টঙ্গী (গাজীপুর) প্রতিনিধি
গাজীপুরের টঙ্গীতে তুরাগ নদের ওপর বেইলি সেতু স্থাপনের দাবিতে ঢাকা বিআরটি প্রকল্পের উড়াল সেতু অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন স্থানীয় ব্যবসায়ীরা।
আজ শনিবার বেলা ১১টার দিকে ঢাকার আবদুল্লাহপুর ও টঙ্গী অংশের ব্যবসায়ীরা ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের পাশে অবস্থান নিয়ে মানববন্ধন করেন। পরে তাঁরা টঙ্গী বাজার এলাকায় উড়ালসেতু অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখান। এতে প্রায় পৌনে এক ঘণ্টা যান চলাচল বন্ধ ছিল।
বিক্ষোভে অংশ নিয়ে বক্তব্য দেন টঙ্গী পূর্ব থানা বিএনপির সভাপতি সরকার জাবেদ আহমেদ সুমন, সাবেক সভাপতি রাশেদুল ইসলাম কিরণ, গাজীপুর মহানগর বিএনপির সাবেক দপ্তর সম্পাদক আব্দুর রহিম খান কালা, টঙ্গী পূর্ব থানা বিএনপির দপ্তর সম্পাদক মিজানুর রহমান, যুবদল নেতা জি এম হাসান, বি এম শামীম, তৈয়ব আলী, হানিফ প্রমুখ।
ব্যবসায়ীরা জানান, রাজধানীর সঙ্গে টঙ্গীর একমাত্র যোগাযোগব্যবস্থা এই বেইলি সেতু। তুরাগ নদের ওপর তিনটি বেইলি সেতুর মধ্যে একটি সম্প্রতি ভেঙে যায়। ঢাকা বাস র্যাপিড ট্রানজিটের (বিআরটি) পক্ষ থেকে মহাসড়কের পশ্চিম পাশে থাকা আরেকটি সেতু অপসরণ করা হচ্ছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন টঙ্গী বাজারের ব্যবসায়ী ও ক্রেতারা। সেতুটি সরিয়ে ফেলা হলে ক্রেতাশূন্য হয়ে পড়বে বাজার।
টঙ্গী পূর্ব থানা বিএনপির সাবেক সভাপতি রাশেদুল বলেন, ‘প্রায় ১০০ বছর আগে তুরাগ নদের তীরে এই বাজার গড়ে ওঠে। বেইলি ব্রিজটি সরিয়ে ফেলা হলে বাজারে ক্রেতারা আসতে পারবে না। আমরা প্রথমে সড়ক ও জনপথের প্রকৌশলীকে অবগত করেছিলাম। তিনি আমাদের ঢাকা বাস র্যাপিড ট্রানজিটের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের কাছে যেতে বলেন। সেখানে গিয়েও কোনো সমাধান হয়নি। তাই আজ বিআরটি প্রকল্পের উড়াল সেতুতে জড়ো হয়ে বিক্ষোভ করছি।’
পরে গাজীপুর সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী শরিফুল আলম বেইলি ব্রিজ নির্মাণের আশ্বাস দিলে অবরোধ তুলে নেন বিক্ষুব্ধরা। কিছুক্ষণ পর যান চলাচল স্বাভাবিক হয়ে আসে।
নির্বাহী প্রকৌশলী শরিফুল বলেন, ‘বিআরটি প্রকল্পের অধীনে একটি ও আমাদের (সওজ) অধীনে দুটি বেইলি ব্রিজ ছিল। গত ফেব্রুয়ারি মাসে দুর্ঘটনায় একটি বেইলি ব্রিজ ভেঙে পড়ে যায়। বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ) অনুমতি দিলে তুরাগ নদের ওপর আমরা স্থায়ীভাবে দুটি বেইলি ব্রিজ স্থাপনের ব্যবস্থা করব।’
গাজীপুরের টঙ্গীতে তুরাগ নদের ওপর বেইলি সেতু স্থাপনের দাবিতে ঢাকা বিআরটি প্রকল্পের উড়াল সেতু অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন স্থানীয় ব্যবসায়ীরা।
আজ শনিবার বেলা ১১টার দিকে ঢাকার আবদুল্লাহপুর ও টঙ্গী অংশের ব্যবসায়ীরা ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের পাশে অবস্থান নিয়ে মানববন্ধন করেন। পরে তাঁরা টঙ্গী বাজার এলাকায় উড়ালসেতু অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখান। এতে প্রায় পৌনে এক ঘণ্টা যান চলাচল বন্ধ ছিল।
বিক্ষোভে অংশ নিয়ে বক্তব্য দেন টঙ্গী পূর্ব থানা বিএনপির সভাপতি সরকার জাবেদ আহমেদ সুমন, সাবেক সভাপতি রাশেদুল ইসলাম কিরণ, গাজীপুর মহানগর বিএনপির সাবেক দপ্তর সম্পাদক আব্দুর রহিম খান কালা, টঙ্গী পূর্ব থানা বিএনপির দপ্তর সম্পাদক মিজানুর রহমান, যুবদল নেতা জি এম হাসান, বি এম শামীম, তৈয়ব আলী, হানিফ প্রমুখ।
ব্যবসায়ীরা জানান, রাজধানীর সঙ্গে টঙ্গীর একমাত্র যোগাযোগব্যবস্থা এই বেইলি সেতু। তুরাগ নদের ওপর তিনটি বেইলি সেতুর মধ্যে একটি সম্প্রতি ভেঙে যায়। ঢাকা বাস র্যাপিড ট্রানজিটের (বিআরটি) পক্ষ থেকে মহাসড়কের পশ্চিম পাশে থাকা আরেকটি সেতু অপসরণ করা হচ্ছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন টঙ্গী বাজারের ব্যবসায়ী ও ক্রেতারা। সেতুটি সরিয়ে ফেলা হলে ক্রেতাশূন্য হয়ে পড়বে বাজার।
টঙ্গী পূর্ব থানা বিএনপির সাবেক সভাপতি রাশেদুল বলেন, ‘প্রায় ১০০ বছর আগে তুরাগ নদের তীরে এই বাজার গড়ে ওঠে। বেইলি ব্রিজটি সরিয়ে ফেলা হলে বাজারে ক্রেতারা আসতে পারবে না। আমরা প্রথমে সড়ক ও জনপথের প্রকৌশলীকে অবগত করেছিলাম। তিনি আমাদের ঢাকা বাস র্যাপিড ট্রানজিটের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের কাছে যেতে বলেন। সেখানে গিয়েও কোনো সমাধান হয়নি। তাই আজ বিআরটি প্রকল্পের উড়াল সেতুতে জড়ো হয়ে বিক্ষোভ করছি।’
পরে গাজীপুর সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী শরিফুল আলম বেইলি ব্রিজ নির্মাণের আশ্বাস দিলে অবরোধ তুলে নেন বিক্ষুব্ধরা। কিছুক্ষণ পর যান চলাচল স্বাভাবিক হয়ে আসে।
নির্বাহী প্রকৌশলী শরিফুল বলেন, ‘বিআরটি প্রকল্পের অধীনে একটি ও আমাদের (সওজ) অধীনে দুটি বেইলি ব্রিজ ছিল। গত ফেব্রুয়ারি মাসে দুর্ঘটনায় একটি বেইলি ব্রিজ ভেঙে পড়ে যায়। বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ) অনুমতি দিলে তুরাগ নদের ওপর আমরা স্থায়ীভাবে দুটি বেইলি ব্রিজ স্থাপনের ব্যবস্থা করব।’
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৩ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৩ ঘণ্টা আগে