নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিরোধী মতের সব সংবাদমাধ্যম সরকার বন্ধ করে দিতে চায় বলে দাবি করেছেন সদ্য বন্ধ হয়ে যাওয়া দৈনিক দিনকালের সাংবাদিকেরা। আজ বুধবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে দৈনিক দিনকাল ইউনিটের উদ্যোগে দৈনিক দিনকাল পত্রিকার ডিক্লারেশন বাতিলের প্রতিবাদে আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশে এ দাবি করেন তাঁরা।
বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের (বিএফইউজে) সাবেক সভাপতি রুহুল আমিন গাজী বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকার ও সংবাদপত্রের স্বাধীনতা একসঙ্গে যায় না। খোঁড়া অজুহাতে দৈনিক দিনকাল পত্রিকার ডিক্লারেশন বন্ধ করা হয়েছে। সরকার বিরোধী মত, ভিন্ন মত সহ্য করতে পারে না। এ জন্যই এই পত্রিকার ডিক্লারেশন বাতিল করা হয়েছে। অবিলম্বে এই পত্রিকার ডিক্লারেশন ফিরিয়ে দিতে হবে।’
দৈনিক দিনকালের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক ড. রেজওয়ান সিদ্দিকী বলেন, ‘দেশে এখন যেসব গণমাধ্যম আছে, তার মালিক কোনো না কোনোভাবে সরকারি দলের সঙ্গে যুক্ত। ভারতের আদানি গ্রুপের কাছ থেকে সরকার তিন গুণ দামে বিদ্যুৎ কিনেছে। এ বিষয়ে দেশের গণমাধ্যমগুলো তেমন কোনো প্রতিবেদন প্রকাশ করেনি। সরকার দলের লোকেরাই এগুলোর মালিক বলেই এই খবর তেমন প্রচার করা হয়নি। তবে আদানি গ্রুপের সঙ্গে দেশবিরোধী এই চুক্তির বিরুদ্ধে দিনকাল নিয়মিতভাবে খবর প্রচার করেছে। ফলে সরকারের সুবিধাভোগীরা এটি ভালোভাবে নেয়নি। তাই প্রতিহিংসা পরায়ণ হয়ে দিনকাল পত্রিকাটি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। যেভাবে দ্রুত ডিক্লারেশন বাতিল করা হয়েছে, সেভাবে দ্রুত যেন এর ডিক্লারেশন ফিরিয়ে দেওয়া হয়।’
দৈনিক দিনকালের শহীদুল ইসলাম শহীদ বলেন, ‘সরকার বিরোধী মতের সব সংবাদমাধ্যম বন্ধ করে দিতে চায়। দিনকাল পত্রিকা বন্ধ তারই প্রমাণ। সরকারের ব্যাংক লুটসহ সব লুটপাটের খবর প্রচার করেছে এই পত্রিকা। এ জন্য সরকার ভিন্ন মতের গণমাধ্যম তারা রাখতে চায় না। বিরোধী দলের মুখপাত্র এই পত্রিকা, সরকার বিরোধী কোনো কথা বললেই নিপীড়ন নেমে আসে। এই পত্রিকা বন্ধের কারণে দেড় হাজার সাংবাদিক বেকার হয়ে গেছে।’
বিক্ষোভ সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি মুরসালিন নোমানী, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের একাংশের সভাপতি কাদের গনি চৌধুরী, দৈনিক দিনকালের ব্যবস্থাপনা সম্পাদক শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাসসহ অন্যরা।
বিরোধী মতের সব সংবাদমাধ্যম সরকার বন্ধ করে দিতে চায় বলে দাবি করেছেন সদ্য বন্ধ হয়ে যাওয়া দৈনিক দিনকালের সাংবাদিকেরা। আজ বুধবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে দৈনিক দিনকাল ইউনিটের উদ্যোগে দৈনিক দিনকাল পত্রিকার ডিক্লারেশন বাতিলের প্রতিবাদে আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশে এ দাবি করেন তাঁরা।
বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের (বিএফইউজে) সাবেক সভাপতি রুহুল আমিন গাজী বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকার ও সংবাদপত্রের স্বাধীনতা একসঙ্গে যায় না। খোঁড়া অজুহাতে দৈনিক দিনকাল পত্রিকার ডিক্লারেশন বন্ধ করা হয়েছে। সরকার বিরোধী মত, ভিন্ন মত সহ্য করতে পারে না। এ জন্যই এই পত্রিকার ডিক্লারেশন বাতিল করা হয়েছে। অবিলম্বে এই পত্রিকার ডিক্লারেশন ফিরিয়ে দিতে হবে।’
