টানা ছয় দিন বিকেল পর্যন্ত রাজধানীর কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনে শৃঙ্খলা রাখতে কড়াকড়ি ধরে রাখা গেলেও আজ সোমবার রাতে আর পারা যায়নি। ট্রেনের ছাদে যাত্রী বহন নিষিদ্ধ হলেও আজ রাতে পশ্চিমাঞ্চলের ট্রেনগুলোর বগিতে তিল ধারণের ঠাঁই না থাকায় যাত্রীদের ছাদে উঠতে দেখা যায়।
ফেসবুকে বাংলাদেশ রেলওয়ে ফ্যান গ্রুপ পেজে রাজু মাস্তান নামে এক ব্যবহারকারী ছাদে যাত্রী বোঝায় ট্রেনের কয়েকটি ছবি পোস্ট করেন।
পোস্টে তিনি লেখেন, ‘আমি রাজশাহীগামী পদ্মা এক্সপ্রেসে, পাশে লালমণি এক্সপ্রেস ফুল প্যাকেট।’
উত্তরবঙ্গগামী দ্রুতযান এক্সপ্রেস ট্রেনেও অতিরিক্ত যাত্রী দেখা গেছে। বিশেষ করে জয়দেবপুর ক্রসিংয়ের সময় ট্রেনের ভেতরে ও ছাদে উপচে পড়া যাত্রী দেখা গেছে। মাইকিং করেও যাত্রীদের ছাদ থেকে নামানো যায়নি। একই অবস্থা দেখা গেছে পশ্চিমাঞ্চলের আরেক ট্রেন কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেসে।
সবগুলো ট্রেনই আজ রাত ৯টার পর কমলাপুর রেলস্টেশন ছেড়ে যায়।
এদিকে গত ছয় দিন ধরেই কড়াকড়ি অবস্থায় যাত্রীদের স্টেশনে প্রবেশ করিয়েছে রেল কর্তৃপক্ষ। তিনবার চেকিং ও ‘টিকিট যার ভ্রমণ তাঁর’ নীতিতে অগ্রিম টিকিটের রেলযাত্রা শুরু হয় ৫ এপ্রিল থেকে। আজ সন্ধ্যা পর্যন্ত কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনের চিত্র স্বাভাবিক ছিল।
এর আগে কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন ম্যানেজার মোহাম্মদ মাসুদ সারওয়ার আজকের পত্রিকাকে বলেছিলেন, ‘এবার ছাদে ওঠার কোনো সুযোগ নেই।’ একই কথা বলেছিলেন ঢাকা রেলওয়ে বিভাগীয় বাণিজ্যিক কর্মকর্তা শাহ আলম।
তবে আশঙ্কা ছিল আজ ও আগামীকাল মঙ্গলবার রেলের এই কড়াকড়ি থাকবে না। সন্ধ্যার পর সেই আশঙ্কাই সত্যি হলো!
এ বিষয়ে জানতে চাইলে স্টেশন ম্যানেজার মাসুদ সারওয়ার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শেষ সময়ে পারা যায়নি! গার্মেন্টস ছুটি হওয়াতে যাত্রীর চাপ অনেক বেশি ছিল।’
তিনি বলেন, ‘আমরা যত দূর পেরেছি চেষ্টা করেছি। লালমণি এক্সপ্রেস স্টেশন ছেড়ে গেছে।’
এদিকে অভিযোগ রয়েছে, কমলাপুর স্টেশনে কড়াকড়ি হলেও বিমানবন্দর স্টেশনে বিশৃঙ্খল অবস্থা রয়েছে। অনেকে টিকিট কেটে আসনে বসতে পারেননি। প্রচুর যাত্রী ছাদে চড়ে যাত্রা করেছেন।
ফরিদপুরে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে তিনজন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরো অন্তত ১০ জন। তাঁদের উদ্ধার করে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হয়েছে।
৪ মিনিট আগেনেত্রকোনার আটপাড়ায় সহকারী শিক্ষিকাকে শোকজ করায় বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষককে মারধর করার অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় যুবদল ও ছাত্রদলের দুই নেতার বিরুদ্ধে। গতকাল বুধবার (২৩ জুলাই) দুপুরে উপজেলার অভয়পাশা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এ ঘটনা ঘটে। ভুক্তভোগী শিক্ষক জাহাঙ্গীর আলম বর্তমানে নেত্রকোনা সদর হাসপাতালে...
৩১ মিনিট আগেনড়াইল সদর উপজেলার বাগডাঙ্গা গ্রামে নিজ ঘর থেকে দুই সন্তানের মা মাধবী বিশ্বাস (৩৫) নামের এক গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। বুধবার (২৩ জুলাই) সন্ধ্যায় মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। ঘটনার পর ওই নারীর স্বামী হীরামণ বিশ্বাস ও তার দ্বিতীয় স্ত্রী সুদেবী পলাতক রয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগেউপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা বলছেন, অপরিকল্পিতভাবে ২০২১-২২ অর্থবছরে নদী খননের কারণে মাটি সরে গিয়ে এমন অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। অপরদিকে পানি উন্নয়ন বোর্ডের ভাষ্য, বক্স কালভার্ট নির্মাণের পূর্বে তাদের অনুমতি না নিয়ে অপরিকল্পিতভাবে করায় মাটি সরে গেছে। চলাচলে ঝুঁকি বাড়ায় ফুঁসে উঠেছেন স্থানীয়রা।
১ ঘণ্টা আগে