সখীপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
টাঙ্গাইলের সখীপুরে নারী উত্ত্যক্তকারী বখাটেদের হামলায় আহত যুবক মাজহারুল (২১) মারা গেছেন। হামলার তিন দিন পর গতকাল সোমবার রাত দেড়টার দিকে ঢাকার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
এর আগে শুক্রবার বিকেলে উপজেলার কালিয়ান গ্রামে স্থানীয় ফুটবল খেলায় মেয়েদের উত্ত্যক্ত করার প্রতিবাদ করা বখাটেরা তাঁর ওপর দুই দফা হামলা চালায়।
নিহত মাজহারুল উপজেলার কালিয়ান গ্রামের দক্ষিণপাড়া এলাকার আবদুল মালেকের ছেলে। এ ছাড়া তিনি টাঙ্গাইলের সরকারি সাদত কলেজের অনার্স (সম্মান) প্রথম বর্ষের অধ্যয়নরত ছিলেন। এ ঘটনায় গত শনিবার মাজহারুলের বাবা আবদুল মালেক সখীপুর থানায় মামলা করেছেন।
নিহতের পরিবার ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গত শুক্রবার বিকেলে কালিয়ান সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাশে স্থানীয় বিবাহিত বনাম অবিবাহিতদের মধ্যে ফুটবল খেলার আয়োজন করা হয়। এ সময় কালিয়ান দোহানিয়াপাড়া এলাকার কয়েকজন বখাটে খেলা দেখতে আসা মেয়েদের নানাভাবে উত্ত্যক্ত করছিল। মাজহারুল এতে বাধা দিলে বখাটেরা ঘটনাস্থলেই তাঁকে কিল, ঘুষি দিয়ে মারপিট করে।
পরে খেলা শেষে বাড়ি ফেরার পথেও ইয়ারুল (১৯), ছাব্বিরসহ (১৮) একদল যুবক দা, রড নিয়ে মাজহারুলের ওপর দ্বিতীয় দফায় হামলা চালান। স্থানীয়রা মাজহারুলকে উদ্ধার করে সখীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নিয়ে যান। অবস্থা গুরুতর হওয়ায় চিকিৎসকেরা তাঁকে টাঙ্গাইল শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে পাঠান। পরে তাঁকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকার নিউরো সায়েন্স হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সোমবার রাতে মাজহারুলের মৃত্যু হয়।
মাজহারুলের বাবা আবদুল মালেক কান্না জড়িত কণ্ঠে বলেন, ‘অনেক চেষ্টা করেও আমার ছেলেটাকে বাঁচাতে পারলাম না। বখাটেদের হামলায় ছেলেটা অবশেষে মারাই গেল!’
সখীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত (ওসি) কর্মকর্তা মো. রেজাউল করিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, হামলার ঘটনায় মাজহারুলের বাবা বাদী হয়ে মামলা করেছেন। ওই মামলাতেই ৩০২ ধারা যুক্ত করার জন্য আদালতে আবেদন করা হয়েছে। আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
টাঙ্গাইলের সখীপুরে নারী উত্ত্যক্তকারী বখাটেদের হামলায় আহত যুবক মাজহারুল (২১) মারা গেছেন। হামলার তিন দিন পর গতকাল সোমবার রাত দেড়টার দিকে ঢাকার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
এর আগে শুক্রবার বিকেলে উপজেলার কালিয়ান গ্রামে স্থানীয় ফুটবল খেলায় মেয়েদের উত্ত্যক্ত করার প্রতিবাদ করা বখাটেরা তাঁর ওপর দুই দফা হামলা চালায়।
নিহত মাজহারুল উপজেলার কালিয়ান গ্রামের দক্ষিণপাড়া এলাকার আবদুল মালেকের ছেলে। এ ছাড়া তিনি টাঙ্গাইলের সরকারি সাদত কলেজের অনার্স (সম্মান) প্রথম বর্ষের অধ্যয়নরত ছিলেন। এ ঘটনায় গত শনিবার মাজহারুলের বাবা আবদুল মালেক সখীপুর থানায় মামলা করেছেন।
নিহতের পরিবার ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গত শুক্রবার বিকেলে কালিয়ান সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাশে স্থানীয় বিবাহিত বনাম অবিবাহিতদের মধ্যে ফুটবল খেলার আয়োজন করা হয়। এ সময় কালিয়ান দোহানিয়াপাড়া এলাকার কয়েকজন বখাটে খেলা দেখতে আসা মেয়েদের নানাভাবে উত্ত্যক্ত করছিল। মাজহারুল এতে বাধা দিলে বখাটেরা ঘটনাস্থলেই তাঁকে কিল, ঘুষি দিয়ে মারপিট করে।
পরে খেলা শেষে বাড়ি ফেরার পথেও ইয়ারুল (১৯), ছাব্বিরসহ (১৮) একদল যুবক দা, রড নিয়ে মাজহারুলের ওপর দ্বিতীয় দফায় হামলা চালান। স্থানীয়রা মাজহারুলকে উদ্ধার করে সখীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নিয়ে যান। অবস্থা গুরুতর হওয়ায় চিকিৎসকেরা তাঁকে টাঙ্গাইল শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে পাঠান। পরে তাঁকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকার নিউরো সায়েন্স হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সোমবার রাতে মাজহারুলের মৃত্যু হয়।
মাজহারুলের বাবা আবদুল মালেক কান্না জড়িত কণ্ঠে বলেন, ‘অনেক চেষ্টা করেও আমার ছেলেটাকে বাঁচাতে পারলাম না। বখাটেদের হামলায় ছেলেটা অবশেষে মারাই গেল!’
সখীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত (ওসি) কর্মকর্তা মো. রেজাউল করিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, হামলার ঘটনায় মাজহারুলের বাবা বাদী হয়ে মামলা করেছেন। ওই মামলাতেই ৩০২ ধারা যুক্ত করার জন্য আদালতে আবেদন করা হয়েছে। আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৪ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৪ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৪ ঘণ্টা আগে