দৈনিক দিনকালের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক ড. রেজওয়ান সিদ্দিকী বলেন, ‘দেশে এখন যেসব গণমাধ্যম আছে, তার মালিক কোনো না কোনোভাবে সরকারি দলের সঙ্গে যুক্ত। ভারতের আদানি গ্রুপের কাছ থেকে সরকার তিন গুণ দামে বিদ্যুৎ কিনেছে। এ বিষয়ে দেশের গণমাধ্যমগুলো তেমন কোনো প্রতিবেদন প্রকাশ করেনি। সরকার দলের লোকেরাই এগুলোর মালিক বলেই এই খবর তেমন প্রচার করা হয়নি। তবে আদানি গ্রুপের সঙ্গে দেশবিরোধী এই চুক্তির বিরুদ্ধে দিনকাল নিয়মিতভাবে খবর প্রচার করেছে। ফলে সরকারের সুবিধাভোগীরা এটি ভালোভাবে নেয়নি। তাই প্রতিহিংসা পরায়ণ হয়ে দিনকাল পত্রিকাটি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। যেভাবে দ্রুত ডিক্লারেশন বাতিল করা হয়েছে, সেভাবে দ্রুত যেন এর ডিক্লারেশন ফিরিয়ে দেওয়া হয়।’
দৈনিক দিনকালের শহীদুল ইসলাম শহীদ বলেন, ‘সরকার বিরোধী মতের সব সংবাদমাধ্যম বন্ধ করে দিতে চায়। দিনকাল পত্রিকা বন্ধ তারই প্রমাণ। সরকারের ব্যাংক লুটসহ সব লুটপাটের খবর প্রচার করেছে এই পত্রিকা। এ জন্য সরকার ভিন্ন মতের গণমাধ্যম তারা রাখতে চায় না। বিরোধী দলের মুখপাত্র এই পত্রিকা, সরকার বিরোধী কোনো কথা বললেই নিপীড়ন নেমে আসে। এই পত্রিকা বন্ধের কারণে দেড় হাজার সাংবাদিক বেকার হয়ে গেছে।’
বিক্ষোভ সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি মুরসালিন নোমানী, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের একাংশের সভাপতি কাদের গনি চৌধুরী, দৈনিক দিনকালের ব্যবস্থাপনা সম্পাদক শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাসসহ অন্যরা।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের এই নেতা বলেন, ‘জেলা কমিটির আহ্বায়ক ইমরান আহমেদ ও সদস্যসচিব আশফাক আহমেদ জামিল আন্দোলনের আদর্শ ও মূল্যবোধকে অবমাননা করে চাঁদাবাজি, টেন্ডার বাণিজ্য, মামলার তদবির, সরকারি প্রকল্পে দুর্নীতি ও ছাত্র আন্দোলনের নামে বিভিন্ন অবৈধ কর্মকাণ্ড করছেন।’
২৬ মিনিট আগে৫ আগস্টের পর থেকে ব্যস্ত নগরী ঢাকা যেন আন্দোলনের নগরীতে পরিণত হয়েছে। যৌক্তিক কিংবা অযৌক্তিক দাবি যাই হোক, সবাই নেমে আসছে রাস্তায়। সড়ক অবরোধ করেই যেন আন্দোলনকে স্বীকৃতি দেওয়ার চেষ্টা তাদের। আন্দোলনের এই চাপে চিড়েচ্যাপ্টা অবস্থা নগরবাসীর। ঘর থেকে বের হলেই যাত্রাপথের স্বাভাবিক রাস্তা যেখানে ১০ মিনিটে
৩৫ মিনিট আগেযমুনায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে বক্তব্য দেওয়ার সময় তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের উদ্দেশে বোতল ফ্লিপ বা ঘূর্ণায়ন অবস্থায় হাওয়ায় তুলে দেন এক যুবক। বোতলটি ঘুরতে ঘুরতে প্রায় ১৫-২০ ফুট দূরে থাকা উপদেষ্টা মাহফুজের মাথায় গিয়ে লাগে। বিষয়টি অনেকের মনেই প্রশ্নের জন্ম
৩৭ মিনিট আগেবাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিকেএমইএ) ২০২৫-২৭ মেয়াদের পরিচালনা পর্ষদ গঠিত হয়েছে। পর্ষদে সভাপতি হিসেবে পুনরায় নির্বাচিত হয়েছেন মোহাম্মদ হাতেম। একই সঙ্গে নির্বাহী সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন ফজলে শামীম এহসান।
৩৭ মিনিট আগে