মাদারীপুর প্রতিনিধি
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে মাদারীপুরে তাওহীদ সন্নামাত নিহত হওয়ার ঘটনায় গতকাল রোববার রাতে সদর থানায় মামলা করা হয়েছে। এতে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক সংসদ সদস্য শাজাহান খান, সাবেক সংসদ সদস্য আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিমসহ ৯০ জনের নামে ও ৭০০ জনকে অজ্ঞাত আসামি করা হয়।
মামলার বাদী হলেন মাদারীপুর জেলা ছাত্রদলের সদস্যসচিব কামরুল হাসান। আজ সোমবার সকালে মামলার বিষয় আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন মাদারীপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ এইচ সালাউদ্দিন।
মামলা থেকে জানা গেছে, গত ১৯ জুলাই মাদারীপুর পৌর শহরের যুব উন্নয়ন অফিসের সামনে ছাত্রলীগ, পুলিশ ও কোটাবিরোধী আন্দোলনকারীদের মধ্যে ত্রিমুখী সংঘর্ষ হয়। এতে মাদারীপুর সদর উপজেলার মস্তফাপুর ইউনিয়নের সুচিয়ারভাঙ্গা গ্রামের সালাহউদ্দিন সন্নামাতের ছেলে তাওহীদ সন্নামাত যোগ দেন। এ সময় পুলিশ ও ছাত্রলীগের গুলিতে নিহত হন তাওহীদ। পরে রাতেই পারিবারিক কবরস্থানে তাঁকে দাফন করা হয়।
তাওহীদ নিহত ঘটনায় কামরুল হাসান বাদী হয়ে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। এতে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও মাদারপুর-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য শাজাহান খান, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও মাদারীপুর–৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সাহাবুদ্দিন আহমেদ মোল্লা, সাধারণ সম্পাদক কাজল কৃষ্ণ দে, পৌরসভার মেয়র খালিদ হোসেন ইয়াদসহ জেলা ও উপজেলা আওয়ামী লীগের ৯০ জন নেতা-কর্মীকে আসামি করা হয়েছে। অজ্ঞাত আসামি করা হয়েছে ৫০০ থেকে ৭০০ জনের মতো।
এ বিষয়ে মাদারীপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ এইচ সালাউদ্দিন বলেন, ‘কামরুল হাসান নামের এক ব্যক্তি মামলা দিলে রোববার রাতে তা গ্রহণ করা হয়। এতে ৯০ জনের নাম উল্লেখ করে আরও অজ্ঞাত ৭০০ মতো আসামি রয়েছেন। এখন আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে মাদারীপুরে তাওহীদ সন্নামাত নিহত হওয়ার ঘটনায় গতকাল রোববার রাতে সদর থানায় মামলা করা হয়েছে। এতে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক সংসদ সদস্য শাজাহান খান, সাবেক সংসদ সদস্য আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিমসহ ৯০ জনের নামে ও ৭০০ জনকে অজ্ঞাত আসামি করা হয়।
মামলার বাদী হলেন মাদারীপুর জেলা ছাত্রদলের সদস্যসচিব কামরুল হাসান। আজ সোমবার সকালে মামলার বিষয় আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন মাদারীপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ এইচ সালাউদ্দিন।
মামলা থেকে জানা গেছে, গত ১৯ জুলাই মাদারীপুর পৌর শহরের যুব উন্নয়ন অফিসের সামনে ছাত্রলীগ, পুলিশ ও কোটাবিরোধী আন্দোলনকারীদের মধ্যে ত্রিমুখী সংঘর্ষ হয়। এতে মাদারীপুর সদর উপজেলার মস্তফাপুর ইউনিয়নের সুচিয়ারভাঙ্গা গ্রামের সালাহউদ্দিন সন্নামাতের ছেলে তাওহীদ সন্নামাত যোগ দেন। এ সময় পুলিশ ও ছাত্রলীগের গুলিতে নিহত হন তাওহীদ। পরে রাতেই পারিবারিক কবরস্থানে তাঁকে দাফন করা হয়।
তাওহীদ নিহত ঘটনায় কামরুল হাসান বাদী হয়ে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। এতে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও মাদারপুর-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য শাজাহান খান, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও মাদারীপুর–৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সাহাবুদ্দিন আহমেদ মোল্লা, সাধারণ সম্পাদক কাজল কৃষ্ণ দে, পৌরসভার মেয়র খালিদ হোসেন ইয়াদসহ জেলা ও উপজেলা আওয়ামী লীগের ৯০ জন নেতা-কর্মীকে আসামি করা হয়েছে। অজ্ঞাত আসামি করা হয়েছে ৫০০ থেকে ৭০০ জনের মতো।
এ বিষয়ে মাদারীপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ এইচ সালাউদ্দিন বলেন, ‘কামরুল হাসান নামের এক ব্যক্তি মামলা দিলে রোববার রাতে তা গ্রহণ করা হয়। এতে ৯০ জনের নাম উল্লেখ করে আরও অজ্ঞাত ৭০০ মতো আসামি রয়েছেন। এখন আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
২ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
২ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
২ ঘণ্টা আগে