নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনএস গ্রুপের চেয়ারম্যান এম এন এইচ বুলুর বিরুদ্ধে গুলশানে এক বাড়ি দখলের চেষ্টার অভিযোগ উঠেছে। আজ রোববার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলনে এ অভিযোগ তুলেন জমির মালিক নুর জাহান বেগম।
তিনি জানান, স্বামী মরহুম আবু ফতেহ ভূঁইয়ার মালিকানা সূত্রে ১৯৬২ সাল থেকে গুলশান-১ এর ১১ রোডের বাড়িতে পরিবার নিয়ে বসবাস করছেন তিনি। কিন্তু ১৯৮০ সালে সেই জায়গা নিয়ে মামলা হয়। ১৯৯৯ সালে নিম্ন আদালত তাদের পক্ষে রায় দিয়েছিল। কিন্তু পরে ওই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল হয়। উচ্চ আদালত ও নিম্ন আদলত ৩০টি রায় দেয়, যার মধ্যে ২৮টি নুর জাহান বেগমের পক্ষে যায়।
বিপক্ষে যাওয়া দুটো রায়ের বিরুদ্ধে সুপ্রীম কোর্টের আপিল বিভাগে পিটিশন দাখিল করেন তিনি। ২০১৭ সালে প্রধান বিচারপতির আদালতে নুর জাহান বেগমের পক্ষে লিভ টু আপিল গ্রহণ করে চূড়ান্ত রায় না হওয়া পর্যন্ত স্থিতাবস্থা বজায় রাখার আদেশ আসে।
নুর জাহান বেগম বলেন, ২০২১ সালে ‘ভূমি দস্যু’ এম এন এইচ বুলু আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ ও পুলিশের সহায়তায় নিলামে কিনেছেন দাবি করে দখল করতে আসেন এবং বাড়ির সামনের অংশের কিছু জায়গা দখল করে নেন।
৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর দখলকৃত জায়গা নুর জাহান বেগমের পরিবার আবার নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নেন বলে সংবাদ সম্মেলনে জানান তার বড় ছেলে দেলোয়ার হোসেন ভূঁইয়া।
তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর বুলু কিছুদিন গা-ঢাকা দেন। এরপর আবারও আমাদের বিএনপি নেতাদের আত্নীয় পরিচয় দিয়ে প্রাণনাশে হুমকি দেওয়ার পাশাপাশি বাড়ি দখলের করবেন বলছেন।’
অভিযোগের বিষয়ে জানতে এম এন এইচ বুলুর সঙ্গে যোগাযোগের জন্য কোন মোবাইল নম্বর পাওয়া যায়নি।
আরও খবর পড়ুন:
বিএনএস গ্রুপের চেয়ারম্যান এম এন এইচ বুলুর বিরুদ্ধে গুলশানে এক বাড়ি দখলের চেষ্টার অভিযোগ উঠেছে। আজ রোববার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলনে এ অভিযোগ তুলেন জমির মালিক নুর জাহান বেগম।
তিনি জানান, স্বামী মরহুম আবু ফতেহ ভূঁইয়ার মালিকানা সূত্রে ১৯৬২ সাল থেকে গুলশান-১ এর ১১ রোডের বাড়িতে পরিবার নিয়ে বসবাস করছেন তিনি। কিন্তু ১৯৮০ সালে সেই জায়গা নিয়ে মামলা হয়। ১৯৯৯ সালে নিম্ন আদালত তাদের পক্ষে রায় দিয়েছিল। কিন্তু পরে ওই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল হয়। উচ্চ আদালত ও নিম্ন আদলত ৩০টি রায় দেয়, যার মধ্যে ২৮টি নুর জাহান বেগমের পক্ষে যায়।
বিপক্ষে যাওয়া দুটো রায়ের বিরুদ্ধে সুপ্রীম কোর্টের আপিল বিভাগে পিটিশন দাখিল করেন তিনি। ২০১৭ সালে প্রধান বিচারপতির আদালতে নুর জাহান বেগমের পক্ষে লিভ টু আপিল গ্রহণ করে চূড়ান্ত রায় না হওয়া পর্যন্ত স্থিতাবস্থা বজায় রাখার আদেশ আসে।
নুর জাহান বেগম বলেন, ২০২১ সালে ‘ভূমি দস্যু’ এম এন এইচ বুলু আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ ও পুলিশের সহায়তায় নিলামে কিনেছেন দাবি করে দখল করতে আসেন এবং বাড়ির সামনের অংশের কিছু জায়গা দখল করে নেন।
৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর দখলকৃত জায়গা নুর জাহান বেগমের পরিবার আবার নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নেন বলে সংবাদ সম্মেলনে জানান তার বড় ছেলে দেলোয়ার হোসেন ভূঁইয়া।
তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর বুলু কিছুদিন গা-ঢাকা দেন। এরপর আবারও আমাদের বিএনপি নেতাদের আত্নীয় পরিচয় দিয়ে প্রাণনাশে হুমকি দেওয়ার পাশাপাশি বাড়ি দখলের করবেন বলছেন।’
অভিযোগের বিষয়ে জানতে এম এন এইচ বুলুর সঙ্গে যোগাযোগের জন্য কোন মোবাইল নম্বর পাওয়া যায়নি।
আরও খবর পড়ুন:
ঈদের দিন বিকেলে খেলতে ছিল হামজা। এ সময় পরিবারের সদস্যদের অগোচরে বাড়ির পাশে পুকুরে পড়ে যায় শিশুটি। অনেক খোঁজাখুঁজি করে একপর্যায়ে তাকে পুকুর পানিতে ভাসতে দেখেন স্বজনেরা। পরে দ্রুত উদ্ধার করে মাদারীপুর ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন।
৪ মিনিট আগেআসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
১ ঘণ্টা আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
২ ঘণ্টা আগে